স্বাগত ২০১৩ by তারেক মোরতাজা
সর্ষেক্ষেতের হলদে মাঠে, দূর্বাঘাসের ডগায় বিন্দু শিশির। ভোরের লাজুক
সূর্যের আড়ষ্ট হাসি। দশ দিক আলোচিত করে আজ শুরু হবে আরো একটি নতুন বছরের
শুভসূচনা।
গত হওয়া বছরের মতো জনদুর্ভোগ আর কষ্ট সয়ে
বেড়ানো সময় থেকে মুক্তির আশায় বুক বেঁধে মানুষ নতুন বছরে যাত্রা শুরু
করবেন। একুশ শতকের ১৩তম বছরে পদার্পণ করব আমরা। অনেকে বলছেন থার্টিন (তেরো)
নাকি আন-লাকি (অশুভ)। আমরা এটা বিশ্বাস করি না। পুরনোকে বিদায়। নতুনকে
স্বাগত। হ্যাপি নিউ ইয়ারÑ শুভনববর্ষ।
নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার জন্য বিত্তবানেরা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এবং রাজধানীর অভিজাত হোটেলের বদ্ধঘরে জড়ো হয়েছেন। ডিজে শো, সুরা ও সাকির সমন্বিত উচ্ছ্বাসে জিরো আওয়ারে উল্লাস ছিল। তবে নিম্ন, নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা ছিলেন কষ্টে, আছেন কষ্টে, সামনেও যে তাদের জন্য ভালো কোনো খবর নেই, তা নিশ্চিত জেনে তারা কোনো আওয়ারই পালনে খুব একটা অংশ নেননি।
সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক, গুগুল প্লাস, টুইটারে, মাইস্পেস বা হাইফাইভে বন্ধুদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেউ। কেউ মোবাইল ফোনের এসএমএসে কারো বার্তা পৌঁছেছে ই-মেইলে। স্বাগত ২০১৩। বিদায় ২০১২।
গণতন্ত্রে উত্তরণের এক সুখকর খবর দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় এসেছিল। তবে সেটি গেল চার বছরেও প্রমাণিত হয়নি। বরং রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন বেড়েছে। সে সাথে বেড়েছে সঙ্ঘাত, সহিংসতা ও গুম। অপহরণ হয়েছেন অনেকে। গণধর্ষণের মতো ঘটনাও ঘটেছে। নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের ভারে ন্যুব্জ বিদায়ী বছর। এর মধ্যে সাফল্য বলতে আমাদের মেয়ে নিশাত ও ওয়াসফিয়া এভারেস্ট জয় করেছেন। ছত্রাকের জীবনরহস্য উদ্ভাবন করেছেন আমাদের বিজ্ঞানীরা।
মানুষের কষ্টকে ধারণ করতে পারেনি সরকারি কিংবা বিরোধী দল। একলা চলো নীতিই নিতে হয়েছে নগর থেকে গ্রামের মানুষকে। দুই নেত্রীর বক্তৃতার খই ফুটেছে। তেতেছে সংলাপের পাতিল। কিন্তু ভালো কোনো খবর দিতে পারেনি কোনো রাজনৈতিক দল। বিদেশ থেকে শ্রমিক ফেরত এসেছেন। কমছে রেমিট্যান্সপ্রবাহ। শেয়ারবাজার নিয়ে রীতিমতো সাগর চুরি করেও নিশ্চিন্ত আছেন হোতারা। হলমার্ক কেলেঙ্কারি , পদ্মা সেতুকে ডুবিয়ে দেয়াসহ নানা কর্মকাণ্ডের পরও সরকারের কিচ্ছু যায় আসে না। কারণ সরকারি দলের কর্মীরা ভালোই আছেন। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের প্রায় সব নেতা নিজের গাড়িতে ঘুরছেন, ব্যাংকে টাকা জমিয়েছেন। দলের কল্যাণে শরীরে চিকনাই জমেছে, চেহারায় রোশনি বেড়েছে। আগামীবার ক্ষমতায় আসতে না পারলেও অসুবিধে নেই। জমা করা টাকায় পাঁচ বছর পাক্কা চালিয়ে নেয়া যাবে।
ক্ষমতায় যাওয়ার আগে যে মহাজোট সরকার সিন্ডিকেটের খবর আর হাওয়া ভবনের কারণে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে বলে অভিযোগে ঝড় তুলত, ক্ষমতায় থাকার চার বছরেও দ্রব্যমূল্যে ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস ওঠা মানুষের কাছে এখন আর কোনো ব্যাখ্যা তারা দিতে পারছে না। দিতে পারছে না মানুষের নিরাপত্তা।
