মাঝেমধ্যে এমন হয়ই: শেবাগ
বিদেশের মাটিতে টানা আট টেস্টে হার। অস্ট্রেলিয়াতে লড়াই দূরে থাক, প্রতিটি টেস্টেই অসহায়ভাবে আত্মসমর্পণ করেছে ভারতীয় দল। ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের মাত্র নয় মাস পরই সব যেন কেমন যেন উলট-পালট দেখছে ভারতীয় ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া ভারতীয় ক্রিকেট দলকে শেষ পর্যন্ত মানববর্ম হয়ে বাঁচাতে এলেন অ্যাডিলেড টেস্টে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা বীরেন্দর শেবাগ।
শেবাগ অসহায় স্বরে বলেছেন, ‘প্রতিটি আন্তর্জাতিক দলই এমন পরিস্থিতিতে পড়ে। ভারতও এর ব্যতিক্রম নয়।’ তিনি অস্ট্রেলিয়ার উদাহরণ টেনে বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ার দিকে চেয়ে দেখুন। এই কিছুদিন আগেই দলটি অ্যাশেজ হেরেছে। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৪৩ রানে অলআউট হয়ে গেছে। তিনি এই কঠিন পরিস্থিতিতে ভারতীয় দলের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিদারুণ ব্যর্থতাকে একপর্যায়ে স্বীকার করে নিয়ে শেবাগ বলেছেন, ‘মানছি, এই পারফরম্যান্সে সবাই দারুণ হতাশ ও ক্ষুব্ধ। কিন্তু এই সমটাতে যে সমর্থকদের সমর্থনই আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।’
পরোক্ষভাবে ভারতীয় গণমাধ্যমের সমালোচনা করে শেবাগ বলেছেন, এই সময় এমন কিছু লেখা উচিত নয় যে সেই প্রতিবেদন বা লেখা পড়ে খেলোয়াড়েরা হতোদ্যম হয়ে পড়ে, হতাশ হয়ে পড়ে। তিনি ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার গণমাধ্যমের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘তারা সব সময়ই তাদের দলের গঠনমূলক সমালোচনা করে। সমালোচনাটা এমন হওয়া উচিত নয়, যাতে খেলোয়াড়দের ঘুরে দাঁড়ানো বাধাগ্রস্ত হয়।’
শেবাগ নিজেও নিজের ব্যাটিং নিয়ে দারুণ সমালোচনার শিকার। প্রতিটি টেস্টেই বাজে শট খেলে আউট হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটকে অনেক আনন্দের উপলক্ষ্য এনে দেওয়া এই ব্যাটসম্যান। অ্যাডিলেড টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত ৬২ রানে নাথান লায়নের বলে যেভাবে আউট হয়েছেন, তাতে লজ্জায় মুখ লুকিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। নিজের ব্যাটিং ব্যর্থতা স্বীকার করে শেবাগ বলেছেন, ‘আমরা ব্যাটসম্যানরা একেবারেই ব্যর্থ। ইংল্যান্ডেও আমরা ব্যর্থ ছিলাম। এখানে আরও ব্যর্থ। শীর্ষ ছয়-সাতজন ব্যাটসম্যান কিছুই করতে পারেনি। ব্যাটিং ব্যর্থতাই এই লজ্জার জন্য দায়ী।’ পিটিআই।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিদারুণ ব্যর্থতাকে একপর্যায়ে স্বীকার করে নিয়ে শেবাগ বলেছেন, ‘মানছি, এই পারফরম্যান্সে সবাই দারুণ হতাশ ও ক্ষুব্ধ। কিন্তু এই সমটাতে যে সমর্থকদের সমর্থনই আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।’
পরোক্ষভাবে ভারতীয় গণমাধ্যমের সমালোচনা করে শেবাগ বলেছেন, এই সময় এমন কিছু লেখা উচিত নয় যে সেই প্রতিবেদন বা লেখা পড়ে খেলোয়াড়েরা হতোদ্যম হয়ে পড়ে, হতাশ হয়ে পড়ে। তিনি ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার গণমাধ্যমের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘তারা সব সময়ই তাদের দলের গঠনমূলক সমালোচনা করে। সমালোচনাটা এমন হওয়া উচিত নয়, যাতে খেলোয়াড়দের ঘুরে দাঁড়ানো বাধাগ্রস্ত হয়।’
শেবাগ নিজেও নিজের ব্যাটিং নিয়ে দারুণ সমালোচনার শিকার। প্রতিটি টেস্টেই বাজে শট খেলে আউট হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটকে অনেক আনন্দের উপলক্ষ্য এনে দেওয়া এই ব্যাটসম্যান। অ্যাডিলেড টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত ৬২ রানে নাথান লায়নের বলে যেভাবে আউট হয়েছেন, তাতে লজ্জায় মুখ লুকিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। নিজের ব্যাটিং ব্যর্থতা স্বীকার করে শেবাগ বলেছেন, ‘আমরা ব্যাটসম্যানরা একেবারেই ব্যর্থ। ইংল্যান্ডেও আমরা ব্যর্থ ছিলাম। এখানে আরও ব্যর্থ। শীর্ষ ছয়-সাতজন ব্যাটসম্যান কিছুই করতে পারেনি। ব্যাটিং ব্যর্থতাই এই লজ্জার জন্য দায়ী।’ পিটিআই।
No comments