চলে এসেছে গোধূলিবেলা!
ভিভিএস লক্ষ্মণকে নিয়ে কানাঘুষা ছিলই। পার্থে ব্যর্থ হওয়ার পর অ্যাডিলেডে তাঁর খেলা নিয়ে সংশয় ছিল। কিন্তু সব সংশয়কে পেছনে ফেলে তিনি খেললেন এবং যথারীতি ব্যর্থ হলেন। রাহুল দ্রাবিড়ের খেলা দেখেও মনে হচ্ছে, তিনি ক্লান্ত। দেশকে অনেক কিছু দিয়ে দেওয়ার পর তাঁর ঝুলিতে বোধহয় আর কিছুই নেই।
শচীন টেন্ডুলকার কি তাঁর শততম টেস্ট সেঞ্চুরির প্রত্যাশার বোঝা বইতে পারছেন না। সব মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়া সফর ছিল পুরোনো তারকাদের ব্যর্থতার উপাখ্যান। এই তারকাদের ব্যর্থতা দেখতে দেখতে ত্যক্ত-বিরক্ত সমর্থক ও বোদ্ধারা বলাবলি শুরু করে দিয়েছেন, এসব নামের আর কিছুই দেওয়ার নেই ভারতীয় ক্রিকেটকে।
শচীন টেন্ডুলকার এত দিন ছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটের ঈশ্বরতুল্য। কিন্তু এই ঈশ্বরকে নিয়েই এ মুহূর্তে ভারতীয়রা দারুণ সংশয়ে। বয়সটাও কম হয়নি। ৩৭ পেরিয়ে গেছে। এই বয়সে তো অনেক ক্রিকেটারই অবসরে চলে যান। কোচিংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন, কিংবা কমেন্ট্রি বক্সে গিয়ে টিভি মাইক্রোফোন হাতে তুলে নেন। শচীন যাঁদের সঙ্গে খেলা শুরু করেছিলেন, কিংবা যাদের সঙ্গে খেলেছেন, তাঁরা তো সবাই অবসরে চলে গেছেন। একটি সেঞ্চুরি করলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০ সেঞ্চুরির মালিক হবেন এই কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান। কিন্তু এখন শততম সেঞ্চুরির কথা বাদ দিয়ে ২২ বছর ধরে তিল তিল করে গড়ে ওঠা নিজের সম্মান নিয়েই চিন্তা করতে হচ্ছে। টানা ব্যর্থতায় নিজের পিঠ বাঁচানোই যে কঠিন হয়ে গেছে। ক্যারিয়ারে এত কঠিন সময় শচীন এর আগে আর কবে পার করেছেন?
অনেক বিশ্লেষক, বিশেষজ্ঞই ভারতীয় দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের নিজেদের সম্মান নিয়ে বিদায় নিতে বলেছেন। বলেছেন, হারছি যখন তখন নতুনদের নিয়েই হারি। শচীন টেন্ডুলকারের না হোক, লক্ষ্মণ ও দ্রাবিড় যে বিদেশের মাটিতে শেষ টেস্ট খেলে ফেলেছেন—তা নিয়ে অনেকেরই সংশয় খুবই সামান্য।
তবে সিনিয়রদের বাদ দেওয়ার প্রশ্ন উঠলেও ব্যাপারটি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। বলেছেন, সিনিয়রদের পারফরম্যান্স সবাইকে হতাশ করলেও তাঁদের ব্যাপারে সিদ্ধান্তটি ধীরে-সুস্থেই নেওয়া হবে। আগামী সেপ্টেম্বরের আগে যেহেতু ভারতের কোনো টেস্ট সিরিজ নেই, তাই এ ব্যাপারে এখনই সিদ্ধান্ত নেওয়ারও কিছু নেই। তবে শচীন, লক্ষ্মণ, দ্রাবিড়—এ নামগুলোকে নিয়ে এই ধরনের কথা উঠবে, এটাই তো বিস্ময়কর এক ব্যাপার।
ধোনির কথায় আশ্বস্ত হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু শচীন, লক্ষ্মণ, দ্রাবিড়রা কি আশ্বস্ত? বোধহয় না। আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। গোধূলি বেলাটা বোধহয় এসেই গেলে তাঁদের।
শচীন টেন্ডুলকার এত দিন ছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটের ঈশ্বরতুল্য। কিন্তু এই ঈশ্বরকে নিয়েই এ মুহূর্তে ভারতীয়রা দারুণ সংশয়ে। বয়সটাও কম হয়নি। ৩৭ পেরিয়ে গেছে। এই বয়সে তো অনেক ক্রিকেটারই অবসরে চলে যান। কোচিংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন, কিংবা কমেন্ট্রি বক্সে গিয়ে টিভি মাইক্রোফোন হাতে তুলে নেন। শচীন যাঁদের সঙ্গে খেলা শুরু করেছিলেন, কিংবা যাদের সঙ্গে খেলেছেন, তাঁরা তো সবাই অবসরে চলে গেছেন। একটি সেঞ্চুরি করলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০ সেঞ্চুরির মালিক হবেন এই কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান। কিন্তু এখন শততম সেঞ্চুরির কথা বাদ দিয়ে ২২ বছর ধরে তিল তিল করে গড়ে ওঠা নিজের সম্মান নিয়েই চিন্তা করতে হচ্ছে। টানা ব্যর্থতায় নিজের পিঠ বাঁচানোই যে কঠিন হয়ে গেছে। ক্যারিয়ারে এত কঠিন সময় শচীন এর আগে আর কবে পার করেছেন?
অনেক বিশ্লেষক, বিশেষজ্ঞই ভারতীয় দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের নিজেদের সম্মান নিয়ে বিদায় নিতে বলেছেন। বলেছেন, হারছি যখন তখন নতুনদের নিয়েই হারি। শচীন টেন্ডুলকারের না হোক, লক্ষ্মণ ও দ্রাবিড় যে বিদেশের মাটিতে শেষ টেস্ট খেলে ফেলেছেন—তা নিয়ে অনেকেরই সংশয় খুবই সামান্য।
তবে সিনিয়রদের বাদ দেওয়ার প্রশ্ন উঠলেও ব্যাপারটি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। বলেছেন, সিনিয়রদের পারফরম্যান্স সবাইকে হতাশ করলেও তাঁদের ব্যাপারে সিদ্ধান্তটি ধীরে-সুস্থেই নেওয়া হবে। আগামী সেপ্টেম্বরের আগে যেহেতু ভারতের কোনো টেস্ট সিরিজ নেই, তাই এ ব্যাপারে এখনই সিদ্ধান্ত নেওয়ারও কিছু নেই। তবে শচীন, লক্ষ্মণ, দ্রাবিড়—এ নামগুলোকে নিয়ে এই ধরনের কথা উঠবে, এটাই তো বিস্ময়কর এক ব্যাপার।
ধোনির কথায় আশ্বস্ত হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু শচীন, লক্ষ্মণ, দ্রাবিড়রা কি আশ্বস্ত? বোধহয় না। আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। গোধূলি বেলাটা বোধহয় এসেই গেলে তাঁদের।
No comments