হিন্দুস্তান টাইমসের জরিপ-দিল্লির ৭৮ শতাংশ নারী যৌন হয়রানির শিকার
ভারতের দিল্লির ৭৮ শতাংশেরও বেশি নারী যৌন হয়রানির শিকার হন। বিপরীতে ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী পুরুষের ৯২ জন জানিয়েছেন, তাঁদের কিছু বন্ধু বা সবাই রাস্তাঘাটে মেয়েদের উদ্দেশে চটুল মন্তব্য ছুড়ে দেন। ভারতীয় দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমসের করা জরিপে গত বছরের এ চিত্র উঠে এসেছে।
হিন্দুস্তান টাইমসের পক্ষে জরিপটি পরিচালনা করে ভারতীয় গবেষণা সংস্থা এমএআরএস। এটি করা হয়েছে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে।
গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দিল্লিতে ৬৬১টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। জরিপে অংশ নেওয়া ১৪৬ জনের অর্ধেকেরও বেশি পুরুষ মনে করেন, এ কারণে দিল্লিকে ভারতের 'ধর্ষণের রাজধানী' বলা হয়। তবে এ জন্য নারীদের ঘাড়ে দায় চাপান তাঁরা। তাঁদের অভিমত, নারীদের পোশাক ও আচরণই যৌন হয়রানিমূলক আচরণে পুরুষদের উৎসাহিত করে। ৫২ শতাংশ পুরুষ মনে করেন, নারীদের উদ্দেশে শুধু মন্তব্য করার মধ্যে দোষের কিছু নেই। ৩৫৬ জন নারী এ জরিপে অংশ নেন। তাঁরা সবাই গণপরিবহনে চলাচল করেন।
জরিপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ নারী-পুরুষ ধর্ষণের বিচারে দ্রুতবিচার আদালত স্থাপনের পক্ষে মত দেন। যৌন হয়রানি বন্ধে যত দ্রুত সম্ভব দোষী ব্যক্তির শাস্তি নিশ্চিত করার কথা বলেন তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি। যৌন হয়রানি রোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তনের পক্ষে মত দেন ২৪ শতাংশ পুুরুষ। তবে ১৯ শতাংশ নারীর মতে, পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনার ব্যাপারটি প্রায় অসম্ভব।
যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো অতিরঞ্জিত করা হয়- এ ব্যাপারে নারী ও পুরুষদের মধ্যে মতভেদ আছে। বেশির ভাগ নারী মনে করেন না, এগুলো বাড়িয়ে বলা হয়। তবে ৬৫ শতাংশ পুরুষের মত, ঘটনাগুলো অতিরঞ্জিত করা হয়। তবে উত্তরদাতাদের কেউই যৌন হয়রানি বন্ধে কার্যকর কোনো উপায় বলতে পারেননি। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দিল্লিতে ৬৬১টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। জরিপে অংশ নেওয়া ১৪৬ জনের অর্ধেকেরও বেশি পুরুষ মনে করেন, এ কারণে দিল্লিকে ভারতের 'ধর্ষণের রাজধানী' বলা হয়। তবে এ জন্য নারীদের ঘাড়ে দায় চাপান তাঁরা। তাঁদের অভিমত, নারীদের পোশাক ও আচরণই যৌন হয়রানিমূলক আচরণে পুরুষদের উৎসাহিত করে। ৫২ শতাংশ পুরুষ মনে করেন, নারীদের উদ্দেশে শুধু মন্তব্য করার মধ্যে দোষের কিছু নেই। ৩৫৬ জন নারী এ জরিপে অংশ নেন। তাঁরা সবাই গণপরিবহনে চলাচল করেন।
জরিপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ নারী-পুরুষ ধর্ষণের বিচারে দ্রুতবিচার আদালত স্থাপনের পক্ষে মত দেন। যৌন হয়রানি বন্ধে যত দ্রুত সম্ভব দোষী ব্যক্তির শাস্তি নিশ্চিত করার কথা বলেন তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি। যৌন হয়রানি রোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তনের পক্ষে মত দেন ২৪ শতাংশ পুুরুষ। তবে ১৯ শতাংশ নারীর মতে, পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনার ব্যাপারটি প্রায় অসম্ভব।
যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো অতিরঞ্জিত করা হয়- এ ব্যাপারে নারী ও পুরুষদের মধ্যে মতভেদ আছে। বেশির ভাগ নারী মনে করেন না, এগুলো বাড়িয়ে বলা হয়। তবে ৬৫ শতাংশ পুরুষের মত, ঘটনাগুলো অতিরঞ্জিত করা হয়। তবে উত্তরদাতাদের কেউই যৌন হয়রানি বন্ধে কার্যকর কোনো উপায় বলতে পারেননি। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
No comments