কাচিন বিদ্রোহ থামানো সরকারের কাজ: সু চি
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি বলেছেন, সে দেশের সেনা ও কাচিন বিদ্রোহীদের মধ্যে চলমান সংঘাত থামানোর কাজ সরকারের।
আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার সু চিকে আমন্ত্রণ না জানানো পর্যন্ত তিনি এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা রাখবেন না।
আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার সু চিকে আমন্ত্রণ না জানানো পর্যন্ত তিনি এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা রাখবেন না।
গতকাল রোববার এএফপিকে এ কথা বলেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী নেত্রী সু চি।
সম্প্রতি কাচিন বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা চালানো হয়। এতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্বেগ প্রকাশ করে। এ ঘটনায় মিয়ানমারে সরকারের চলমান সংস্কার কর্মসূচি সংঘাত থামাতে মধ্যস্থতা করবেন কি না জানতে চাইলে সু চি বলেন, বিষয়টি সরকারের মর্জির ওপর নির্ভর করছে। এই মুহূর্তে সরকারই তা দেখছে।
সু চি বলেন, বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় যোগ দিতে তাঁকে সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানাতে হবে। তাহলে তিনি এ ব্যপারে উদ্যোগ নেওয়ার কথা বিবেচনা করতে পারেন।
২০১১ সালের জুনে সরকার ও কচিন ইনডিপেন্ডেন্ট আর্মির (কেআইএ) মধ্যে করা ১৭ বছরের অস্ত্রবিরতি চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়। এর পর থেকে দেশটির উত্তরাঞ্চলে সেনা-বিদ্রোহী সংঘর্ষের মুখে হাজারো মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এএফপি।
সম্প্রতি কাচিন বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা চালানো হয়। এতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্বেগ প্রকাশ করে। এ ঘটনায় মিয়ানমারে সরকারের চলমান সংস্কার কর্মসূচি সংঘাত থামাতে মধ্যস্থতা করবেন কি না জানতে চাইলে সু চি বলেন, বিষয়টি সরকারের মর্জির ওপর নির্ভর করছে। এই মুহূর্তে সরকারই তা দেখছে।
সু চি বলেন, বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় যোগ দিতে তাঁকে সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানাতে হবে। তাহলে তিনি এ ব্যপারে উদ্যোগ নেওয়ার কথা বিবেচনা করতে পারেন।
২০১১ সালের জুনে সরকার ও কচিন ইনডিপেন্ডেন্ট আর্মির (কেআইএ) মধ্যে করা ১৭ বছরের অস্ত্রবিরতি চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়। এর পর থেকে দেশটির উত্তরাঞ্চলে সেনা-বিদ্রোহী সংঘর্ষের মুখে হাজারো মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এএফপি।
No comments