ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের নতুন অধ্যায় শুরম্নর চেষ্টা- শেখ হাসিনা ও পরবতর্ীতে মনমোহনের সফর by স্বদেশ রায়
ক্ষমতাগ্রহণের এক বছর তিন দিন পরে শেখ হাসিনা ভারত সফরে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার এ ভারত সফরকে সে দেশের মিডিয়া, রাজনীতিক ও বু্যরোক্রেসি সমধিক গুরম্নত্বের সঙ্গে দেখছে। এদিকে বাংলাদেশেও অত্যনত্ম গুরম্নত্বের সঙ্গে নেয়া হয়েছে এ সফরকে।
তাছাড়া শেখ হাসিনার এ সফর যাতে সফল হয় এ লক্ষ্যে দুই দেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ কাজ করেছেন দীর্ঘ সময় ধরে। দুই দেশই অনেক বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছে গেছে ইতোমধ্যে। যার ফলে শেখ হাসিনার এ সফরে অনেক চুক্তি ও সমঝোতার বিষয় প্রায় চূড়ানত্ম হয়ে আছে। তাছাড়া কিছু কিছু বিষয় দুই দেশের ভেতর আলোচনা হবে। সমঝোতায় পৌঁছানোর পথ তৈরি করার সিদ্ধানত্ম হবে। সে সব বিষয়ে চুক্তি হবে শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে মনমোহন সিং বাংলাদেশে আসার পরে।
বাংলাদেশ ও ভারতের ভেতরের অন্যতম সমস্যা দুই দেশের অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে। ১৯৯৭ সালে শেখ হাসিনা ও দেবগৌড়ার করা তিরিশ বছরের পানি চুক্তির ভেতর দিয়ে গঙ্গার পানি বণ্টনের একটি সুরাহা হলেও বিগত জোট সরকারের আমলে তার আর কোন অগ্রগতি হয়নি। এমনকি হয়নি যৌথ নদী কমিশনের কোন সিদ্ধানত্ম বৈঠক। গঙ্গার পানি চুক্তিতে যে দিকনির্দেশনা আছে তা নিয়েও কোন অগ্রগতি হয়নি। শেখ হাসিনার ১০-১৩ জানুয়ারি ভারত সফরের সময় অভিন্ন নদী নিয়ে আলোচনা ও সিদ্ধানত্ম আসবে বলে উভয় দেশের নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন। তাঁরা মনে করছেন, তিসত্মার হাইড্রোলজিক্যাল জরিপ না হওয়া অবধি তিসত্মার পানি নিয়ে কোন স্থায়ী চুক্তি সম্ভব নয়। পনেরো বছরের উপাত্ত নিয়ে শীঘ্রই এ জরিপ শুরম্ন হবে। তরে এডহক ভিত্তিতে তিসত্মার পানি বণ্টনের একটি সমঝোতায় পৌঁছাতে পারবেন শেখ হাসিনা ও মনমোহন সিং রাজনৈতিক সিদ্ধানত্মের মধ্য দিয়ে। তিসত্মার পানি নিয়ে এই এডহক সিদ্ধানত্মের বাইরে অন্য অভিন্ন নদীগুলো নিয়ে আলোচনা ও সিদ্ধানত্ম আসতে পারে। ইছামতি, দুধকুমার, ধরলা, মনু, খোয়াই ও ফেনী নদী উভয় দেশ সমঝোতার মাধ্যমে খনন করার বিষয়ে সিদ্ধানত্মে আসতে পারে। ক্ষুদ্র সেচ ও খরার পানির জন্য ফেনী নদীর পানি ব্যবহারের বিষয়ে দুই দেশের ভেতর আলোচনা ও সিদ্ধানত্ম হবার সম্ভাবনা রয়েছে। ফেনী নদীর পাশাপাশি মহানন্দা, করতোয়া, নগর, কুলিক, আত্রাই নদী সংরক্ষণের কার্যক্রম বিষয়টি আলোচনা হবে। উলিস্নখিত নদীসহ আরও নদী খননের জন্য ভারত জরম্নরী ভিত্তিতে ড্রেজার সরবরাহ করতে পারে। অন্যদিকে প্রয়োজনে আরও অধিকসংখ্যক ড্রেজার সরররাহের বিষয়টি দুই দেশের ভেতর আলোচনায় স্থান পাবে। দুই দেশের স্বার্থে নদী খননের বিষয়টি প্রাধান্য পাবে এবং সমঝোতা হবার সম্ভাবনা বেশি। নদী খননের মাধ্যমে নদীর পানি নৌপথের অবকাঠামো সঠিক রাখার সঙ্গে সঙ্গে আরও কিছু