ঈদে বাড়ি গেলে ঘরে তালা লাগিয়ে যাবেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে গেলে অবশ্যই ঘরে তালা লাগিয়ে যাওয়ার জন্য রাজধানীর বাসিন্দাদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন। পবিত্র রমজান উপলক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ নিশ্চিত করা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠক শেষে সাহারা খাতুন সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ঈদের সময় রাজধানীতে র্যাবের দুই হাজার সদস্য টহলে থাকবেন। নজরদারির জন্য সায়েদাবাদ, কমলাপুর, গাবতলী, মহাখালীসহ নগরের বিভিন্ন স্থানে ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
বর্তমানে দেশের কোথাও কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম হচ্ছে না দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে দেশের কোথাও চাঁদাবাজি ও ছিনতাইয়ের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বাজার-পরিস্থিতিও অনেক ভালো। সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা খুব ভালো। রাস্তাঘাটের কিছুটা দুরবস্থা ছাড়া আর কোনো সমস্যা নেই।’
বৈঠক বিষয়ে সাহারা খাতুন বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষ যেন কষ্ট না পায়, দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে এবং নগরে চুরি, ছিনতাই যাতে না হয় সে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঈদে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পানি সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বৈঠকে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ১৪টি তদারকি দল কাজ করছে, প্রয়োজনে আরও বাড়ানো যেতে পারে।
সাহারা খাতুন আরও জানান, সায়েদাবাদ থেকে ফুলবাড়িয়া রাস্তাটি অত্যন্ত খারাপ। তাই এটি মেরামতের জন্য সিটি করপোরেশনকে বলা হয়েছে। তারা কথা দিয়েছে, রাস্তাটি তারা চলাচলে উপযুক্ত করবে।
বর্তমানে দেশের কোথাও কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম হচ্ছে না দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে দেশের কোথাও চাঁদাবাজি ও ছিনতাইয়ের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বাজার-পরিস্থিতিও অনেক ভালো। সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা খুব ভালো। রাস্তাঘাটের কিছুটা দুরবস্থা ছাড়া আর কোনো সমস্যা নেই।’
বৈঠক বিষয়ে সাহারা খাতুন বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষ যেন কষ্ট না পায়, দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে এবং নগরে চুরি, ছিনতাই যাতে না হয় সে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঈদে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পানি সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বৈঠকে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ১৪টি তদারকি দল কাজ করছে, প্রয়োজনে আরও বাড়ানো যেতে পারে।
সাহারা খাতুন আরও জানান, সায়েদাবাদ থেকে ফুলবাড়িয়া রাস্তাটি অত্যন্ত খারাপ। তাই এটি মেরামতের জন্য সিটি করপোরেশনকে বলা হয়েছে। তারা কথা দিয়েছে, রাস্তাটি তারা চলাচলে উপযুক্ত করবে।
No comments