টে লি ফো নে না গ রি ক ম ন্ত ব্য-উপনির্বাচন সুষ্ঠু, হরতাল অযৌক্তিক

প্রিয় পাঠক, আপনাদের সরাসরি মন্তব্য নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজনে এবার সদ্য সমাপ্ত উপনির্বাচন: আপনার মন্তব্য কী? প্রশ্নে টেলিফোনের মাধ্যমে মন্তব্য আহ্বান করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে
আপনাদের উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যগুলো প্রকাশ করা হলো।


আমিনুল ইসলাম সেলিম
মধুপুর, টাঙ্গাইল
উপনির্বাচনে বিএনপি যে কারচুপির অভিযোগ এনেছে, তা ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক। অন্যায় দাবি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যে হরতাল ডাকা হয়েছে, তা অগণতান্ত্রিক ও সুষ্ঠু গণতন্ত্রের অন্তরায়।
মো. সুলেমান মিয়া, শিক্ষার্থী
ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ
বিএনপি ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপনির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে যে হরতাল ডেকেছে, তা সময়োপযোগী।
আফরোজা, চাকরিজীবী, মাদারীপুর
আমার মতে নির্বাচনটা খুবই সুন্দর হয়েছে। জনগণ তাদের নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করার সুযোগ পেয়েছে। বিরোধী দলের আরও চিন্তাভাবনা করে করা উচিত ছিল।
জামসেদ আলম রনি
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
হবিগঞ্জের নির্বাচন স্বচ্ছ হয়েছে, তা স্বীকার করতেই হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নির্বাচন কমিশনের দুর্বল ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। ভোট কারচুপিসহ যেসব অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে, তা এড়াতে নির্বাচন কমিশন আরও জোরালো ভূমিকা নিতে পারত।
তাপস হালদার, শিক্ষার্থী
বালুখালী, রাজবাড়ী
যে দলের প্রার্থী পরাজিত হয়, তখন ওই দল অভিযোগ করে, ভোট কারচুপি হয়েছে। এই নির্বাচনে কোনো কোনো জায়গায় গোলযোগ হয়েছে, তা অস্বীকার করা যাবে না। এ বিষয়ে বিএনপির হরতাল ডাকা সমর্থন করি না। কারণ, নির্বাচনে জয়-পরাজয় থাকবেই।
রফিকুল ইসলাম জুয়েল
ব্যবসায়ী, টিলাগড়, সিলেট
দু-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া সার্বিকভাবে উপনির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। যাঁরা বিরোধী দলে থাকেন, তাঁরা হারলেই কারচুপি-সন্ত্রাসের অভিযোগ আনেন। এ মনোভাব পরিহার করা উচিত।
সোহাগ কুমার বিশ্বাস, শিক্ষার্থী
পলিটেকনিক ইঞ্জিনিয়ার, ফরিদপুর
আমি মনে করি উপনির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। কারণ, এই নির্বাচন সরকারি প্রভাবমুক্ত ছিল। তা না হলে হবিগঞ্জে বিএনপির প্রার্থী জয়ী হতে পারতেন না। এখানে নির্বাচন কমিশনের কোনো দোষ নেই।
মো. মঞ্জুরুল ইসলাম শামীম, শিক্ষার্থী
সরকারি সিটি কলেজ, রাজশাহী
যে উপনির্বাচন হলো, তা পুরোপুরি সুষ্ঠু হয়নি। প্রশাসন যদি আরও সজাগ থাকত, তবে নির্বাচন আরও সুষ্ঠু হতো। এ নিয়ে বিএনপির হরতাল সমর্থন করি।
রফিকুল ইসলাম জুয়েল, চাকরিজীবী
উত্তরা, ঢাকা
বর্তমান সরকারের দেশ পরিচালনার সামগ্রিক ব্যর্থতার একটা স্বতঃস্ফূর্ত জনপ্রতিবাদ প্রকাশ পেয়েছে সদ্য সমাপ্ত উপনির্বাচনের ফলাফলে। সরকারকে এখন উপলব্ধি করতেই হবে, তারা যা করছে তার সবটুকুই জনগণের স্বার্থে হচ্ছে না। সরকারকে দেশের সাধারণ জনগণের প্রকৃত কল্যাণের কথা ভাবতে হবে।
মো. সিরাজুল মনির, সাংবাদিক, চট্টগ্রাম
মোটামুটি শান্তিপূর্ণভাবে উপনির্বাচন হয়েছে। এ নির্বাচনে সাধারণ মানুষ সরকারের ওপর যথেষ্ট আস্থাশীল হয়নি।