অবকাঠামো বিষয়ক আলোচনা ও সমঝোতা হতে পারে। এর ভেতর রয়েছে রাজধানী ঢাকায় ৩০ মাইল দৈর্ঘ্যর ওভারহেড লাইট রেলওয়ে এবং সড়ক পরিরহনে ফ্লাইওভার নির্মাণে ভারতীয় প্রসত্মাব। এছাড়া রেলপথের জন্য লোকোমোটিভ ও যাত্রীবাহী কোচ সরবরাহ এবং ঢাকার যানজট কমানোর জন্য বড় আকারের বাস ভারত থেকে পাবার বিষয়টি। বর্তমানে যে নৌ-প্রটোকল দুই দেশের ভেতর রয়েছে এর আওতায় সিলাঘাট ও আশুগঞ্জকে নৌবন্দর হিসেবে অনত্মভর্ুক্তির বিষয়টি আলোচনায় আসবে। সিদ্ধানত্মও হতে পারে। এটা হলে আশুগঞ্জ হয়ে পালাতোনা বিদু্যত পস্নান্টের ওভার ডাইমেনশনাল অবকাঠামো ভারত নিজ খরচে গড়ে দেবে। নৌবন্দরের এবং সড়কপথের অবকাঠামো তাতে তৈরি হবে। পালাতোনা পর্যনত্ম এ অবকাঠামো ভারত থেকে বাংলাদেশকে বিদু্যত নেবার কাজেও ব্যবহৃত হবে। বিদু্যত সংক্রানত্ম যে চুক্তি হতে পারে তাতে বর্তমানে ভারতের বহরমপুর বিদু্যত কেন্দ্র হতে ভেড়ামারা বা ঈশ্বরদী বিদু্যত গ্রিড লাইনের মাধ্যমে দেবার বিষয়টি এ সফরে আলোচনায় আসবে এবং সিদ্ধানত্ম হতে পারে। এছাড়া প্রসত্মাবিত পালাতোনা বিদু্যতকেন্দ্র থেকে বিদু্যত পাবার বিষয়টিও আলোচনায় আসবে।
এ সফরে সিদ্ধানত্ম আসতে পারে নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে ট্রানজিটের জন্যে রোহনপুর-সিঙ্গাবাদ ও চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলরম্নট ব্যবহারের বিষয়টি। ভারত এক্ষেত্রে সম্মতি দেবে বলে জানা যাচ্ছে এবং এখানে তারা আরও কিছু রেল অবকাঠামো গড়ে দিতে পারে। অন্যদিকে বাংলাবান্ধার জিরো পয়েন্টের ভেতর নেপালের ট্রাক প্রবেশের অনুমতির বিষয়টি আলোচনায় আসবে এবং এটা সিদ্ধানত্মে পৌঁছাবে বলে আশা করছে সংশিস্নষ্টরা।
আইসিটি খাতে একটি বড় সিদ্ধানত্ম আসতে পারে। সেটা হচ্ছে, মোংলা-চেন্নাই সাবমেরিন কেবল সংযোগ। যার ফলে মোংলা দ্রম্নত আইসিটিতে রূপানত্মরিত হতে পারে। এছাড়া সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারত চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে তাদের আলোচনায় গুরম্নত্ব দিতে চাচ্ছে। বাংলাদেশ মংলা এবং চট্টগ্রাম দুটোরই সর্বোচ্চ ব্যবহার চায়। নেপাল, ভুটান ও ভারত এ ত্রিদেশীয় চাহিদা মিলে মংলা নিয়ে একটি সিদ্ধানত্ম বের হবে বলে আশা করছে সংশিস্নষ্টরা। বহুল আলোচিত টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে আলোচনা হবে এ সফরে। বাংলাদেশ যেমন ভারতকে জানাবে বাংলাদেশের কোনরূপ ৰতি হলে এ বাঁধ নির্মাণ যেন না হয়। তেমনি এ বিষয়ে ভারতও বাংলাদেশকে অভিহত করবে, বাংলাদেশের কোন ৰতি হলে এ বাঁধ নয়। এছাড়া শেখ হাসিনার সফরের সময় বাংলাদেশ বেশকিছু পণ্যের শুল্কমুক্ত ভারত প্রবেশের সুবিধা পাবে। আবার মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফরে এসে এ বিষয়ে আরও ঘোষণা দেবেন বলে জানা যাচ্ছে।
