চেয়ারম্যান-এমডি রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু
অর্থপাচারের অভিযোগে দায়ের করা দুই মামলায় ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আমীন ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনকে প্রথম দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুদক। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় তাঁদের দুদক কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
দুদক সূত্র জানায়, রফিকুল আমীন ও মোহাম্মদ হোসাইনকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে নিয়ে সন্ধ্যা ৬টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হয়। এর আগে গতকাল দুপুরে দুদকের আবেদনের শুনানি শেষে রফিকুল আমীন ও মোহাম্মদ হোসাইনের বিরুদ্ধে দুটি মামলায় ৯ দিন করে মোট ১৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এরফান উল্লাহ।
ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট সাবেক সেনাপ্রধান লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদের জামিন আবেদনের শুনানি হাইকোর্টে একই দিন চলমান থাকায় তাঁর রিমান্ড আবেদনের শুনানি হয়নি।
গত ১১ অক্টোবর ডেসটিনি গ্রুপের শীর্ষ এই তিন কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে বিচারক তাঁদের জামিনের আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল রিমান্ড আবেদনের শুনানিতে আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট এহসানুল হক সমাজী ও কাজী নজীবুল্লাহ হিরু। তাঁরা আদালতকে বলেন, 'দুটি মামলায় ডেসটিনির প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের জামিন বাতিলে নিম্ন আদালতের আদেশ কেন বাতিল করা হবে না সে বিষয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ (বুধবার) এ মামলার আসামি ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট হারুন-অর-রশিদের জামিন আবেদনের শুনানি হচ্ছে। আগামী ৫ নভেম্বর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনের বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। হাইকোর্টের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এর আগে আসামিদের রিমান্ড আবেদনের শুনানি উচিত হবে না।'
দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রফিকুল হক বেনু, মাহমুদ জাহাঙ্গীর, কবির হোসাইন, মীর আবদুস সালাম প্রমুখ।
এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশিদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনসহ ডেসটিনির শীর্ষ ২১ কর্মকর্তাকে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দেওয়া জামিন বাতিল করেন মহানগর দায়রা জজ আদালত। একই সঙ্গে এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে অবিলম্বে তাঁদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, দুদকের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার ও সহকারী পরিচালক মো. তৌফিকুল ইসলাম গত ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় হারুন-অর-রশিদসহ ডেসটিনির ২২ শীর্ষ কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা দুটি দায়ের করেন। মামলায় তিন হাজার ২৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের পর তা পাচারের অভিযোগ আনা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড কর্তৃপক্ষ ডেসটিনি ট্রি প্ল্যানটেশন ও ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির মাধ্যমে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। বর্তমানে তাদের পৃথক দুটি অ্যাকাউন্টে ৫৬ লাখ ও চার কোটি ৮৭ লাখ টাকা আছে। বাকি টাকা তারা আত্মসাৎ ও পাচার করেছে।
গত ৬ আগস্ট এ মামলায় প্রথম এই আদালত ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনসহ পাঁচজনের জামিন মঞ্জুর করেছিলেন। একই আদালত তাঁদের রিমান্ড মঞ্জুর করলেন।
ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট সাবেক সেনাপ্রধান লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদের জামিন আবেদনের শুনানি হাইকোর্টে একই দিন চলমান থাকায় তাঁর রিমান্ড আবেদনের শুনানি হয়নি।
গত ১১ অক্টোবর ডেসটিনি গ্রুপের শীর্ষ এই তিন কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে বিচারক তাঁদের জামিনের আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল রিমান্ড আবেদনের শুনানিতে আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট এহসানুল হক সমাজী ও কাজী নজীবুল্লাহ হিরু। তাঁরা আদালতকে বলেন, 'দুটি মামলায় ডেসটিনির প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের জামিন বাতিলে নিম্ন আদালতের আদেশ কেন বাতিল করা হবে না সে বিষয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ (বুধবার) এ মামলার আসামি ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট হারুন-অর-রশিদের জামিন আবেদনের শুনানি হচ্ছে। আগামী ৫ নভেম্বর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনের বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। হাইকোর্টের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এর আগে আসামিদের রিমান্ড আবেদনের শুনানি উচিত হবে না।'
দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রফিকুল হক বেনু, মাহমুদ জাহাঙ্গীর, কবির হোসাইন, মীর আবদুস সালাম প্রমুখ।
এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশিদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনসহ ডেসটিনির শীর্ষ ২১ কর্মকর্তাকে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দেওয়া জামিন বাতিল করেন মহানগর দায়রা জজ আদালত। একই সঙ্গে এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে অবিলম্বে তাঁদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, দুদকের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার ও সহকারী পরিচালক মো. তৌফিকুল ইসলাম গত ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় হারুন-অর-রশিদসহ ডেসটিনির ২২ শীর্ষ কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা দুটি দায়ের করেন। মামলায় তিন হাজার ২৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের পর তা পাচারের অভিযোগ আনা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড কর্তৃপক্ষ ডেসটিনি ট্রি প্ল্যানটেশন ও ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির মাধ্যমে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। বর্তমানে তাদের পৃথক দুটি অ্যাকাউন্টে ৫৬ লাখ ও চার কোটি ৮৭ লাখ টাকা আছে। বাকি টাকা তারা আত্মসাৎ ও পাচার করেছে।
গত ৬ আগস্ট এ মামলায় প্রথম এই আদালত ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনসহ পাঁচজনের জামিন মঞ্জুর করেছিলেন। একই আদালত তাঁদের রিমান্ড মঞ্জুর করলেন।
No comments