এনডিবি যেন নতুন বিশ্বব্যাংক না হয় by মুহাম্মদ ইউনূস
গত
সপ্তাহে রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ব্রিকসের বার্ষিক সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন,
ব্রিকসের নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এনডিবি) পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম আগামী
বছর শুরু হবে। ব্যাংকটির প্রাথমিক পুঁজির পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলার, ব্রিকসের
সদস্যদেশসহ অন্যান্য দেশের অবকাঠামো ও টেকসই উন্নয়ন খাতে ব্যাংকটি
বিনিয়োগ করবে।
স্পষ্টতই আমাদের কথা হচ্ছে, ব্রিকস যেন নতুন বিশ্বব্যাংক না হয়। বিশ্বব্যাংকও এসব দেশগুলোতে একই রকম প্রকল্পে বিনিয়োগ করে থাকে, তাদের হাতিয়ার আর মনোভাবও একই রকম। এই নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক যেন উদীয়মান দেশগুলোর আর্থিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রতীক না হয়ে ওঠে, এটি প্রতিষ্ঠার স্বতন্ত্র উদ্দেশ্য যেন থাকে।
সম্পূর্ণ নতুন উদ্দেশ্যে এনডিবি গঠন করা উচিত, নতুন কৌশলের মাধ্যমে যেন তা বাস্তবায়ন করা হয়। বিশ্বব্যাংক ও তার কাজ একই রকম, ফলে সে সহজেই একই কাতারে পড়ে যেতে পারে। কিন্তু প্রথম দিন থেকেই এনডিবিকে সেটা রোধ করতে হবে।
আমি এনডিবির জন্য তিনটি মুখ্য উদ্দেশ্য প্রস্তাব করছি, এগুলোকে আমি বৈশ্বিক পরিসরে প্রাসঙ্গিক মনে করি। এনডিবির প্রাথমিক উদ্দেশ্য হওয়া উচিত, ২০৫০ সালের মধ্যে তিনটি ক্ষেত্রে শূন্য অর্জন করা: দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও কার্বনশূন্য বিশ্ব নিশ্চিত করা। প্রতিবছর ব্রিকস এসব ক্ষেত্রে কী অগ্রগতি অর্জন করল, এনডিবি তা নিয়ে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারে।
চার কৌশল
এই লক্ষ্য অর্জন করতে এনডিবি চারটি মৌলিক কৌশল ব্যবহার করতে পারে। প্রথম কৌশল হতে পারে নতুন প্রজন্মের সৃজনশীলতা ও অঙ্গীকারের দিগন্ত অবারিত করা। ব্রিকস যদি তরুণদের শক্তিকে একত্র করতে পারে, তাহলে লক্ষ্য অর্জন করা সহজ হবে।
দ্বিতীয় কৌশল হতে পারে এ রকম: মানবীয় সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে নতুন রীতি প্রবর্তন। বর্তমানে প্রযুক্তি টাকাওয়ালা ও যুদ্ধবাজদের দখলে রয়েছে। প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতেই থাকা উচিত, যারা সামাজিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। আজকে তারা অদৃশ্য, তারুণ্যের শক্তির সঙ্গে প্রযুক্তির যোগ হলে এক অটল শক্তির সৃষ্টি হবে, যাকে কেউ নাড়াতে পারবে না।
এর মধ্য দিয়ে আমরা তৃতীয় কৌশলের দ্বারপ্রান্তে চলে আসি: দীর্ঘমেয়াদি জটিল সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত সমস্যা নিরসনে তরুণদের সৃজনশীলতার শক্তিকে একত্র করা, যার মাধ্যম হবে সামাজিক ব্যবসা।
সামাজিক ব্যবসা এক নতুন ধরনের উদ্যোগ, মুনাফা সৃষ্টির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। এই ব্যবসা একটি লক্ষ্যে পরিচালিত হয়, যেখানে লভ্যাংশবিহীন কোম্পানিগুলো শুধু মানবীয় সমস্যা নিরসনে নিয়োজিত থাকে। কোম্পানি মুনাফা করার পর বিনিয়োগকারীরা নিজেদের বিনিয়োগ তুলে নেয়, কিন্তু তারপর সেখান থেকে তারা মুনাফা নেয় না। যে অতিরিক্ত মুনাফা সৃষ্টি হয়, তা ব্যবসার সম্প্রসারণ ও উন্নতিতে ব্যয় করা হয়।
