ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রকে হত্যা, লাশে আগুন!
ঝিনাইদহে গতকাল শনিবার সকালে অন্তর চৌধুরী নামের এক স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, অন্তরকে শুক্রবার রাতে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরে কম্বল দিয়ে লাশ ঢেকে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে লাশের কিছু অংশ পুড়ে যায়। নিহত অন্তর (১৫) শহরের বেপারীপাড়ার বাসিন্দা অনুকূল চৌধুরীর ছেলে। সে শহরের কাঞ্চননগর মডেল স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র ছিল।
এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ও হত্যাকারীদের শিগগির গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে গতকাল বিকেলে কাঞ্চননগর মডেল স্কুলের শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা শহরে শোক র্যালি বের করে। পরে শহরের পোস্ট অফিস মোড়ে প্রতিবাদ সভায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বি সি বিশ্বাস বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবারও অন্তর স্কুলে এসেছিল। সে মেধাবী ও ভদ্র ছেলে। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই।’
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বালক বিদ্যালয়ের মাঠে লাশটি পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। অন্তরের পা বাঁধা ও গলায় মাফলার জড়ানো ছিল। লাশের ওপর একটি আধপোড়া কম্বল ছিল।
নিহত অন্তরের মা হরিণাকুুণ্ডু উপজেলার রিশখালী ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্য সহকারী রিতা রানী প্রথম আলোকে জানান, অন্তর গত শুক্রবার সকালে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় গ্রামের বাড়িতে তার বাবার সঙ্গে দেখা করার জন্য বাসা থেকে বের হয়। রাত নয়টার দিকে সে মুঠোফোনে জানায়, মা বাস নষ্ট হয়ে গেছে। তাই এখনো বাড়ি পৌঁছাতে পারিনি। পৌঁছে তোমাকে ফোন দেব। এরপর বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও অন্তরের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। রিতা রানী বলেন, অন্তর পঞ্চম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিল। এসএসসি পরীক্ষায় সে অনেক ভালো ফলাফল করত।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, এই হত্যাকাণ্ড কে বা কারা ঘটিয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বালক বিদ্যালয়ের মাঠে লাশটি পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। অন্তরের পা বাঁধা ও গলায় মাফলার জড়ানো ছিল। লাশের ওপর একটি আধপোড়া কম্বল ছিল।
নিহত অন্তরের মা হরিণাকুুণ্ডু উপজেলার রিশখালী ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্য সহকারী রিতা রানী প্রথম আলোকে জানান, অন্তর গত শুক্রবার সকালে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় গ্রামের বাড়িতে তার বাবার সঙ্গে দেখা করার জন্য বাসা থেকে বের হয়। রাত নয়টার দিকে সে মুঠোফোনে জানায়, মা বাস নষ্ট হয়ে গেছে। তাই এখনো বাড়ি পৌঁছাতে পারিনি। পৌঁছে তোমাকে ফোন দেব। এরপর বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও অন্তরের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। রিতা রানী বলেন, অন্তর পঞ্চম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিল। এসএসসি পরীক্ষায় সে অনেক ভালো ফলাফল করত।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, এই হত্যাকাণ্ড কে বা কারা ঘটিয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
No comments