হুমকির মুখে দ্বীপবাসী by মহীউদ্দিন শাহজাহান
সন্দ্বীপের দক্ষিণ ও পশ্চিমাংশে বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ নেই, নেই স্লুইসগেট। এর ফলে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে সন্দ্বীপের কয়েকটি এলাকার বাসিন্দারা। জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা না নিলে বর্ষায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী।
বেড়িবাঁধ না থাকার কারণে সন্দ্বীপের কালাপানিয়া, সারিকাইত, মাইটভাঙ্গা, আজিমপুর, হরিশপুরসহ কয়েকটি এলাকা আসন্ন বর্ষায় সামান্য জোয়ারেও প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। বেড়িবাঁধের ভাঙনকবলিত এলাকায় ঝুঁকি নিয়ে বাস্তুহারা মানুষ বসবাস করছে। এসব লোকজনকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে পুনর্বাসনের দাবি জানানো হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সন্দ্বীপের কালাপানিয়া এলাকায় প্রায় তিন কিলোমিটার এবং সারিকাইত এলাকায় প্রায় ছয় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ নেই। এতে দ্বীপের সারিকাইত, মাইটভাঙ্গা, আজিমপুর, হরিশপুর, কালাপানিয়া, সন্তোষপুর ও আমানউল্যাহ এলাকায় আসন্ন বর্ষায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছে স্থানীয় লোকজন।
জানা যায়, গত বর্ষায় সারিকাইত ও কালাপানিয়ার বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। ফলে অরক্ষিত হয়ে পড়ে দ্বীপের কয়েকটি এলাকা। বর্ষার আগে এ বেড়িবাঁধগুলো নির্মাণ বা মেরামতের উদ্যোগ না নিলে কয়েকটি এলাকার হাজার-হাজার একর জমির ফসলহানির পাশাপাশি জান ও মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
কালাপানিয়া ইউনিয়নে বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত হওয়ার পাশাপাশি একটি স্লুইসগেটও নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এদিকে হরিশপুর রহমতপুর এলাকার স্লুইসগেটটিও বিলীন হওয়ার পথে।
কালাপানিয়া ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘বর্ষার আগে বেড়িবাঁধ নির্মাণ না হলে এ এলাকার অন্তত দুই হাজার একর জমির ফসল বর্ষায় স্বাভাবিক জোয়ারেও তলিয়ে যেতে পারে।’ সারিকাইতের ইউপি সদস্য মো. আকতার হোসেন ও রেজাউল করিম বলেন, এ ইউনিয়নের প্রায় ছয় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে। বর্ষার আগে মেরামত করা না হলে এ এলাকার অন্তত ৬০০ থেকে ৭০০ পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়বে।
কালাপানিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘বর্ষার আগে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা না হলে শুধু কালাপানিয়া নয়, হরিশপুর, সন্তোষপুর ও আমানউল্যার মানুষেরও দুর্গতির শেষ থাকবে না।
‘ইতিমধ্যে বেড়িবাঁধসংক্রান্ত একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। বর্ষার আগে তড়িঘড়ি করে পুনর্নির্মাণ কাজ শেষ করা যাবে না। আপাতত মেরামত করে এলাকাবাসীকে ঝুঁঁকিমুক্ত করার চেষ্টা চলছে। আগামী অর্থবছরে পুনর্নির্মাণের কাজ শেষ করার আশা রাখছি।’
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সন্দ্বীপের কালাপানিয়া এলাকায় প্রায় তিন কিলোমিটার এবং সারিকাইত এলাকায় প্রায় ছয় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ নেই। এতে দ্বীপের সারিকাইত, মাইটভাঙ্গা, আজিমপুর, হরিশপুর, কালাপানিয়া, সন্তোষপুর ও আমানউল্যাহ এলাকায় আসন্ন বর্ষায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছে স্থানীয় লোকজন।
জানা যায়, গত বর্ষায় সারিকাইত ও কালাপানিয়ার বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। ফলে অরক্ষিত হয়ে পড়ে দ্বীপের কয়েকটি এলাকা। বর্ষার আগে এ বেড়িবাঁধগুলো নির্মাণ বা মেরামতের উদ্যোগ না নিলে কয়েকটি এলাকার হাজার-হাজার একর জমির ফসলহানির পাশাপাশি জান ও মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
কালাপানিয়া ইউনিয়নে বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত হওয়ার পাশাপাশি একটি স্লুইসগেটও নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এদিকে হরিশপুর রহমতপুর এলাকার স্লুইসগেটটিও বিলীন হওয়ার পথে।
কালাপানিয়া ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘বর্ষার আগে বেড়িবাঁধ নির্মাণ না হলে এ এলাকার অন্তত দুই হাজার একর জমির ফসল বর্ষায় স্বাভাবিক জোয়ারেও তলিয়ে যেতে পারে।’ সারিকাইতের ইউপি সদস্য মো. আকতার হোসেন ও রেজাউল করিম বলেন, এ ইউনিয়নের প্রায় ছয় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে। বর্ষার আগে মেরামত করা না হলে এ এলাকার অন্তত ৬০০ থেকে ৭০০ পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়বে।
কালাপানিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘বর্ষার আগে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা না হলে শুধু কালাপানিয়া নয়, হরিশপুর, সন্তোষপুর ও আমানউল্যার মানুষেরও দুর্গতির শেষ থাকবে না।
‘ইতিমধ্যে বেড়িবাঁধসংক্রান্ত একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। বর্ষার আগে তড়িঘড়ি করে পুনর্নির্মাণ কাজ শেষ করা যাবে না। আপাতত মেরামত করে এলাকাবাসীকে ঝুঁঁকিমুক্ত করার চেষ্টা চলছে। আগামী অর্থবছরে পুনর্নির্মাণের কাজ শেষ করার আশা রাখছি।’
No comments