ইলিয়াস আলী নিখোঁজ রহস্য-র্যাবের দাবি স্বজনরা সাহায্য করছে না
বিএনপি নেতা এম ইলিয়াস আলী ও তাঁর গাড়ির চালক আনসারের খোঁজ গত ১১ দিনেও মেলেনি। এমনকি, চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার কোনো 'গ্রহণযোগ্য' প্রত্যক্ষদর্শীও পাননি তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কথিত অপহরণ ঘটনায় সন্দেহভাজন ও প্রত্যক্ষদর্শী দাবিদার বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তাঁদের দেওয়া তথ্য যাচাই করছেন তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
গতকাল শনিবার র্যাবের একটি দল ইলিয়াস আলীর বনানীর বাসায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে তদন্তসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছে।
গতকাল তদন্তসংশ্লিষ্ট পুলিশ ও র্যাব সূত্র জানিয়েছে, ইলিয়াস আলী ও তাঁর গাড়িচালক আনসারের কোনো খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। কারা, কিভাবে তাঁকে অপহরণ করেছে এখনো এ বিষয়টিই নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। র্যাবের দাবি, ঘনিষ্ঠজনদের সহযোগিতার অভাব ও সুনির্দিষ্ট তথ্যের অভাবে অনুসন্ধানকাজ বিলম্ব হচ্ছে। তবে ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
পুলিশের আইজিপি খন্দকার হাসান মাহমুদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, এই ঘটনা সম্পর্কে নতুন করে বলার মতো কিছুই নেই। পুলিশের সর্বোচ্চ শক্তি আর প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইলিয়াস আলীকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। তাদের প্রচেষ্টার কোনো কমতি নেই বলেও তিনি জানান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার লুৎফুল কবির বলেন, ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারে চেষ্টার কমতি নেই। তাঁর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। পুলিশের কয়েকটি দল এ ব্যাপারে আদালাভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
একইভাবে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার এম সোহায়েল বলেন, ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারে র্যাবের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ঘটনার সম্ভাব্য কারণ যাচাই, জড়িতদের ব্যাপারে ধারণা নিয়ে অনুসন্ধান চলছে। নিখোঁজ ঘটনাটি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি জটিলও। সেক্ষেত্রে সবকিছু যাচাই করতে সময় কিছুটা বেশি লাগছে। তবে এ পর্যন্ত এতে সফলতা আসেনি। নানা ধরনের চিন্তা মাথায় রেখে তদন্তের কার্যক্রম চলছে। তবে এ বিষয়ে ইলিয়াস আলীর পরিবার থেকে তেমন সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না।
এদিকে র্যাব কর্মকর্তার এমন অভিযোগ অস্বীকার করে নিখোঁজ ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসীনা রুশদীর লুনা বলেন, 'র্যাবও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তদন্তের প্রয়োজনে যা বলছে, আমরা তাই করেছি, এখনো করছি। যত দিন আমার স্বামী উদ্ধার না হবে, তত দিন তাদের যেকোনো তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করব। আমি যেকোনো কিছুর বিনিময়ে আমার স্বামীকে ফিরে পেতে চাই।'
র্যাব কর্মকর্তা সোহায়েল আরো জানান, তাঁরা রহস্য উদ্ঘাটন না হওয়া পর্যন্ত মাঠেই থাকবেন। বিভিন্ন সূত্র থেকে তাঁরা সম্ভাব্য স্থানগুলো চিহ্নিত করছেন এবং সেসব স্থানের খোঁজ খবর নিচ্ছেন। তবে এখনো নিশ্চিত হওয়ার মতো কোনো খবরই তাঁরা পাননি। তদন্তের প্রয়োজনে যাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার, তাঁদের সঙ্গে র্যাব কথা বলছে। তবে এখন পর্যন্ত প্রত্যাশিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, ইলিয়াস আলী অপহৃত হওয়ার বিষয় ও অংশগ্রহণকারীদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে। এ অপহরণ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে ইতিমধ্যে অনেকে দাবি করলেও তাঁদের বক্তব্যের সত্যতা মিলছে না। এগুলো আরো সতর্কতার সঙ্গে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত বিভিন্ন তথ্যও তাঁরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন।
গত ১৭ এপ্রিল মধ্যরাতে রূপসী বাংলা হোটেল থেকে বনানীর নিজ বাসায় ফেরার পথে ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হন।
ইলিয়াস আলী চাঁদপুরগামী অ্যাম্বুলেন্সে!
