দীর্ঘ সময় মহাসড়ক অবরোধ, আগুন, ভাঙচুর পুলিশসহ আহত অন্তত ৮০-সংঘর্ষ-বিক্ষোভে উত্তাল কাঁচপুর by মনিরুজ্জামান
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুরে একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা গতকাল রোববার ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে অগ্নিসংযোগ ও যানবাহন ভাঙচুর করেন। এ সময় শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ৮০ জন আহত হয়।
শ্রমিকনেতা মন্টু ঘোষসহ চারজনকে মারধর, বেতন-ভাতার টাকা কম দেওয়া, শ্রমিক ছাঁটাই ও সন্ত্রাসীদের দিয়ে শ্রমিক নির্যাতনের অভিযোগ তুলে ওপেক্স অ্যান্ড সিনহা গ্রুপের শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে গতকাল রাস্তায় নামেন। এতে উভয় মহাসড়কে প্রায় চার ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে।
এদিকে তৈরি পোশাক উৎপাদক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানায়, আজ সোমবার ওপেক্স কারখানা বন্ধ থাকবে। আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে কারখানা যথারীতি চালু হবে।
শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শ্রমিকেরা গতকাল সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। ভাঙচুর ও সহিংসতার আশঙ্কায় সেখানে আগে থেকেই অবস্থান নেয় পুলিশ। পুলিশ শ্রমিকদের সরিয়ে দিতে চাইলে শ্রমিকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে তাঁরা মহাসড়কে চলাচলকারী যানবাহন ভাঙচুর শুরু করেন। এ সময় শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। সোনারগাঁ থানার পুলিশ ও শিল্প পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খায়। খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এতে শ্রমিকেরা আরও মারমুখী হয়ে ওঠেন। পুলিশ ও শ্রমিকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলতে থাকে। উত্তেজিত শ্রমিকেরা কারখানার পাশে কলাপট্টি নামের একটি মার্কেটের বিভিন্ন দোকানে আগুন দেন। তাঁরা দুই মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে টায়ার রেখে তাতেও আগুন ধরিয়ে দেন। উভয় পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশ-শ্রমিকসহ ৮০ জন আহত হন।
আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন: নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন-অর-রশিদ, সোনারগাঁ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজমিরুজ্জামান ও আবুল খায়ের এবং নারায়ণগঞ্জ শিল্প পুলিশের ১৫ জন সদস্য। অপরদিকে আহত শ্রমিকদের মধ্যে ফাতেমা বেগম, মোশারফ হোসেন, সালেহা আক্তার, কবির হোসেন, শাহজাহান, সিরাজ মিয়া, নজরুল ইসলাম, শাহাবুদ্দিন ও রমজান আলীর নাম জানা গেছে।
দুটি মহাসড়কই বেলা দুইটা পর্যন্ত অবরোধ করে রাখেন শ্রমিকেরা। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। সংঘর্ষ চলাকালে উভয় মহাসড়কের দুই পাশে প্রায় ১৫ কিলোমিটারজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা দুইটার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শ্রমিক জানান, আহত শ্রমিকেরা গ্রেপ্তার এড়াতে কোথাও ভর্তি না হয়ে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
শ্রমিকনেত্রী শেফালী বেগম জানান, ‘আমাদের পক্ষে কথা বলার কারণে আমাদের নেতা মন্টু ঘোষসহ চারজনকে মালিকের পোষ্য সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। শ্রমিকেরা তাঁদের ওপর হামলা মেনে নিতে পারেননি বিধায় এ ঘটনা ঘটেছে।’
নারায়ণগঞ্জ শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহবুব আলম জানান, ‘শ্রমিকেরা নির্বিচারে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ, যানবাহন ভাঙচুর ও মার্কেটে আগুন দেয়। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি। তিনি জানান, মার্কেটে আগুন দেওয়ার ঘটনায় ব্যবসায়ীরা দুটি মামলা করবেন। ওসি হারুন-অর-রশিদ জানান, সংঘর্ষে উভয় পক্ষে অন্তত ৮০ জন আহত হন।
এদিকে মন্টু ঘোষের ওপর হামলার ঘটনায় গতকাল বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সোনারগাঁ থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেছেন।
নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার (এসপি) শেখ নাজমুল আলম গতকালই সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে জেলা শ্রমিক কর্মচারী সংগ্রাম পরিষদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়ের পর শ্রমিকনেতা মাহবুব ইসমাইল প্রথম আলোকে জানান, ‘মন্টু ঘোষের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস পেয়ে আমরা আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করেছি।’
এসপি নাজমুল আলম বলেন, দায়ী ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখার জন্য চেষ্টা চলছে।
এর আগে ২১ মে ওপেক্স অ্যান্ড সিনহা গ্রুপের শ্রমিকেরা বেতন-ভাতা কম দেওয়া, শ্রমিক নির্যাতনসহ বিভিন্ন দাবি তুলে কারখানার ১৩টি ইউনিটে ভাঙচুর করেন। পরদিন কর্তৃপক্ষ কারখানাটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে। পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত শনিবার সকালে কারখানা খুলে দেওয়া হলে শ্রমিকেরা কাজে যোগ দেন। এ সময় বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মন্টু ঘোষসহ শ্রমিকনেতারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে একদল উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিক মণ্টুসহ চারজন শ্রমিকনেতাকে মারধর করেন। এসব ঘটনার জের ধরে প্রতিবাদে শ্রমিকেরা গতকাল বিক্ষোভে নামেন।
বিজিএমইএর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানানো হয়, কাঁচপুরের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সংগঠনের কার্যালয়ে জরুরি সভা হয়। এতে সংগঠনের সভাপতি সফিউল ইসলামের সভাপতিত্বে বিজিএমইএর দ্বিতীয় সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, সাংসদ কায়সার হাসনাত, শিল্প পুলিশের মহাপরিচালক আবদুস সালাম, ওপেক্স কারখানার উদ্যোক্তা পরিচালক আরিফুর রহমান সিনহা ও শ্রমিকনেতা মন্টু ঘোষ উপস্থিত ছিলেন। সভাপতি সফিউল ইসলাম কাঁচপুরে শ্রমিকনেতার ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে শিল্পের স্বার্থে শ্রমিকদের উসকানি দিয়ে বিপথগামী করা থেকে বিরত থাকতে উসকানিদাতাদের প্রতি অনুরোধ জানান। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়।
মন্টু ঘোষ বলেন, হামলাকারীদের তিনি চেনেন না। ধ্বংসাত্মক কাজ না করে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে নিজ নিজ কাজে যোগ দেওয়ার জন্য শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। ওপেক্স কারখানার পরিচালক আরিফুর রহমান সিনহা শ্রমিকনেতাদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন।
এদিকে তৈরি পোশাক উৎপাদক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানায়, আজ সোমবার ওপেক্স কারখানা বন্ধ থাকবে। আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে কারখানা যথারীতি চালু হবে।
শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শ্রমিকেরা গতকাল সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। ভাঙচুর ও সহিংসতার আশঙ্কায় সেখানে আগে থেকেই অবস্থান নেয় পুলিশ। পুলিশ শ্রমিকদের সরিয়ে দিতে চাইলে শ্রমিকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে তাঁরা মহাসড়কে চলাচলকারী যানবাহন ভাঙচুর শুরু করেন। এ সময় শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। সোনারগাঁ থানার পুলিশ ও শিল্প পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খায়। খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এতে শ্রমিকেরা আরও মারমুখী হয়ে ওঠেন। পুলিশ ও শ্রমিকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলতে থাকে। উত্তেজিত শ্রমিকেরা কারখানার পাশে কলাপট্টি নামের একটি মার্কেটের বিভিন্ন দোকানে আগুন দেন। তাঁরা দুই মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে টায়ার রেখে তাতেও আগুন ধরিয়ে দেন। উভয় পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশ-শ্রমিকসহ ৮০ জন আহত হন।
আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন: নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন-অর-রশিদ, সোনারগাঁ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজমিরুজ্জামান ও আবুল খায়ের এবং নারায়ণগঞ্জ শিল্প পুলিশের ১৫ জন সদস্য। অপরদিকে আহত শ্রমিকদের মধ্যে ফাতেমা বেগম, মোশারফ হোসেন, সালেহা আক্তার, কবির হোসেন, শাহজাহান, সিরাজ মিয়া, নজরুল ইসলাম, শাহাবুদ্দিন ও রমজান আলীর নাম জানা গেছে।
