কাচিন বিদ্রোহীদের ওপর হামলা-শান্তি প্রতিষ্ঠার দায় সরকারের : সু চি
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্যের সামরিক বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে শান্তি স্থাপনে হস্তক্ষেপ করার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চি। তিনি বলেছেন, শান্তি স্থাপনের দায় সরকারের।
এ ব্যাপারে সরকারের অনুমোদন ছাড়া কিছুই করবেন না তিনি। ইয়াঙ্গুনে গতকাল রবিবার আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
চলমান সহিংসতা বন্ধে তিনি কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না_এমন প্রশ্নের জবাবে সু চি বলেন, এ মুহূর্তে পুরো বিষয়টির দেখভাল করছে সরকার। তাই সব কিছু নির্ভর করছে সরকারের ওপর। তারাই পরবর্তী করণীয় ঠিক করবে। সরকারের আমন্ত্রণ ছাড়া চলমান গৃহযুদ্ধ বন্ধে শান্তি আলোচনায়ও তিনি অংশ নিতে পারেন না বলে জানান সু চি।
গত শনিবার কাচিন বিদ্রোহী ও সরকারের মধ্যে শান্তি স্থাপনে ভূমিকা রাখার জন্য সু চির প্রতি আহ্বান জানান কাচিনের স্থানীয় মধ্যস্থতাকারীরা। সেখানে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে বিদ্রোহীদের অবস্থানের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে সামরিক বাহিনী। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এ ঘটনা গৃহযুদ্ধের দিকে মোড় নিচ্ছে আশঙ্কায় বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। বিদ্রোহীদের ওপর সামরিক বাহিনীর বিমান হামলার ঘটনা মিয়ানমারের ব্যাপক প্রশংসিত রাজনৈতিক সংস্কারেও ছায়া ফেলেছে।
প্রায় ১৭ বছর অস্ত্রবিরতির পর ২০১১ সালে সেনাবাহিনীর সঙ্গে নতুন করে লড়াই শুরু করে কাচিনের বিদ্রোহীরা। সংঘর্ষের কারণে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালায়। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে মূলত স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংঘর্ষ শুরু করে কাচিন স্বাধীনতা সংস্থার (কেআইও) সামরিক শাখা। তবে পরে স্বাধীনতার দাবি থেকে সরে এসে তারা স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
চলমান সহিংসতা বন্ধে তিনি কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না_এমন প্রশ্নের জবাবে সু চি বলেন, এ মুহূর্তে পুরো বিষয়টির দেখভাল করছে সরকার। তাই সব কিছু নির্ভর করছে সরকারের ওপর। তারাই পরবর্তী করণীয় ঠিক করবে। সরকারের আমন্ত্রণ ছাড়া চলমান গৃহযুদ্ধ বন্ধে শান্তি আলোচনায়ও তিনি অংশ নিতে পারেন না বলে জানান সু চি।
গত শনিবার কাচিন বিদ্রোহী ও সরকারের মধ্যে শান্তি স্থাপনে ভূমিকা রাখার জন্য সু চির প্রতি আহ্বান জানান কাচিনের স্থানীয় মধ্যস্থতাকারীরা। সেখানে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে বিদ্রোহীদের অবস্থানের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে সামরিক বাহিনী। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এ ঘটনা গৃহযুদ্ধের দিকে মোড় নিচ্ছে আশঙ্কায় বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। বিদ্রোহীদের ওপর সামরিক বাহিনীর বিমান হামলার ঘটনা মিয়ানমারের ব্যাপক প্রশংসিত রাজনৈতিক সংস্কারেও ছায়া ফেলেছে।
প্রায় ১৭ বছর অস্ত্রবিরতির পর ২০১১ সালে সেনাবাহিনীর সঙ্গে নতুন করে লড়াই শুরু করে কাচিনের বিদ্রোহীরা। সংঘর্ষের কারণে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালায়। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে মূলত স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংঘর্ষ শুরু করে কাচিন স্বাধীনতা সংস্থার (কেআইও) সামরিক শাখা। তবে পরে স্বাধীনতার দাবি থেকে সরে এসে তারা স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
No comments