গতকাল তদন্তসংশ্লিষ্ট পুলিশ ও র্যাব সূত্র জানিয়েছে, ইলিয়াস আলী ও তাঁর গাড়িচালক আনসারের কোনো খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। কারা, কিভাবে তাঁকে অপহরণ করেছে এখনো এ বিষয়টিই নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। র্যাবের দাবি, ঘনিষ্ঠজনদের সহযোগিতার অভাব ও সুনির্দিষ্ট তথ্যের অভাবে অনুসন্ধানকাজ বিলম্ব হচ্ছে। তবে ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
পুলিশের আইজিপি খন্দকার হাসান মাহমুদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, এই ঘটনা সম্পর্কে নতুন করে বলার মতো কিছুই নেই। পুলিশের সর্বোচ্চ শক্তি আর প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইলিয়াস আলীকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। তাদের প্রচেষ্টার কোনো কমতি নেই বলেও তিনি জানান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার লুৎফুল কবির বলেন, ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারে চেষ্টার কমতি নেই। তাঁর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। পুলিশের কয়েকটি দল এ ব্যাপারে আদালাভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
একইভাবে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার এম সোহায়েল বলেন, ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারে র্যাবের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ঘটনার সম্ভাব্য কারণ যাচাই, জড়িতদের ব্যাপারে ধারণা নিয়ে অনুসন্ধান চলছে। নিখোঁজ ঘটনাটি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি জটিলও। সেক্ষেত্রে সবকিছু যাচাই করতে সময় কিছুটা বেশি লাগছে। তবে এ পর্যন্ত এতে সফলতা আসেনি। নানা ধরনের চিন্তা মাথায় রেখে তদন্তের কার্যক্রম চলছে। তবে এ বিষয়ে ইলিয়াস আলীর পরিবার থেকে তেমন সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না।
এদিকে র্যাব কর্মকর্তার এমন অভিযোগ অস্বীকার করে নিখোঁজ ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসীনা রুশদীর লুনা বলেন, 'র্যাবও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তদন্তের প্রয়োজনে যা বলছে, আমরা তাই করেছি, এখনো করছি। যত দিন আমার স্বামী উদ্ধার না হবে, তত দিন তাদের যেকোনো তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করব। আমি যেকোনো কিছুর বিনিময়ে আমার স্বামীকে ফিরে পেতে চাই।'
র্যাব কর্মকর্তা সোহায়েল আরো জানান, তাঁরা রহস্য উদ্ঘাটন না হওয়া পর্যন্ত মাঠেই থাকবেন। বিভিন্ন সূত্র থেকে তাঁরা সম্ভাব্য স্থানগুলো চিহ্নিত করছেন এবং সেসব স্থানের খোঁজ খবর নিচ্ছেন। তবে এখনো নিশ্চিত হওয়ার মতো কোনো খবরই তাঁরা পাননি। তদন্তের প্রয়োজনে যাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার, তাঁদের সঙ্গে র্যাব কথা বলছে। তবে এখন পর্যন্ত প্রত্যাশিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, ইলিয়াস আলী অপহৃত হওয়ার বিষয় ও অংশগ্রহণকারীদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে। এ অপহরণ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে ইতিমধ্যে অনেকে দাবি করলেও তাঁদের বক্তব্যের সত্যতা মিলছে না। এগুলো আরো সতর্কতার সঙ্গে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত বিভিন্ন তথ্যও তাঁরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন।
গত ১৭ এপ্রিল মধ্যরাতে রূপসী বাংলা হোটেল থেকে বনানীর নিজ বাসায় ফেরার পথে ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হন।
ইলিয়াস আলী চাঁদপুরগামী অ্যাম্বুলেন্সে!
No comments