দুটি মহাসড়কই বেলা দুইটা পর্যন্ত অবরোধ করে রাখেন শ্রমিকেরা। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। সংঘর্ষ চলাকালে উভয় মহাসড়কের দুই পাশে প্রায় ১৫ কিলোমিটারজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা দুইটার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শ্রমিক জানান, আহত শ্রমিকেরা গ্রেপ্তার এড়াতে কোথাও ভর্তি না হয়ে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
শ্রমিকনেত্রী শেফালী বেগম জানান, ‘আমাদের পক্ষে কথা বলার কারণে আমাদের নেতা মন্টু ঘোষসহ চারজনকে মালিকের পোষ্য সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। শ্রমিকেরা তাঁদের ওপর হামলা মেনে নিতে পারেননি বিধায় এ ঘটনা ঘটেছে।’
নারায়ণগঞ্জ শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহবুব আলম জানান, ‘শ্রমিকেরা নির্বিচারে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ, যানবাহন ভাঙচুর ও মার্কেটে আগুন দেয়। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি। তিনি জানান, মার্কেটে আগুন দেওয়ার ঘটনায় ব্যবসায়ীরা দুটি মামলা করবেন। ওসি হারুন-অর-রশিদ জানান, সংঘর্ষে উভয় পক্ষে অন্তত ৮০ জন আহত হন।
এদিকে মন্টু ঘোষের ওপর হামলার ঘটনায় গতকাল বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সোনারগাঁ থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেছেন।
নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার (এসপি) শেখ নাজমুল আলম গতকালই সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে জেলা শ্রমিক কর্মচারী সংগ্রাম পরিষদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়ের পর শ্রমিকনেতা মাহবুব ইসমাইল প্রথম আলোকে জানান, ‘মন্টু ঘোষের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস পেয়ে আমরা আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করেছি।’
এসপি নাজমুল আলম বলেন, দায়ী ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখার জন্য চেষ্টা চলছে।
এর আগে ২১ মে ওপেক্স অ্যান্ড সিনহা গ্রুপের শ্রমিকেরা বেতন-ভাতা কম দেওয়া, শ্রমিক নির্যাতনসহ বিভিন্ন দাবি তুলে কারখানার ১৩টি ইউনিটে ভাঙচুর করেন। পরদিন কর্তৃপক্ষ কারখানাটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে। পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত শনিবার সকালে কারখানা খুলে দেওয়া হলে শ্রমিকেরা কাজে যোগ দেন। এ সময় বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মন্টু ঘোষসহ শ্রমিকনেতারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে একদল উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিক মণ্টুসহ চারজন শ্রমিকনেতাকে মারধর করেন। এসব ঘটনার জের ধরে প্রতিবাদে শ্রমিকেরা গতকাল বিক্ষোভে নামেন।
বিজিএমইএর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানানো হয়, কাঁচপুরের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সংগঠনের কার্যালয়ে জরুরি সভা হয়। এতে সংগঠনের সভাপতি সফিউল ইসলামের সভাপতিত্বে বিজিএমইএর দ্বিতীয় সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, সাংসদ কায়সার হাসনাত, শিল্প পুলিশের মহাপরিচালক আবদুস সালাম, ওপেক্স কারখানার উদ্যোক্তা পরিচালক আরিফুর রহমান সিনহা ও শ্রমিকনেতা মন্টু ঘোষ উপস্থিত ছিলেন। সভাপতি সফিউল ইসলাম কাঁচপুরে শ্রমিকনেতার ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে শিল্পের স্বার্থে শ্রমিকদের উসকানি দিয়ে বিপথগামী করা থেকে বিরত থাকতে উসকানিদাতাদের প্রতি অনুরোধ জানান। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়।
মন্টু ঘোষ বলেন, হামলাকারীদের তিনি চেনেন না। ধ্বংসাত্মক কাজ না করে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে নিজ নিজ কাজে যোগ দেওয়ার জন্য শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। ওপেক্স কারখানার পরিচালক আরিফুর রহমান সিনহা শ্রমিকনেতাদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন।
No comments