পারস্পরিক এ অর্থনৈতিক উন্নয়নের সহযোগিতা সিদ্ধানত্মের পাশাপাশি নিরাপত্তা বিষয়ে একটি চুক্তি হতে পারে, যেখানে আরও সুস্পষ্টভাবে জঙ্গীবাদ দমনের জন্যে সিদ্ধানত্ম আসবে। যাতে বলা হতে পারে দুই দেশের ভূমি কোনরূপ বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গীরা ব্যবহার করতে পারবে না। বিচ্ছিন্নতাবাদী ও অপরাধীদের বিষয়ে অনেক সুস্পষ্ট ধারা থাকতে পারে ওই চুক্তিতে। অন্যদিকে বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত বাংলাদেশের গণখাতে ও ক্রয়খাতে ঋণ দিতে পারে বেশ বড়মাপের। তবে শেখ হাসিনার সফরের সময় যে ঋণ দেবে এটাই শেষ নয়, মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফরে এসে একটি বড় ঋণের চমক দেখাতে পারেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের ভেতরের অন্যতম সমস্যা দুই দেশের অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে। ১৯৯৭ সালে শেখ হাসিনা ও দেবগৌড়ার করা তিরিশ বছরের পানি চুক্তির ভেতর দিয়ে গঙ্গার পানি বণ্টনের একটি সুরাহা হলেও বিগত জোট সরকারের আমলে তার আর কোন অগ্রগতি হয়নি। এমনকি হয়নি যৌথ নদী কমিশনের কোন সিদ্ধানত্ম বৈঠক। গঙ্গার পানি চুক্তিতে যে দিকনির্দেশনা আছে তা নিয়েও কোন অগ্রগতি হয়নি। শেখ হাসিনার ১০-১৩ জানুয়ারি ভারত সফরের সময় অভিন্ন নদী নিয়ে আলোচনা ও সিদ্ধানত্ম আসবে বলে উভয় দেশের নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন। তাঁরা মনে করছেন, তিসত্মার হাইড্রোলজিক্যাল জরিপ না হওয়া অবধি তিসত্মার পানি নিয়ে কোন স্থায়ী চুক্তি সম্ভব নয়। পনেরো বছরের উপাত্ত নিয়ে শীঘ্রই এ জরিপ শুরম্ন হবে। তরে এডহক ভিত্তিতে তিসত্মার পানি বণ্টনের একটি সমঝোতায় পৌঁছাতে পারবেন শেখ হাসিনা ও মনমোহন সিং রাজনৈতিক সিদ্ধানত্মের মধ্য দিয়ে। তিসত্মার পানি নিয়ে এই এডহক সিদ্ধানত্মের বাইরে অন্য অভিন্ন নদীগুলো নিয়ে আলোচনা ও সিদ্ধানত্ম আসতে পারে। ইছামতি, দুধকুমার, ধরলা, মনু, খোয়াই ও ফেনী নদী উভয় দেশ সমঝোতার মাধ্যমে খনন করার বিষয়ে সিদ্ধানত্মে আসতে পারে। ক্ষুদ্র সেচ ও খরার পানির জন্য ফেনী নদীর পানি ব্যবহারের বিষয়ে দুই দেশের ভেতর আলোচনা ও সিদ্ধানত্ম হবার সম্ভাবনা রয়েছে। ফেনী নদীর পাশাপাশি মহানন্দা, করতোয়া, নগর, কুলিক, আত্রাই নদী সংরক্ষণের কার্যক্রম বিষয়টি আলোচনা হবে। উলিস্নখিত নদীসহ আরও নদী খননের জন্য ভারত জরম্নরী ভিত্তিতে ড্রেজার সরবরাহ করতে পারে। অন্যদিকে প্রয়োজনে আরও অধিকসংখ্যক ড্রেজার সরররাহের বিষয়টি দুই দেশের ভেতর আলোচনায় স্থান পাবে। দুই দেশের স্বার্থে নদী খননের বিষয়টি প্রাধান্য পাবে এবং সমঝোতা হবার সম্ভাবনা বেশি। নদী খননের মাধ্যমে নদীর পানি নৌপথের অবকাঠামো সঠিক রাখার সঙ্গে সঙ্গে আরও কিছু অবকাঠামো বিষয়ক আলোচনা ও সমঝোতা হতে পারে। এর ভেতর রয়েছে রাজধানী ঢাকায় ৩০ মাইল দৈর্ঘ্যর ওভারহেড লাইট রেলওয়ে এবং সড়ক পরিরহনে ফ্লাইওভার নির্মাণে ভারতীয় প্রসত্মাব। এছাড়া রেলপথের জন্য লোকোমোটিভ ও যাত্রীবাহী কোচ সরবরাহ এবং ঢাকার যানজট কমানোর জন্য বড় আকারের বাস ভারত থেকে পাবার বিষয়টি। বর্তমানে যে নৌ-প্রটোকল দুই দেশের ভেতর রয়েছে এর আওতায় সিলাঘাট ও আশুগঞ্জকে নৌবন্দর হিসেবে অনত্মভর্ুক্তির বিষয়টি আলোচনায় আসবে। সিদ্ধানত্মও হতে পারে। এটা