প্রথাগত ব্যবসা সামাজিক সমস্যার সমাধান করতে পারে না। অন্যান্য অংশীজন যেমন রাষ্ট্র ও বেসরকারি দাতব্য প্রতিষ্ঠান টেকসই হয় না, সেগুলোর দক্ষতার ঘাটতি থাকে। সামাজিক ব্যবসা টেকসই, দক্ষ, অনুসরণযোগ্য, এই ব্যবসা হস্তান্তরযোগ্য। ফলে সেটা অনেক কার্যকর হতে পারে।
সারা বিশ্বেই এই ধরনের ব্যবসার যে সৃষ্টি ও প্রচার হয়েছে, তার ফলাফলও এসেছে দারুণ। আমি বিশ্বাস করি, এনডিবির প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ও নীতি প্যাকেজের কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত এই সামাজিক ব্যবসা। এটা এমন এক মডেল, যা খুব সহজেই বিভিন্ন স্থানে অনুসরণ করা যায়।
সামাজিক ব্যবসার উদ্যোগের মধ্য দিয়ে বেকারত্ব শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব। বেকারত্ব হলো মানবজাতি সম্পর্কে ভুল ও তাত্ত্বিক ব্যাখ্যার ফসল। মানুষের ধর্ম চাকরি খোঁজা নয়, সে জন্মগতভাবে উদ্যোক্তা। উদ্যোগের ব্যাপারটা মানুষের ডিএনএতেই আছে। মানুষ স্বভাবগতভাবে খুবই আগ্রাসী উদ্যোক্তা, সমস্যার সমাধানকারী। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে বেকার মানুষেরা উদ্যোক্তায় পরিণত হতে পারে, বাংলাদেশে আমরা সে কাজটি করছি। এনডিবি সেটাকে তাদের প্রধান কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করতে পারে।
এনডিবি অর্থায়ন ও সামাজিক ব্যবসার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করলে যে তরুণ, বৃদ্ধ, পুরুষ-নারী, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সামাজিক ব্যবসার চিন্তা আছে, তারা সবাই এর প্রতি আকৃষ্ট হবে। এর ফলে যারা প্রথাগত ব্যবসা করছে, তারাও মূল ব্যবসার পাশাপাশি সামাজিক ব্যবসা করতে উদ্বুদ্ধ হতে পারে।
এনডিবি স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে দেশীয় পর্যায়ে সামাজিক ব্যবসার তহবিল তৈরি করতে পারে। এটা প্রাদেশিক পর্যায়ে সামাজিক ব্যবসার তহবিল তৈরি করতে পারে, যেখানে তার ইকুইটি হবে কম, আর স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের ইকুইটি হবে বেশি।
আর সামাজিক ব্যবসার মধ্য দিয়ে দরিদ্রদের জন্য আর্থিক ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়।
সামাজিক ব্যবসার মালিকানা
এনডিবি অবকাঠামোগত অনেক প্রকল্প হাতে নেবে, এর সঙ্গে তাকে সেগুলোর মালিকানা ও রক্ষণাবেক্ষণের ব্যাপারেও ঐকান্তিক মনোযোগ দিতে হবে। বর্তমানে আমরা দেখছি, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগুলোর মালিকানা রয়েছে টাকাওয়ালাদের হাতে। আগে এগুলো একচেটিয়াভাবে সরকারের মালিকানায় ছিল। সরকারি ও বাণিজ্যিক মালিকানার বাইরে সামাজিক ব্যবসার মালিকানাও আছে। ব্যবহারকারীদের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, মালিকানা সামাজিক ব্যবসার অধীনে থাকলে তা অন্য দুটোর চেয়ে অনেক তৃপ্তিকর হবে।
শেষ কথা হলো, এনডিবির কার্যক্রমের মূল কথা হওয়া উচিত মানবাধিকার ও সুশাসন। কার্যক্রমের শুরুতে এনডিবির হাতে সুযোগ আছে, তারা সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারে। আর সেটার বাস্তবায়নে তারা যথাযথ কৌশলও প্রণয়ন করতে পারে।