অনাহূত কিছু বিষয় নিয়ে সরকার টানাহেঁচড়া করেছে গেল বছরও। ড. ইউনূসকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার পরও ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ নিতে সরকার অধ্যাদেশ বদলেছে। ভারতের সাথে কথিত বন্ধুত্বের পেছনে ব্যয় করেছে দীর্ঘ সময়। মানুষ, মানুষের সমস্যা ও নিরাপত্তা নিয়ে ভাববার মতো সময় সরকারের ছিল না, এখনো নেই, সামনেও রাজনৈতিক বক্তৃতা ছাড়া কোথাও থাকবে বলে মনে হয় না।
তবুও রেওয়াজমতো নয়া বছরে দেশের মানুষকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো: জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা।
নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় ছাড়াও থার্টিফার্স্ট পার্টি আর উৎসব-আনন্দ এবং কনসার্টের মতো কিছু আনুষ্ঠানিকতা ছিল এবারো। গেল রাতে দুনিয়াজুড়ে ছিল নববর্ষকে স্বাগত জানানোর আয়োজন। রাত ১২টা ১ মিনিটে আনন্দ-উদ্দামতায় মেতেছিল দুনিয়ার মানুষ। বিশেষ করে তরুণেরা এ উৎসব উপভোগ করেছেন নানা মাত্রায়। একে অন্যকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বিনিময় করেছেন উপহার।
খ্রিষ্টবর্ষ গণনার জনপ্রিয়তা থেকে দূরে ছিল না বাংলাদেশও। তাই নতুন বছর বরণে উৎসাহের কমতি ছিল না কোথাও। পুলিশের নিরাপত্তাসঙ্কেত উপেক্ষার চেষ্টা চোখে পড়েছে কম। আগে থেকে বলা ছিল বাইরে জটলা করা যাবে না। তাই হয়তো রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের অভিজাত এলাকাগুলোয় তরুণেরা ভিড় করতে পারেননি। বর্ষবরণ হয়েছে ইনডোরে। পাঁচতারকা হোটেলগুলোয় ছিল পার্টি। কনসার্ট হয়েছে ঢাকার কাবগুলোতে। রেস্টুরেন্ট ও বাসা বাড়িতে পার্টির আয়োজন ছিল। ছিল ডিজে পার্টির আয়োজন, উদ্দাম নৃত্য আর হার্ড ও সফট ড্রিংকসের নানা আয়োজন।
ঢাকার পাঁচতারকা হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনাগাঁও, রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন, ওয়েস্টিন, রূপসী বাংলা, রিজেন্সিসহ বিভিন্ন হোটেলে রাতভর ছিল নানা আয়োজন। ঢাকার বাইরে গাজীপুর, কক্সবাজার ও চট্টগ্রামে ছিল আনন্দ আয়োজন। তিন থেকে ছয় হাজার টাকা পর্যন্ত রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেলের থার্টিফার্স্ট পার্টিগুলোর টিকিটের দাম ধরা হয়েছিল। সন্ধ্যা ৭টায় এসব আয়োজন শুরু হলেও শেষ হয় কোথাও ভোরে, কোথাও রাত ৪টায়, আবার কোথাও রাত ২টায়।
রিজেন্সি হোটেলে থার্টিফার্স্ট পার্টির আয়োজক টেম্পটেশনের ম্যানেজিং পার্টনার প্রিন্সেস লেমন জানিয়েছেন, তাদের আয়োজনে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন বয়সী মানুষ নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছেন। তরুণেরা ছাড়াও বিভিন্ন পেশার মানুষ জড়ো হন সেখানে।
