১৮ দলের গণমিছিল-'আন্দোলনেই সরকারের পতন ঘটানো হবে'
সরকার দুর্নীতিতে ডুবে গেছে। কর্মকমিশন, নির্বাচন কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়ে আছে। সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আন্দোলনেই এই সরকারের পতন ঘটানো হবে।
গতকাল বুধবার রাজধানীতে বিএনপির নেতৃত্বে ১৮ দলীয় জোটের বিশাল গণমিছিল বের হওয়ার আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নেতারা এ কথা বলেন।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বিকেল পৌনে ৪টায় মিছিলটি শুরু হয়। ফকিরাপুল বাজার থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত দীর্ঘ সড়কে কানায় কানায় পূর্ণ জনস্রোত নিয়ে যাত্রা শুরু করে মগবাজারে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবি ও 'সরকারের নির্যাতনের' প্রতিবাদে ১৮ দলীয় জোটের উদ্যোগে দেশব্যাপী মহানগর ও জেলা সদরের গণমিছিলের অংশ হিসেবে রাজধানীতে আয়োজন করা হয় এই কর্মসূচি।
গণমিছিল শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ জোটের পক্ষে বলেন, 'চার বছরে সরকারের ব্যর্থতার হিসাব এত বেশি যে তা বলে শেষ করা যাবে না। এই ব্যর্থতার ভারে তাদের পতন ঘটবে। আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলনেই এদের বিদায় করব। জনগণকে বলব, আপনারা সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যান, ঘাবড়াবেন না।'
মিছিল শুরুর পাঁচ মিনিট পর নয়াপল্টনের আনন্দ ভবন কমিউনিটি সেন্টারের কাছে সড়কের পাশের খাম্বায় বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় অগ্রসরমাণ মিছিলের নেতা-কর্মীরা এদিক-ওদিক দৌড়াদৌড়ি শুরু করেন। এতে মিছিলের বিভিন্ন অংশে নেতা-কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। অনেকে ভয়ে এদিক-ওদিকের গলিতে ঢুকে যান। এই দৌড়াদৌড়ির সময় বেশ কিছু নেতা-কর্মী আহত হন। ওই সময় মিছিলের পেছনের অংশ জঙ্গি রূপ নেয়। নেতা-কর্মীদের অনেকে আইল্যান্ডের ব্যানার-ফেস্টুনের বাঁশ-লাঠি নিয়ে এগোতে থাকেন। পেছনের অংশটিতে জামায়াতে ইসলামীসহ জোটের শরিক দলের কর্মীদের অবস্থান ছিল। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে মিছিলটি শান্ত রূপে অগ্রসর হতে শুরু করলে অলিগলিতে ঢোকা নেতা-কর্মীরা আবার এতে যোগ দেন। এ সময় রাস্তার দুই পাশে পুলিশ ও র্যাব স্থিরভাবে দাঁড়িয়েছিল।
ট্রাকের ওপর দাঁড়িয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মওদুদ আহমদ বলেন, সরকার চার বছর ধরে একদলীয়ভাবে সংসদ চালিয়ে যাচ্ছে। কেবল সংসদই নয়, কর্মকমিশন, নির্বাচন কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়ে আছে। সরকার দুর্নীতিতে ডুবে গেছে। পদ্মা সেতুর দুর্নীতি পর্যবেক্ষণে বিশ্বব্যাংকের তদন্তদলের ঢাকায় আগমনকে 'লজ্জাজনক' অভিহিত করে তিনি বলেন, 'দুর্নীতি দমন কমিশন সরকারের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। আমাদের বিশ্বাস, বিশ্বব্যাংকের টিম বিষয়টি বুঝতে পারবে। তখন তারা হতাশ হবে।'
গণমাধ্যমের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে উল্লেখ করে মওদুদ বলেন, 'শুনেছি, প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান তারা বেসরকারি কোনো টেলিভিশন ও সংবাদপত্রকে কাভার করতে দিচ্ছে না। তাদের ব্যর্থতার খবর সব গণমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে বলে সরকার অসহনশীল হয়ে গেছে।' ১৯৭৪ সালের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, সংবাদপত্র ও গণমাধ্যমের ওপর কোনো প্রকার নিয়ন্ত্রণ জনগণ বরদাশত করবে না। শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখে কোনো নির্বাচনে বিএনপি যাবে না।
এর আগে দুপুর আড়াইটা থেকে মহানগরীর ১০০টি ওয়ার্ড থেকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে সমবেত হন। বিকেল সাড়ে ৩টার মধ্যে ফকিরাপুল মোড় থেকে শুরু করে বিজয়নগরের নাইটিংগেল মোড় পর্যন্ত এলাকা মিছিলকারীতে ভরে যায়। তাদের হাতে ছিল নানা রঙের উৎসব পতাকা, ব্যানার-ফেস্টুন। গণমিছিলে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রতিকৃতিও স্থান পায়।
গণমিছিলের ওপর কড়া নজর রাখে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফকিরাপুল, নয়াপল্টন, বিজয়নগর, কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ ও মগবাজার মোড়ে ছিল তাদের ব্যাপক উপস্থিতি। রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসানো হয় ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা। উঁচু ভবনগুলোতে ছিল পুলিশের নজরদারি। জোটের এই কর্মসূচির কারণে নয়াপল্টন, শান্তিনগর, মালিবাগসহ আশপাশের এলাকায় ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়।
