বাগেরহাট সোনালী ব্যাংকে নোট জালিয়াতি ৮ সদস্যের তদন্ত কমিটি
বাগেরহাট সোনালী ব্যাংক থেকে রূপালী ব্যাংকে সরবরাহ করা ১ হাজার টাকার ১০ বান্ডিল নোটের ভেতর ১১৮টি ১শ’ টাকার নোট পাওয়ার ঘটনায় ২ ব্যাংকে শুরু হয়েছে তোলপাড়। শহরে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনার পর ব্যাংক পাড়া ও বিভিন্ন ব্যাংকের গ্রাহকদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়েছে। টাকার বান্ডিলে গরমিলের ঘটনা তদন্তে গতকাল ৮ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি আগামী ২ দিনের মধ্যে তাদের রিপোর্ট প্রদান করবেন। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের খুলনা অফিসের যুগ্ম ব্যবস্থাপক (ক্যাশ) তুলসী দাস রায় ও উপব্যবস্থাপক শাহরিয়ার সরজমিনে তদন্ত শুরু করেছেন। গতকাল দুপুরে ওই কর্মকর্তারা উভয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন ও বান্ডিলগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নমুনা সংগ্রহ করেন।
বাগেরহাটে তদন্ত করতে আসা বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনার যুগ্ম ব্যবস্থাপক (ক্যাশ) তুলসী দাস রায় বলেন, তারা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছেন যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সোনালী ব্যাংকে পাঠানো বান্ডিলগুলো সঠিক ছিল। গত ২৭শে জুন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তারা ২৫ কোটি টাকা বুঝে পেয়ে লিখিত দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে টাকায় গরমিল থাকা বান্ডিলগুলোয় বাংলাদেশ ব্যাংকের পিন খুলে তা আবার পুনরায় লাগানো হয়েছে। এতে মনে হচ্ছে গরমিলের কারসাজি করা হয়েছে বাগেরহাট সোনালী ব্যাংকের ভল্ট থেকে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত দায়ীদের শনাক্তের চেষ্টা করছি।
সোনালী ব্যাংক বাগেরহাট জোনাল অফিসের সহকারী মহাব্যবস্থাপক আশুতোষ মণ্ডল বলেন, টাকার বান্ডিলে গরমিল থাকায় ঘটনাটি তদন্তে ৮ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি আগামী ২ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন পেশ করবেন। তদন্ত কমিটির প্রধান ব্যাংকের সিনিয়র এক্সকিউটিভ অফিসার খান বাবুল রহমানের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের টিম ব্যাংকের ভল্টে থাকা সকল টাকার বান্ডিলগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছে। তদন্তে প্রকৃত তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে তিনি জানান।
রূপালী ব্যাংকের খুলনা অঞ্চলের ডেপুটি ম্যানেজার মৃধা ইউসুব আলী বলেন, এই বিষয়ে রূপালী ব্যাংকের কোন দায় নেই। সোনালী ব্যাংকের প্রধান শাখা থেকেই কারসাজির ঘটানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে কিছু প্রমাণও পেয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশা করছি।
রোববার সকালে সোনালী ব্যাংক বাগেরহাটের প্রধান শাখা থেকে রূপালী ব্যাংক বাগেরহাট শাখাকে সরবরাহ করা ১ হাজার টাকার ৫০টি বান্ডিলে কৌশলে ১শ’ টাকার ১১৮টি নোট ভরে দেয়। ওই ৫০ লাখ টাকা রূপালী ব্যাংকে নিয়ে গুনে ঘাটতি ধরা পড়ে ১ লাখ ৬ হাজার ২শ’ টাকা। এরপর উভয় ব্যাংক নিজেদের মধ্যে বিষয়টি সমঝোতা করতে না পারায় একে অপরকে দায়ী করার চেষ্টা করে।
বাগেরহাটে তদন্ত করতে আসা বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনার যুগ্ম ব্যবস্থাপক (ক্যাশ) তুলসী দাস রায় বলেন, তারা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছেন যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সোনালী ব্যাংকে পাঠানো বান্ডিলগুলো সঠিক ছিল। গত ২৭শে জুন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তারা ২৫ কোটি টাকা বুঝে পেয়ে লিখিত দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে টাকায় গরমিল থাকা বান্ডিলগুলোয় বাংলাদেশ ব্যাংকের পিন খুলে তা আবার পুনরায় লাগানো হয়েছে। এতে মনে হচ্ছে গরমিলের কারসাজি করা হয়েছে বাগেরহাট সোনালী ব্যাংকের ভল্ট থেকে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত দায়ীদের শনাক্তের চেষ্টা করছি।
সোনালী ব্যাংক বাগেরহাট জোনাল অফিসের সহকারী মহাব্যবস্থাপক আশুতোষ মণ্ডল বলেন, টাকার বান্ডিলে গরমিল থাকায় ঘটনাটি তদন্তে ৮ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি আগামী ২ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন পেশ করবেন। তদন্ত কমিটির প্রধান ব্যাংকের সিনিয়র এক্সকিউটিভ অফিসার খান বাবুল রহমানের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের টিম ব্যাংকের ভল্টে থাকা সকল টাকার বান্ডিলগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছে। তদন্তে প্রকৃত তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে তিনি জানান।
রূপালী ব্যাংকের খুলনা অঞ্চলের ডেপুটি ম্যানেজার মৃধা ইউসুব আলী বলেন, এই বিষয়ে রূপালী ব্যাংকের কোন দায় নেই। সোনালী ব্যাংকের প্রধান শাখা থেকেই কারসাজির ঘটানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে কিছু প্রমাণও পেয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশা করছি।
রোববার সকালে সোনালী ব্যাংক বাগেরহাটের প্রধান শাখা থেকে রূপালী ব্যাংক বাগেরহাট শাখাকে সরবরাহ করা ১ হাজার টাকার ৫০টি বান্ডিলে কৌশলে ১শ’ টাকার ১১৮টি নোট ভরে দেয়। ওই ৫০ লাখ টাকা রূপালী ব্যাংকে নিয়ে গুনে ঘাটতি ধরা পড়ে ১ লাখ ৬ হাজার ২শ’ টাকা। এরপর উভয় ব্যাংক নিজেদের মধ্যে বিষয়টি সমঝোতা করতে না পারায় একে অপরকে দায়ী করার চেষ্টা করে।
No comments