মো. শেখ সাদী, শিক্ষার্থী
সরকারি সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে একমত। বিএনপির অভিযোগের সঙ্গে বলতে চাই, বিএনপি জয়ী হলে নির্বাচন সুষ্ঠু এবং পরাজিত হলে নির্বাচন কারচুপি—এই ধ্যানধারণা থেকে বিএনপিকে বেরিয়ে আসতে হবে। এই উপনির্বাচনে দ্বিমত থাকলেও তা গ্রহণযোগ্য।
ওয়াসিমুদ্দি পলাশ, ব্যবসায়ী
ঈদগাহ, চট্টগ্রাম
উপনির্বাচন যে অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে, তাতে সন্দেহের অবকাশ নেই। বলা যায়, এটি সরকারের সফলতা। আগামী তিন বছর সরকারকে খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
আবদুল্লাহ আল মুজাহিদ, শিক্ষার্থী
মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপনির্বাচনে বিএনপির কারচুপির অভিযোগ ও হরতাল ডাকা আমি সমর্থন করি।
মো. শামীম সরকার, শিক্ষার্থী
তারাকান্দা, ময়মনসিংহ
উপনির্বাচনে হয়েছে চুরি, আর পৌর নির্বাচনে হয়েছে ডাকাতি। বিএনপির উচিত ছিল পৌর নির্বাচনের জন্য দেশব্যাপী হরতাল পালন করা।
সুমিত বণিক, উন্নয়নকর্মী, কিশোরগঞ্জ
নির্বাচন কমিশন সংসদের দুটি আসনের উপনির্বাচন সম্পর্কে তাদের যে অভিমত ব্যক্ত করেছে, তার সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ একমত। দেশ ও মানুষের স্বার্থে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন।
মো. কামরুল ইসলাম, ব্যবসায়ী
উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ
সদ্য সমাপ্ত উপনির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। কারণ, সরকার কারচুপি করলে দুটি আসনেই আওয়ামী লীগ জয়ী হতো। এ কারণে বি.বাড়িয়ায় আজ হরতাল ডাকা মোটেই উচিত হয়নি। আর তাই নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ চাওয়া একেবারে অযৌক্তিক।
এস এম সাইফুল্লাহ খালেদ
মুক্ত সাংবাদিক, কুতুবদিয়া, কক্সবাজার
বিএনপি বা আওয়ামী লীগ যে দলই হোক, নির্বাচনে হেরে গেলে কারচুপির অভিযোগ করা তাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে এমন দিন কি আসবে না, পরাজিত দল বিজয়ী দলকে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানানোর মাধ্যমে বরণ করে নিচ্ছে?
রফিক আহমেদ, চিকিৎসক
সাভার, ঢাকা
নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, এটা সত্য। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হরতাল বিএনপির রাজনীতির অপসংস্কৃতি ছাড়া কিছুই নয়। এ ধরনের রাজনীতি থেকে বের হওয়া উচিত।
নাইমুর রশীদ লিখন, শিক্ষার্থী
ডুমুরিয়া, খুলনা
উপনির্বাচন পুরোপুরি সুষ্ঠু হয়নি। বেশ কিছু কেন্দ্রে ছাত্রলীগ-যুবলীগ তাদের আধিপত্য দেখিয়ে এজেন্টদের বের করে দিয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হলে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হতো।
মো. আনিসুর রহমান বাবু
ব্যবসায়ী, মহাখালী, ঢাকা
আমি যেকোনো ধরনের হরতাল অসমর্থন করি, তবে হরতাল ছাড়া তাদের আর কোনো কার্যকরী উপায়ও নেই।
হাবিবুর রহমান, শিক্ষার্থী, রাজশাহী
উপনির্বাচন গত জাতীয় নির্বাচনের চেয়ে যে সুষ্ঠু হয়েছে, তা বলতে হবে। এই নির্বাচন দেখে মনে হচ্ছে, ২০০৮ সালের নির্বাচন ছিল গোলযোগপূর্ণ। আমি চাই ভবিষ্যতের সব নির্বাচন যেন এমন হয়।
শাহ মোহাম্মদ মোয়াজ্জম, শিক্ষার্থী
জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সিলেট
বাংলাদেশের নেতা-নেত্রীরা শুধু ক্ষমতার জন্য নির্বাচন করেন। আর ক্ষমতায় আসার পর তাঁরা জনগণের কথা ভুলে নিজেদের স্বার্থে কাজ করেন।
জাহিদ ইয়ামিন, শিক্ষার্থী