হলে আশুগঞ্জ হয়ে পালাতোনা বিদু্যত পস্নান্টের ওভার ডাইমেনশনাল অবকাঠামো ভারত নিজ খরচে গড়ে দেবে। নৌবন্দরের এবং সড়কপথের অবকাঠামো তাতে তৈরি হবে। পালাতোনা পর্যনত্ম এ অবকাঠামো ভারত থেকে বাংলাদেশকে বিদু্যত নেবার কাজেও ব্যবহৃত হবে। বিদু্যত সংক্রানত্ম যে চুক্তি হতে পারে তাতে বর্তমানে ভারতের বহরমপুর বিদু্যত কেন্দ্র হতে ভেড়ামারা বা ঈশ্বরদী বিদু্যত গ্রিড লাইনের মাধ্যমে দেবার বিষয়টি এ সফরে আলোচনায় আসবে এবং সিদ্ধানত্ম হতে পারে। এছাড়া প্রসত্মাবিত পালাতোনা বিদু্যতকেন্দ্র থেকে বিদু্যত পাবার বিষয়টিও আলোচনায় আসবে।
এ সফরে সিদ্ধানত্ম আসতে পারে নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে ট্রানজিটের জন্যে রোহনপুর-সিঙ্গাবাদ ও চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলরম্নট ব্যবহারের বিষয়টি। ভারত এক্ষেত্রে সম্মতি দেবে বলে জানা যাচ্ছে এবং এখানে তারা আরও কিছু রেল অবকাঠামো গড়ে দিতে পারে। অন্যদিকে বাংলাবান্ধার জিরো পয়েন্টের ভেতর নেপালের ট্রাক প্রবেশের অনুমতির বিষয়টি আলোচনায় আসবে এবং এটা সিদ্ধানত্মে পৌঁছাবে বলে আশা করছে সংশিস্নষ্টরা।
আইসিটি খাতে একটি বড় সিদ্ধানত্ম আসতে পারে। সেটা হচ্ছে, মোংলা-চেন্নাই সাবমেরিন কেবল সংযোগ। যার ফলে মোংলা দ্রম্নত আইসিটিতে রূপানত্মরিত হতে পারে। এছাড়া সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারত চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে তাদের আলোচনায় গুরম্নত্ব দিতে চাচ্ছে। বাংলাদেশ মংলা এবং চট্টগ্রাম দুটোরই সর্বোচ্চ ব্যবহার চায়। নেপাল, ভুটান ও ভারত এ ত্রিদেশীয় চাহিদা মিলে মংলা নিয়ে একটি সিদ্ধানত্ম বের হবে বলে আশা করছে সংশিস্নষ্টরা। বহুল আলোচিত টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে আলোচনা হবে এ সফরে। বাংলাদেশ যেমন ভারতকে জানাবে বাংলাদেশের কোনরূপ ৰতি হলে এ বাঁধ নির্মাণ যেন না হয়। তেমনি এ বিষয়ে ভারতও বাংলাদেশকে অভিহত করবে, বাংলাদেশের কোন ৰতি হলে এ বাঁধ নয়। এছাড়া শেখ হাসিনার সফরের সময় বাংলাদেশ বেশকিছু পণ্যের শুল্কমুক্ত ভারত প্রবেশের সুবিধা পাবে। আবার মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফরে এসে এ বিষয়ে আরও ঘোষণা দেবেন বলে জানা যাচ্ছে।
পারস্পরিক এ অর্থনৈতিক উন্নয়নের সহযোগিতা সিদ্ধানত্মের পাশাপাশি নিরাপত্তা বিষয়ে একটি চুক্তি হতে পারে, যেখানে আরও সুস্পষ্টভাবে জঙ্গীবাদ দমনের জন্যে সিদ্ধানত্ম আসবে। যাতে বলা হতে পারে দুই দেশের ভূমি কোনরূপ বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গীরা ব্যবহার করতে পারবে না। বিচ্ছিন্নতাবাদী ও অপরাধীদের বিষয়ে অনেক সুস্পষ্ট ধারা থাকতে পারে ওই চুক্তিতে। অন্যদিকে বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত বাংলাদেশের গণখাতে ও ক্রয়খাতে ঋণ দিতে পারে বেশ বড়মাপের। তবে শেখ হাসিনার সফরের সময় যে ঋণ দেবে এটাই শেষ নয়, মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফরে এসে একটি বড় ঋণের চমক দেখাতে পারেন।
No comments