কক্সবাজারের হোটেলগুলো ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। অসৎ হোটেল ব্যবসায়ীরা সেখানে সাধারণ সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ, তিন গুণ দামে রুম সেল করেছেন। তবুও নববর্ষ উদযাপনে গেছেন লাখো মানুষ। সেন্টমার্টিন, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, সিলেট, শ্রীমঙ্গল ও সুন্দরবনেও ভিড় জমিয়েছেন পর্যটকেরা। নতুন কোনো সময়ের প্রত্যাশায় সবাই।
নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার জন্য বিত্তবানেরা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এবং রাজধানীর অভিজাত হোটেলের বদ্ধঘরে জড়ো হয়েছেন। ডিজে শো, সুরা ও সাকির সমন্বিত উচ্ছ্বাসে জিরো আওয়ারে উল্লাস ছিল। তবে নিম্ন, নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা ছিলেন কষ্টে, আছেন কষ্টে, সামনেও যে তাদের জন্য ভালো কোনো খবর নেই, তা নিশ্চিত জেনে তারা কোনো আওয়ারই পালনে খুব একটা অংশ নেননি।
সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক, গুগুল প্লাস, টুইটারে, মাইস্পেস বা হাইফাইভে বন্ধুদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেউ। কেউ মোবাইল ফোনের এসএমএসে কারো বার্তা পৌঁছেছে ই-মেইলে। স্বাগত ২০১৩। বিদায় ২০১২।
গণতন্ত্রে উত্তরণের এক সুখকর খবর দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় এসেছিল। তবে সেটি গেল চার বছরেও প্রমাণিত হয়নি। বরং রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন বেড়েছে। সে সাথে বেড়েছে সঙ্ঘাত, সহিংসতা ও গুম। অপহরণ হয়েছেন অনেকে। গণধর্ষণের মতো ঘটনাও ঘটেছে। নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের ভারে ন্যুব্জ বিদায়ী বছর। এর মধ্যে সাফল্য বলতে আমাদের মেয়ে নিশাত ও ওয়াসফিয়া এভারেস্ট জয় করেছেন। ছত্রাকের জীবনরহস্য উদ্ভাবন করেছেন আমাদের বিজ্ঞানীরা।
মানুষের কষ্টকে ধারণ করতে পারেনি সরকারি কিংবা বিরোধী দল। একলা চলো নীতিই নিতে হয়েছে নগর থেকে গ্রামের মানুষকে। দুই নেত্রীর বক্তৃতার খই ফুটেছে। তেতেছে সংলাপের পাতিল। কিন্তু ভালো কোনো খবর দিতে পারেনি কোনো রাজনৈতিক দল। বিদেশ থেকে শ্রমিক ফেরত এসেছেন। কমছে রেমিট্যান্সপ্রবাহ। শেয়ারবাজার নিয়ে রীতিমতো সাগর চুরি করেও নিশ্চিন্ত আছেন হোতারা। হলমার্ক কেলেঙ্কারি , পদ্মা সেতুকে ডুবিয়ে দেয়াসহ নানা কর্মকাণ্ডের পরও সরকারের কিচ্ছু যায় আসে না। কারণ সরকারি দলের কর্মীরা ভালোই আছেন। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের প্রায় সব নেতা নিজের গাড়িতে ঘুরছেন, ব্যাংকে টাকা জমিয়েছেন। দলের কল্যাণে শরীরে চিকনাই জমেছে, চেহারায় রোশনি বেড়েছে। আগামীবার ক্ষমতায় আসতে না পারলেও অসুবিধে নেই। জমা করা টাকায় পাঁচ বছর পাক্কা চালিয়ে নেয়া যাবে।
ক্ষমতায় যাওয়ার আগে যে মহাজোট সরকার সিন্ডিকেটের খবর আর হাওয়া ভবনের কারণে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে বলে অভিযোগে ঝড় তুলত, ক্ষমতায় থাকার চার বছরেও দ্রব্যমূল্যে ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস ওঠা মানুষের কাছে এখন আর কোনো ব্যাখ্যা তারা দিতে পারছে না। দিতে পারছে না মানুষের নিরাপত্তা।
অনাহূত কিছু বিষয় নিয়ে সরকার টানাহেঁচড়া করেছে গেল বছরও। ড. ইউনূসকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার পরও ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ নিতে সরকার অধ্যাদেশ বদলেছে। ভারতের সাথে কথিত বন্ধুত্বের পেছনে ব্যয় করেছে দীর্ঘ সময়। মানুষ, মানুষের সমস্যা ও নিরাপত্তা নিয়ে ভাববার মতো সময় সরকারের ছিল না, এখনো নেই, সামনেও রাজনৈতিক বক্তৃতা ছাড়া কোথাও থাকবে বলে মনে হয় না।
তবুও রেওয়াজমতো নয়া বছরে দেশের মানুষকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো: জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা।
নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় ছাড়াও থার্টিফার্স্ট পার্টি আর উৎসব-আনন্দ এবং কনসার্টের মতো কিছু আনুষ্ঠানিকতা ছিল এবারো। গেল রাতে দুনিয়াজুড়ে ছিল নববর্ষকে স্বাগত জানানোর আয়োজন। রাত ১২টা ১ মিনিটে আনন্দ-উদ্দামতায় মেতেছিল দুনিয়ার মানুষ। বিশেষ করে তরুণেরা এ উৎসব উপভোগ করেছেন নানা মাত্রায়। একে অন্যকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বিনিময় করেছেন উপহার।
খ্রিষ্টবর্ষ গণনার জনপ্রিয়তা থেকে দূরে ছিল না বাংলাদেশও। তাই নতুন বছর বরণে উৎসাহের কমতি ছিল না কোথাও। পুলিশের নিরাপত্তাসঙ্কেত উপেক্ষার চেষ্টা চোখে পড়েছে কম। আগে থেকে বলা ছিল বাইরে জটলা করা যাবে না। তাই হয়তো রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের অভিজাত এলাকাগুলোয় তরুণেরা ভিড় করতে পারেননি। বর্ষবরণ হয়েছে ইনডোরে। পাঁচতারকা হোটেলগুলোয় ছিল পার্টি। কনসার্ট হয়েছে ঢাকার কাবগুলোতে। রেস্টুরেন্ট ও বাসা বাড়িতে পার্টির আয়োজন ছিল। ছিল ডিজে পার্টির আয়োজন, উদ্দাম নৃত্য আর হার্ড ও সফট ড্রিংকসের নানা আয়োজন।
ঢাকার পাঁচতারকা হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনাগাঁও, রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন, ওয়েস্টিন, রূপসী বাংলা, রিজেন্সিসহ বিভিন্ন হোটেলে রাতভর ছিল নানা আয়োজন। ঢাকার বাইরে গাজীপুর, কক্সবাজার ও চট্টগ্রামে ছিল আনন্দ আয়োজন। তিন থেকে ছয় হাজার টাকা পর্যন্ত রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেলের থার্টিফার্স্ট পার্টিগুলোর টিকিটের দাম ধরা হয়েছিল। সন্ধ্যা ৭টায় এসব আয়োজন শুরু হলেও শেষ হয় কোথাও ভোরে, কোথাও রাত ৪টায়, আবার কোথাও রাত ২টায়।
রিজেন্সি হোটেলে থার্টিফার্স্ট পার্টির আয়োজক টেম্পটেশনের ম্যানেজিং পার্টনার প্রিন্সেস লেমন জানিয়েছেন, তাদের আয়োজনে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন বয়সী মানুষ নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছেন। তরুণেরা ছাড়াও বিভিন্ন পেশার মানুষ জড়ো হন সেখানে।
কক্সবাজারের হোটেলগুলো ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। অসৎ হোটেল ব্যবসায়ীরা সেখানে সাধারণ সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ, তিন গুণ দামে রুম সেল করেছেন। তবুও নববর্ষ উদযাপনে গেছেন লাখো মানুষ। সেন্টমার্টিন, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, সিলেট, শ্রীমঙ্গল ও সুন্দরবনেও ভিড় জমিয়েছেন পর্যটকেরা। নতুন কোনো সময়ের প্রত্যাশায় সবাই।
No comments