আজ বিশ্বকবির প্রয়াণ দিবস
বর্ষা ছিল তাঁর প্রিয় ঋতু। বিদগ্ধজনেরা বলেন, বাংলার বর্ষাকে নবরূপে আবিষ্কার করেছিলেন তিনি। সেই প্রিয় ঋতুতেই চিরবিদায় নিয়েছিলেন আধুনিক বাঙালির রুচির নির্মাতা, বাঙালির প্রতিটি মুহূর্তের আবেগের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
আজ বাইশে শ্রাবণ। তাঁর ৭১তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের এই দিনে মহাপ্রয়াণ ঘটেছিল তাঁর।
সমগ্র বাংলা সাহিত্য, সংগীত ও চিত্রকলা রবীন্দ্রনাথের অতুলনীয় প্রতিভার স্পর্শে রবির কিরণের মতোই দীপ্তিমান হয়ে উঠছিল। তাঁর কালজয়ী অমূল্য রচনাসম্ভার মানবতার জয়গানে চিরভাস্বর। প্রায় একক কৃতিত্বে তিনি বাংলা সাহিত্যসম্ভার পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বদরবারে। এর স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯১৩ সালে প্রথম বাঙালি হিসেবে পেয়েছেন নোবেল পুরস্কার।
সাহিত্যকর্মের পাশাপাশি সমাজ সংস্কার, শিক্ষাবিস্তার, কৃষি উন্নয়নসহ বিভিন্ন কর্মে নিজেকে সারা জীবন সক্রিয় রেখে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন তিনি। তাঁর কর্ম-চিন্তা বাঙালির সব আন্দোলন-সংগ্রাম ও অগ্রযাত্রায় অনন্ত অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে আছে। তাঁর গান আমাদের জাতীয় সংগীত। শারীরিকভাবে তিনি অনুপস্থিত হলেও দিনে দিনে বাঙালির মন-মানসে তাঁর উপস্থিতি প্রতিনিয়তই স্পষ্ট, দীপ্তিমান ও অনিবার্য হয়ে উঠছে।
আজ সোমবার কবিগুরুর প্রয়াণ দিবসে জাতি তাঁকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে বিশেষভাবে স্মরণ করবে। এ উপলক্ষে রাজধানীতে বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। বাংলা একাডেমী তাদের সেমিনার কক্ষে বিকেল তিনটায় একক বক্তৃতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ‘রবীন্দ্রনাথের নাটকে তিন নারী’ শীর্ষক বক্তৃতা দেবেন মিজারুল কায়েস। একাডেমীর সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এতে সভাপতিত্ব করবেন।
সমগ্র বাংলা সাহিত্য, সংগীত ও চিত্রকলা রবীন্দ্রনাথের অতুলনীয় প্রতিভার স্পর্শে রবির কিরণের মতোই দীপ্তিমান হয়ে উঠছিল। তাঁর কালজয়ী অমূল্য রচনাসম্ভার মানবতার জয়গানে চিরভাস্বর। প্রায় একক কৃতিত্বে তিনি বাংলা সাহিত্যসম্ভার পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বদরবারে। এর স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯১৩ সালে প্রথম বাঙালি হিসেবে পেয়েছেন নোবেল পুরস্কার।
সাহিত্যকর্মের পাশাপাশি সমাজ সংস্কার, শিক্ষাবিস্তার, কৃষি উন্নয়নসহ বিভিন্ন কর্মে নিজেকে সারা জীবন সক্রিয় রেখে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন তিনি। তাঁর কর্ম-চিন্তা বাঙালির সব আন্দোলন-সংগ্রাম ও অগ্রযাত্রায় অনন্ত অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে আছে। তাঁর গান আমাদের জাতীয় সংগীত। শারীরিকভাবে তিনি অনুপস্থিত হলেও দিনে দিনে বাঙালির মন-মানসে তাঁর উপস্থিতি প্রতিনিয়তই স্পষ্ট, দীপ্তিমান ও অনিবার্য হয়ে উঠছে।
আজ সোমবার কবিগুরুর প্রয়াণ দিবসে জাতি তাঁকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে বিশেষভাবে স্মরণ করবে। এ উপলক্ষে রাজধানীতে বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। বাংলা একাডেমী তাদের সেমিনার কক্ষে বিকেল তিনটায় একক বক্তৃতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ‘রবীন্দ্রনাথের নাটকে তিন নারী’ শীর্ষক বক্তৃতা দেবেন মিজারুল কায়েস। একাডেমীর সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এতে সভাপতিত্ব করবেন।
No comments