ঢাকা ইন্টা. ইউনিভার্সিটি, বনানী, ঢাকা
উপনির্বাচন পুরোপুরি অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে, তা বলা যাবে না। তবে নির্বাচনকে নিয়ে বিএনপির হরতাল ডাকা ঠিক হয়নি। ভবিষ্যতে নির্বাচন কমিশনকে পুরোপুরি স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে।
মো. মিজানুর রহমান, ব্যাংকার
গ্রামীণ ব্যাংক
উপনির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। কোনো কারচুপি হয়নি। এই নির্বাচনকে মডেল হিসেবে নেওয়া যেতে পারে।
শারির আহমেদ, শিক্ষার্থী
এমসি কলেজ, সিলেট
আমাদের দেশে স্বাধীনতা-পরবর্তী যত নির্বাচন হয়েছে, প্রতিটি নির্বাচনে পরাজিত দল ওই ফলাফল অস্বীকার করেছে। যেকোনো বিষয়ে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ কাম্য নয়।
ফারুখ আহমেদ, সাংবাদিক, রাজশাহী
বর্তমান সরকারের সময়ে অনুষ্ঠিত উপনির্বাচন বিএনপি জোট সরকারের আমলের নির্বাচনের চেয়ে সুষ্ঠু হয়েছে।
মো. আজম উদ্দিন কুটুবী, শিক্ষার্থী
সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
এই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে কি না, বিরোধী দল এ বিষয়ে যা-ই বলুক, তা সংসদে গিয়ে বলা উচিত।
আবদুর রউফ খান, সরকারি কর্মচারী (অব.), উত্তরা, ঢাকা
এ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে।
এরফান, শিক্ষার্থী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
আমাদের দেশের জনগণ বিভিন্ন রকম সমস্যায় ভোগে। সরকারের এই ডিজিটাল কর্মসূচি জনগণের সুবিধার মনে হয়নি। তার প্রতিফলন এই নির্বাচনে দেখা গেছে।
মনিরুল ইসলাম, শিক্ষার্থী
নটর ডেম কলেজ, ঢাকা
সরকার যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, সেগুলো পূরণ করতে পারেনি। তার প্রতিফলন আমরা দেখতে পেলাম উপনির্বাচনে।
মো. ফরিদ উদ্দিন মাসুম, চাকরিজীবী
শাহজাহানপুর, ঢাকা
প্রত্যেক রাজনীতিবিদের উচিত, মনোযোগ দিয়ে অন্যের মতামত শোনা ও গ্রহণ করা এবং সবাই মিলে আলোচনা করে তা কার্যকর করা।
মো. আজহারুল ইসলাম
ব্যবসায়ী, ময়মনসিংহ
বিএনপি একটা মৌলবাদনির্ভর দল, যে দলটি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না এবং স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে এদের বিশ্বাস নেই। তাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিএনপির হরতাল ডাকা আমার কাছে অযৌক্তিক বলে মনে হয়।
মো.আবদুর রহমান বাসেন
শিক্ষার্থী, জিয়া হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
হবিগঞ্জ আসনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের জন্য তারাই দায়ী। কারণ, মহাজোটের একজন প্রার্থী থাকলে তারা জয়লাভ করত।
শাফিন আহমেদ
চাকরিজীবী, ধানমন্ডি, ঢাকা
উপনির্বাচনে নির্বাচন কমিশন তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বোঝা যেত, সরকারের জনপ্রিয়তা কমেছে না বেড়েছে।
প্রহরী মনিরুজ্জামান
লেখক, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
উপনির্বাচন যথাযথ হয়েছে। নির্বাচিত ব্যক্তিরা দেশসেবায় নিয়োজিত থাকলে দেশের উন্নতি হবে।
আ ম ন জামান চৌধুরী
চিকিৎসক, ইসলামপুর, সিলেট
পৌর নির্বাচন ও উপনির্বাচনের মাধ্যমে যে ফলাফল পাওয়া গেল, তাতে পরিষ্কার, সরকারে জনপ্রিয়তা কমেছে। তবে পৌর ও উপনির্বাচনে তাদের কোনো হস্তক্ষেপ ছিল না। এই নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে।
আলমগীর হোসেন
ব্যবসায়ী, নীলক্ষেত, ঢাকা
এটা জোর ও জুলুমের নির্বাচন হয়েছে। এ নির্বাচনে সরকার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে।