ইংরেজি থেকে অনূদিত; ভারতীয় পত্রিকা দ্য হিন্দু থেকে নেওয়া
ড. মুহাম্মদ ইউনূস: শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা।
স্পষ্টতই আমাদের কথা হচ্ছে, ব্রিকস যেন নতুন বিশ্বব্যাংক না হয়। বিশ্বব্যাংকও এসব দেশগুলোতে একই রকম প্রকল্পে বিনিয়োগ করে থাকে, তাদের হাতিয়ার আর মনোভাবও একই রকম। এই নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক যেন উদীয়মান দেশগুলোর আর্থিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রতীক না হয়ে ওঠে, এটি প্রতিষ্ঠার স্বতন্ত্র উদ্দেশ্য যেন থাকে।
সম্পূর্ণ নতুন উদ্দেশ্যে এনডিবি গঠন করা উচিত, নতুন কৌশলের মাধ্যমে যেন তা বাস্তবায়ন করা হয়। বিশ্বব্যাংক ও তার কাজ একই রকম, ফলে সে সহজেই একই কাতারে পড়ে যেতে পারে। কিন্তু প্রথম দিন থেকেই এনডিবিকে সেটা রোধ করতে হবে।
আমি এনডিবির জন্য তিনটি মুখ্য উদ্দেশ্য প্রস্তাব করছি, এগুলোকে আমি বৈশ্বিক পরিসরে প্রাসঙ্গিক মনে করি। এনডিবির প্রাথমিক উদ্দেশ্য হওয়া উচিত, ২০৫০ সালের মধ্যে তিনটি ক্ষেত্রে শূন্য অর্জন করা: দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও কার্বনশূন্য বিশ্ব নিশ্চিত করা। প্রতিবছর ব্রিকস এসব ক্ষেত্রে কী অগ্রগতি অর্জন করল, এনডিবি তা নিয়ে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারে।
চার কৌশল
এই লক্ষ্য অর্জন করতে এনডিবি চারটি মৌলিক কৌশল ব্যবহার করতে পারে। প্রথম কৌশল হতে পারে নতুন প্রজন্মের সৃজনশীলতা ও অঙ্গীকারের দিগন্ত অবারিত করা। ব্রিকস যদি তরুণদের শক্তিকে একত্র করতে পারে, তাহলে লক্ষ্য অর্জন করা সহজ হবে।
দ্বিতীয় কৌশল হতে পারে এ রকম: মানবীয় সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে নতুন রীতি প্রবর্তন। বর্তমানে প্রযুক্তি টাকাওয়ালা ও যুদ্ধবাজদের দখলে রয়েছে। প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতেই থাকা উচিত, যারা সামাজিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। আজকে তারা অদৃশ্য, তারুণ্যের শক্তির সঙ্গে প্রযুক্তির যোগ হলে এক অটল শক্তির সৃষ্টি হবে, যাকে কেউ নাড়াতে পারবে না।
এর মধ্য দিয়ে আমরা তৃতীয় কৌশলের দ্বারপ্রান্তে চলে আসি: দীর্ঘমেয়াদি জটিল সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত সমস্যা নিরসনে তরুণদের সৃজনশীলতার শক্তিকে একত্র করা, যার মাধ্যম হবে সামাজিক ব্যবসা।
সামাজিক ব্যবসা এক নতুন ধরনের উদ্যোগ, মুনাফা সৃষ্টির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। এই ব্যবসা একটি লক্ষ্যে পরিচালিত হয়, যেখানে লভ্যাংশবিহীন কোম্পানিগুলো শুধু মানবীয় সমস্যা নিরসনে নিয়োজিত থাকে। কোম্পানি মুনাফা করার পর বিনিয়োগকারীরা নিজেদের বিনিয়োগ তুলে নেয়, কিন্তু তারপর সেখান থেকে তারা মুনাফা নেয় না। যে অতিরিক্ত মুনাফা সৃষ্টি হয়, তা ব্যবসার সম্প্রসারণ ও উন্নতিতে ব্যয় করা হয়।
