‘আইজ রাইতে আর জার লাগবে না’
‘খুব ভালো হইল। আইজ রাইতে আর জার (ঠান্ডা) লাগবে না। আরামে শুতব। তোরাকে জোহার (শুভেচ্ছা)।’ প্রথম আলো ট্রাস্টের কম্বল পেয়ে এভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন হুপনি মুরমু (৬৫)। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার সাঁওতালপল্লি রানীদিঘির বাসিন্দা।
জেলা সদর থেকে প্রায় ৩৭ কিলোমিটার দূরে প্রত্যন্ত বরেন্দ্র অঞ্চলের বেনীপুর সাঁওতালপল্লিতে গতকাল শুক্রবার ১২৫ জন আদিবাসী ও বাঙালি দরিদ্র নারী-পুরুষকে কম্বল দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছেন বেনীপুর গ্রামের ৪২ জন, রানীদিঘি গ্রামের ৩২ জন ও লক্ষ্মণপুর গ্রামের ২২ জন সাঁওতাল আদিবাসী এবং ভগরইল গ্রামের ২৯ জন বাঙালি।
কম্বল বিতরণে সহযোগিতা করেন বেনীপুর গ্রামের মোড়ল নরেশ মার্ডি, রানীদিঘি গ্রামের মোড়ল বেলাশিউস হেমব্রম, ভগরইল গ্রামের মফিজুর রহমান, প্রথম আলো বন্ধুসভার জহিরুল ইসলাম, গিয়াসুর রহমান, নূরুল ইসলাম ও অন্যরা।
কম্বল বিতরণের সময় রানীদিঘির নরেশ মার্ডি বলেন, ‘দূরের সাঁওতাল গ্রামের মানুষ এই শীতে খুব কষ্টে আছে। তারা সরকারের দেওয়া শীতবস্ত্র পায় না। প্রথম আলো এত দূরে এসে কম্বল দিল। আমার খুব আনন্দ লাগছে।’
কম্বল বিতরণে সহযোগিতা করেন বেনীপুর গ্রামের মোড়ল নরেশ মার্ডি, রানীদিঘি গ্রামের মোড়ল বেলাশিউস হেমব্রম, ভগরইল গ্রামের মফিজুর রহমান, প্রথম আলো বন্ধুসভার জহিরুল ইসলাম, গিয়াসুর রহমান, নূরুল ইসলাম ও অন্যরা।
কম্বল বিতরণের সময় রানীদিঘির নরেশ মার্ডি বলেন, ‘দূরের সাঁওতাল গ্রামের মানুষ এই শীতে খুব কষ্টে আছে। তারা সরকারের দেওয়া শীতবস্ত্র পায় না। প্রথম আলো এত দূরে এসে কম্বল দিল। আমার খুব আনন্দ লাগছে।’
No comments