এম এ করিম, ব্যবসায়ী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
উপনির্বাচনের ফলাফলে দুই দলেরই খুশি থাকা উচিত ছিল। হরতালের কারণে জনদুর্ভোগ বেড়েছে। এতে তাদের জনপ্রিয়তা কমতে পারে।
মো. জিয়াউল হক সরকার, উপজেলা চেয়ারম্যান, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগের আসন। নির্বাচন সুষ্ঠু ও রায় সঠিক হয়েছে। কিন্তু বিএনপি যা করছে, তা তাদের রাজনৈতিক কৌশল মাত্র।
অভিষেক চক্রবর্তী, শিক্ষার্থী
সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
উপনির্বাচনের পর বিএনপি যে হরতাল ডেকেছে, তা কোনোভাবে কাম্য নয়।
মো. সাইদুল ইসলাম
চাকরিজীবী, সরিষাবাড়ী, জামালপুর
নির্বাচন কমিশনের দাবির সঙ্গে একমত নই। বিএনপির এই হরতাল আমি সমর্থন করছি।
মো. রুবেল আমিন
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
উপনির্বাচনকে আমরা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মডেল হিসেবে নিতে পারি। এ থেকে বোঝা যায়, দেশের গণতন্ত্রের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। মানুষের পরিবর্তন আসছে।
সৈয়দা মিলি আক্তার
শিক্ষার্থী, কালিয়াকৈর, গাজীপুর
বিএনপির অভিযোগের সঙ্গে আমি একমত। যেহেতু ওই আসনে ৩৭ বছর ধরে বিএনপির প্রার্থী নির্বাচিত হচ্ছেন, তাই পুনরায় নির্বাচন আশা করছি। বিএনপির দাবি যৌক্তিক।
এম এম সজল আহমেদ, শিক্ষার্থী
সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা
বিএনপি যা করছে, সেটা ঠিক হয়নি। কারণ এই নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ হয়েছে।
মাসুদ বেগ, ব্যবসায়ী
ফুলপুর, ময়মনসিংহ
সরকারি দলের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে।
হাফিজুর রহমান
ব্যবসায়ী, পাবনা
সরকারের জনপ্রিয়তা কমেছে। এর কারণ হিসেবে বলতে পারি, রাস্তাঘাটের চরম খারাপ অবস্থা। গত দুই বছরে তারা কোনো সংস্কার করেনি। বিদ্যুৎ ঘাটতির ফলে ছোট-বড় সব ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সন্ত্রাস ও দ্রব্যমূল্য লাগামহীন। গ্যাসের সমস্যাও প্রকট।
কাজী খালেদ নিজাম, শিক্ষক
রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম
আপাত দৃষ্টিতে উপনির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে মনে হয়। সেনা মোতায়েন করা হলে বিএনপি আজ এই অজুহাত দাঁড় করাতে পারত না। নির্বাচন কমিশনকে আরও শক্তিশালী করা দরকার।
অমিত বণিক, উন্নয়নকর্মী
কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ
নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে যে হরতাল ডাকা হয়েছে, তা যুক্তিসংগত নয়। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটেছে। আমরা চাই নির্বাচন কমিশন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করুক। তাহলে জনগণ আস্থা ফিরে পাবে। সব দলের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
মো. মোকছেদ হোসাইন, শিক্ষার্থী
সিরাজগঞ্জ
সদ্য সমাপ্ত উপনির্বাচনে যদি প্রতিটি কেন্দ্রে সেনা মোতায়েন করা হতো, তাহলে বিএনপি এই প্রশ্ন করার সুযোগ পেত না।
ওয়াহিদ মুরাদ
স্বরূপকাঠি, পিরোজপুর
উপনির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। এ নিয়ে হরতাল ডাকার মতো অবস্থা ছিল না। নিজের দল জয়লাভ করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়, আর পরাজিত হলে নির্বাচনে কারচুপি হয়—এ ধরনের কথাবার্তা ও মানসিকতা থেকে সব রাজনৈতিক দলের নেতাদের বেরিয়ে আসার আহ্বান জানাই।

No comments

Powered by Blogger.