প্রথাগত ব্যবসা সামাজিক সমস্যার সমাধান করতে পারে না। অন্যান্য অংশীজন যেমন রাষ্ট্র ও বেসরকারি দাতব্য প্রতিষ্ঠান টেকসই হয় না, সেগুলোর দক্ষতার ঘাটতি থাকে। সামাজিক ব্যবসা টেকসই, দক্ষ, অনুসরণযোগ্য, এই ব্যবসা হস্তান্তরযোগ্য। ফলে সেটা অনেক কার্যকর হতে পারে।
সারা বিশ্বেই এই ধরনের ব্যবসার যে সৃষ্টি ও প্রচার হয়েছে, তার ফলাফলও এসেছে দারুণ। আমি বিশ্বাস করি, এনডিবির প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ও নীতি প্যাকেজের কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত এই সামাজিক ব্যবসা। এটা এমন এক মডেল, যা খুব সহজেই বিভিন্ন স্থানে অনুসরণ করা যায়।
সামাজিক ব্যবসার উদ্যোগের মধ্য দিয়ে বেকারত্ব শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব। বেকারত্ব হলো মানবজাতি সম্পর্কে ভুল ও তাত্ত্বিক ব্যাখ্যার ফসল। মানুষের ধর্ম চাকরি খোঁজা নয়, সে জন্মগতভাবে উদ্যোক্তা। উদ্যোগের ব্যাপারটা মানুষের ডিএনএতেই আছে। মানুষ স্বভাবগতভাবে খুবই আগ্রাসী উদ্যোক্তা, সমস্যার সমাধানকারী। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে বেকার মানুষেরা উদ্যোক্তায় পরিণত হতে পারে, বাংলাদেশে আমরা সে কাজটি করছি। এনডিবি সেটাকে তাদের প্রধান কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করতে পারে।
এনডিবি অর্থায়ন ও সামাজিক ব্যবসার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করলে যে তরুণ, বৃদ্ধ, পুরুষ-নারী, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সামাজিক ব্যবসার চিন্তা আছে, তারা সবাই এর প্রতি আকৃষ্ট হবে। এর ফলে যারা প্রথাগত ব্যবসা করছে, তারাও মূল ব্যবসার পাশাপাশি সামাজিক ব্যবসা করতে উদ্বুদ্ধ হতে পারে।
এনডিবি স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে দেশীয় পর্যায়ে সামাজিক ব্যবসার তহবিল তৈরি করতে পারে। এটা প্রাদেশিক পর্যায়ে সামাজিক ব্যবসার তহবিল তৈরি করতে পারে, যেখানে তার ইকুইটি হবে কম, আর স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের ইকুইটি হবে বেশি।
আর সামাজিক ব্যবসার মধ্য দিয়ে দরিদ্রদের জন্য আর্থিক ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়।
সামাজিক ব্যবসার মালিকানা
এনডিবি অবকাঠামোগত অনেক প্রকল্প হাতে নেবে, এর সঙ্গে তাকে সেগুলোর মালিকানা ও রক্ষণাবেক্ষণের ব্যাপারেও ঐকান্তিক মনোযোগ দিতে হবে। বর্তমানে আমরা দেখছি, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগুলোর মালিকানা রয়েছে টাকাওয়ালাদের হাতে। আগে এগুলো একচেটিয়াভাবে সরকারের মালিকানায় ছিল। সরকারি ও বাণিজ্যিক মালিকানার বাইরে সামাজিক ব্যবসার মালিকানাও আছে। ব্যবহারকারীদের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, মালিকানা সামাজিক ব্যবসার অধীনে থাকলে তা অন্য দুটোর চেয়ে অনেক তৃপ্তিকর হবে।
শেষ কথা হলো, এনডিবির কার্যক্রমের মূল কথা হওয়া উচিত মানবাধিকার ও সুশাসন। কার্যক্রমের শুরুতে এনডিবির হাতে সুযোগ আছে, তারা সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারে। আর সেটার বাস্তবায়নে তারা যথাযথ কৌশলও প্রণয়ন করতে পারে।
ইংরেজি থেকে অনূদিত; ভারতীয় পত্রিকা দ্য হিন্দু থেকে নেওয়া
ড. মুহাম্মদ ইউনূস: শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা।
No comments