রিহ্যাব মেলা-রাজউক কর্মকর্তাদের দেখে বন্ধ হয়ে যায় কিছু স্টল
রিহ্যাব মেলায় সারা দিন অবাধে প্লট-ফ্ল্যাটের বিক্রি ও প্রচার অব্যাহত থাকলেও সন্ধ্যায় অনেক আবাসন কোম্পানি তাদের স্টলের প্রচারপত্র ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম গুটিয়ে নেয়। কারণ, ওই সময় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কর্মকর্তারা মেলাস্থলে হাজির ছিলেন। তার পরও কয়েকটি কোম্পানির প্রতিনিধিরা অনেকটা নির্দ্বিধায় স্টলে বসে থাকেন।
রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গত বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া রিহ্যাব মেলার গতকাল ছিল দ্বিতীয় দিন। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় ক্রেতা ও দর্শনাথীদের ভিড় ছিল। গতকাল সন্ধ্যায় রাজউকের কর্মকর্তারা মেলাস্থলে এসেছেন, এমন খবর জেনে বা দূর থেকে দেখেই অনেক স্টলের কর্মীরা তাঁদের প্রচারপত্রসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরিয়ে নেন। রাজউকের সহকারী নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, নামীদামি অনেক আবাসন কোম্পানির স্টলে গিয়ে কোনো প্রচারপত্র দেখা যায়নি। দু-একটি স্টল দেখে মনে হয়েছে, তারা বুঝি এবারের মেলা থেকে বিদায়ই নিয়েছে। তবে কয়েকটি কোম্পানি রাজউকের কর্মকর্তাদের দেখেও নির্বিকার থাকেন। তাঁদের আবারও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
একটি আবাসন কোম্পানি (বসুকুঞ্জ) থেকে রাজউকের প্রতিনিধিদের প্রশ্ন করা হয়, মেলা হলে কেন তাঁরা তৎপর হন, সারা বছর কোথায় থাকেন? আরেকটি স্টল থেকে এই প্রতিনিধিকে বলা হয়, রিহ্যাব তাদের স্টলের জন্য দেড় লাখ করে টাকা নিয়েছে। দোকান গুটিয়ে ফেললে সেই টাকার কী হবে? অনুমোদনহীন প্রকল্প নিয়ে মেলায় স্টল নিয়েছেন কেন, এমন প্রশ্নে ওই স্টলের একজন প্রতিনিধি বলেন, অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। মেলার প্রথম দিন রিহ্যাব মেলায় অনুমোদনহীন আবাসন প্রকল্পের প্লট বিক্রি ও প্রচার বন্ধ করার জন্য ২৫টি কোম্পানিকে মৌখিকভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া রাজউকের পরিচালক ও নগর পরিকল্পনাবিদ গোলাম মোস্তফার সই করা একটি সতর্কতা নোটিশ রিহ্যাব প্রতিনিধিকে দেওয়া হয়েছিল। রাজউকের ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ভূমি উন্নয়ন আইনের ১৬/৩ ধারা অনুযায়ী অনুমোদনহীন আবাসন প্রকল্পের প্রচার ও বিক্রি বন্ধের জন্য বলা হয়েছে। যারা শুনছে না, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একটি আবাসন কোম্পানি (বসুকুঞ্জ) থেকে রাজউকের প্রতিনিধিদের প্রশ্ন করা হয়, মেলা হলে কেন তাঁরা তৎপর হন, সারা বছর কোথায় থাকেন? আরেকটি স্টল থেকে এই প্রতিনিধিকে বলা হয়, রিহ্যাব তাদের স্টলের জন্য দেড় লাখ করে টাকা নিয়েছে। দোকান গুটিয়ে ফেললে সেই টাকার কী হবে? অনুমোদনহীন প্রকল্প নিয়ে মেলায় স্টল নিয়েছেন কেন, এমন প্রশ্নে ওই স্টলের একজন প্রতিনিধি বলেন, অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। মেলার প্রথম দিন রিহ্যাব মেলায় অনুমোদনহীন আবাসন প্রকল্পের প্লট বিক্রি ও প্রচার বন্ধ করার জন্য ২৫টি কোম্পানিকে মৌখিকভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া রাজউকের পরিচালক ও নগর পরিকল্পনাবিদ গোলাম মোস্তফার সই করা একটি সতর্কতা নোটিশ রিহ্যাব প্রতিনিধিকে দেওয়া হয়েছিল। রাজউকের ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ভূমি উন্নয়ন আইনের ১৬/৩ ধারা অনুযায়ী অনুমোদনহীন আবাসন প্রকল্পের প্রচার ও বিক্রি বন্ধের জন্য বলা হয়েছে। যারা শুনছে না, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments