লমার্ক কেলেংকারিঃ তানভীরের স্ত্রী জেসমিন গ্রেফতার by আদিত্য আরাফাত ও জাহাঙ্গীর সুমন
সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) শাখা থেকে ঋণ কেলেংকারির মামলায় হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদের স্ত্রী জেসমিন ইসলামকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
জেসমিন হলমার্ক গ্রুপের চেয়ারম্যান।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় মানিকগঞ্জ সার্কিট হাউজের সামনের একটি বাড়ি থেকে জেসমিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে র্যাব জানিয়েছে। র্যাব-৪ ও র্যাবের গোয়েন্দা শাখার একটি যৌথ দল মুকুল নামের জেসমিনের এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে। তাকে ঢাকায় র্যাব-৪-এর কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সিনিয়র পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলীর নেতৃত্বে একটি অনুসন্ধান দল গ্রেফতার অভিযানে অংশ নেয়।
বহুল আলোচিত হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জেসমিনকে প্রধান আসামি করে মোট ২৭ জনের বিরুদ্ধে গত ৪ অক্টোবর ১১টি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসামিদের মধ্যে হলমার্কের সাতজন এবং সোনালী ব্যাংকের ২০ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। ঋণ কেলেংকারির ঘটনায় হলমার্কের এমডি তানভীর মাহমুদ, জেনারেল ম্যানেজার তুষার আহমেদ এবং সাময়িক বরখাস্ত হওয়া সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম কেএম আজিজুর রহমান (রূপসী বাংলা শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক) এরই মধ্যে গ্রেফতার আছেন। বর্তমানে তাদের রিমান্ড চলছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখা থেকে ভুয়া ঋণপত্র বা এলসির মাধ্যমে হলমার্কের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের ছয় সদস্যের অনুসন্ধান দলের সদস্যরা বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় এসব মামলা করেন। তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের সব অপব্যবহার-সংক্রান্ত মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলাগুলো করেছেন দুদকের অনুসন্ধান দলের সদস্য জ্যেষ্ঠ উপপরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলী, উপপরিচালক এসএমএম আখতার হামিদ ভূঞা, সহকারী পরিচালক মো. মশিউর রহমান, নাজমুচ্ছায়াদাত, উপসহকারী পরিচালক মো. মজিবুর রহমান ও মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন।
দুদক জানায়, মোট ১১টি মামলায় হলমার্ক গ্রুপ ফান্ডেড দায় হিসেবে এক হাজার ৫৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৪ হাজার ৮৭৭ টাকা আত্মসাৎ করে বলে জানান অনুসন্ধান দলের প্রধান মীর জয়নুল আবদীন শিবলী।
রূপসী বাংলা হোটেল শাখা থেকে হলমার্ক মোট দুই হাজার ৬৮৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে। এর মধ্যে স্বীকৃত বিলের বিপরীতে পরিশোধিত (ফান্ডেড) অর্থ হচ্ছে এক হাজার ৫৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৪ হাজার ৮৭৭ টাকা। দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে ওই ফান্ডেড দায় লোপাটের সঙ্গে যাদের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে, তাদের সবার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধান টিম বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সিনিয়র পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলীর নেতৃত্বে একটি অনুসন্ধান দল গ্রেফতার অভিযানে অংশ নেয়।
বহুল আলোচিত হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জেসমিনকে প্রধান আসামি করে মোট ২৭ জনের বিরুদ্ধে গত ৪ অক্টোবর ১১টি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসামিদের মধ্যে হলমার্কের সাতজন এবং সোনালী ব্যাংকের ২০ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। ঋণ কেলেংকারির ঘটনায় হলমার্কের এমডি তানভীর মাহমুদ, জেনারেল ম্যানেজার তুষার আহমেদ এবং সাময়িক বরখাস্ত হওয়া সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম কেএম আজিজুর রহমান (রূপসী বাংলা শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক) এরই মধ্যে গ্রেফতার আছেন। বর্তমানে তাদের রিমান্ড চলছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখা থেকে ভুয়া ঋণপত্র বা এলসির মাধ্যমে হলমার্কের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের ছয় সদস্যের অনুসন্ধান দলের সদস্যরা বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় এসব মামলা করেন। তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের সব অপব্যবহার-সংক্রান্ত মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলাগুলো করেছেন দুদকের অনুসন্ধান দলের সদস্য জ্যেষ্ঠ উপপরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলী, উপপরিচালক এসএমএম আখতার হামিদ ভূঞা, সহকারী পরিচালক মো. মশিউর রহমান, নাজমুচ্ছায়াদাত, উপসহকারী পরিচালক মো. মজিবুর রহমান ও মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন।
দুদক জানায়, মোট ১১টি মামলায় হলমার্ক গ্রুপ ফান্ডেড দায় হিসেবে এক হাজার ৫৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৪ হাজার ৮৭৭ টাকা আত্মসাৎ করে বলে জানান অনুসন্ধান দলের প্রধান মীর জয়নুল আবদীন শিবলী।
রূপসী বাংলা হোটেল শাখা থেকে হলমার্ক মোট দুই হাজার ৬৮৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে। এর মধ্যে স্বীকৃত বিলের বিপরীতে পরিশোধিত (ফান্ডেড) অর্থ হচ্ছে এক হাজার ৫৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৪ হাজার ৮৭৭ টাকা। দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে ওই ফান্ডেড দায় লোপাটের সঙ্গে যাদের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে, তাদের সবার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধান টিম বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
No comments