গণমিছিলের আগে সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির সহসভাপতি ও ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা। মিছিলে অংশ নেন ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ড. আবদুল মঈন খান, মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান খান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, রবকতউল্লা বুলু, রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম, দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. সালাহউদ্দিন মোল্লাসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতারা। জোটের শরিক দলের নেতাদের মধ্যে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর অধ্যাপক মজিবুর রহমান, মিয়া গোলাম পরওয়ার, তাসনীম আলম, শফিকুল ইসলাম মাসুদ, হামিদুর রহমান আযাদ, ইসলামী ঐক্যজোটের আবদুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির শামীম আল মামুন, খেলাফত মজলিসের মাওলানা শফিক উদ্দিন, শেখ গোলাম আজগর, নোমান মাজহারী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির খন্দকার গোলাম মূর্তজা, ন্যাপের জেবেল রহমান গানি, ইসলামিক পার্টির আবদুল মবিন, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাপ ভাসানীর শেখ আনোয়ারুল হক, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক পার্টির সাইফুদ্দিন মনি, পিপলস লীগের সৈয়দ মাহবুব হোসেন প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে জোটের সর্বশেষ এর আগের গণমিছিলটি হয়েছিল গত ৩০ জানুয়ারি। ওই মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বিকেল পৌনে ৪টায় মিছিলটি শুরু হয়। ফকিরাপুল বাজার থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত দীর্ঘ সড়কে কানায় কানায় পূর্ণ জনস্রোত নিয়ে যাত্রা শুরু করে মগবাজারে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবি ও 'সরকারের নির্যাতনের' প্রতিবাদে ১৮ দলীয় জোটের উদ্যোগে দেশব্যাপী মহানগর ও জেলা সদরের গণমিছিলের অংশ হিসেবে রাজধানীতে আয়োজন করা হয় এই কর্মসূচি।
গণমিছিল শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ জোটের পক্ষে বলেন, 'চার বছরে সরকারের ব্যর্থতার হিসাব এত বেশি যে তা বলে শেষ করা যাবে না। এই ব্যর্থতার ভারে তাদের পতন ঘটবে। আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলনেই এদের বিদায় করব। জনগণকে বলব, আপনারা সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যান, ঘাবড়াবেন না।'
মিছিল শুরুর পাঁচ মিনিট পর নয়াপল্টনের আনন্দ ভবন কমিউনিটি সেন্টারের কাছে সড়কের পাশের খাম্বায় বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় অগ্রসরমাণ মিছিলের নেতা-কর্মীরা এদিক-ওদিক দৌড়াদৌড়ি শুরু করেন। এতে মিছিলের বিভিন্ন অংশে নেতা-কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। অনেকে ভয়ে এদিক-ওদিকের গলিতে ঢুকে যান। এই দৌড়াদৌড়ির সময় বেশ কিছু নেতা-কর্মী আহত হন। ওই সময় মিছিলের পেছনের অংশ জঙ্গি রূপ নেয়। নেতা-কর্মীদের অনেকে আইল্যান্ডের ব্যানার-ফেস্টুনের বাঁশ-লাঠি নিয়ে এগোতে থাকেন। পেছনের অংশটিতে জামায়াতে ইসলামীসহ জোটের শরিক দলের কর্মীদের অবস্থান ছিল। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে মিছিলটি শান্ত রূপে অগ্রসর হতে শুরু করলে অলিগলিতে ঢোকা নেতা-কর্মীরা আবার এতে যোগ দেন। এ সময় রাস্তার দুই পাশে পুলিশ ও র্যাব স্থিরভাবে দাঁড়িয়েছিল।
ট্রাকের ওপর দাঁড়িয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মওদুদ আহমদ বলেন, সরকার চার বছর ধরে একদলীয়ভাবে সংসদ চালিয়ে যাচ্ছে। কেবল সংসদই নয়, কর্মকমিশন, নির্বাচন কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়ে আছে। সরকার দুর্নীতিতে ডুবে গেছে। পদ্মা সেতুর দুর্নীতি পর্যবেক্ষণে বিশ্বব্যাংকের তদন্তদলের ঢাকায় আগমনকে 'লজ্জাজনক' অভিহিত করে তিনি বলেন, 'দুর্নীতি দমন কমিশন সরকারের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। আমাদের বিশ্বাস, বিশ্বব্যাংকের টিম বিষয়টি বুঝতে পারবে। তখন তারা হতাশ হবে।'
গণমাধ্যমের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে উল্লেখ করে মওদুদ বলেন, 'শুনেছি, প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান তারা বেসরকারি কোনো টেলিভিশন ও সংবাদপত্রকে কাভার করতে দিচ্ছে না। তাদের ব্যর্থতার খবর সব গণমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে বলে সরকার অসহনশীল হয়ে গেছে।' ১৯৭৪ সালের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, সংবাদপত্র ও গণমাধ্যমের ওপর কোনো প্রকার নিয়ন্ত্রণ জনগণ বরদাশত করবে না। শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখে কোনো নির্বাচনে বিএনপি যাবে না।
এর আগে দুপুর আড়াইটা থেকে মহানগরীর ১০০টি ওয়ার্ড থেকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে সমবেত হন। বিকেল সাড়ে ৩টার মধ্যে ফকিরাপুল মোড় থেকে শুরু করে বিজয়নগরের নাইটিংগেল মোড় পর্যন্ত এলাকা মিছিলকারীতে ভরে যায়। তাদের হাতে ছিল নানা রঙের উৎসব পতাকা, ব্যানার-ফেস্টুন। গণমিছিলে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রতিকৃতিও স্থান পায়।
গণমিছিলের ওপর কড়া নজর রাখে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফকিরাপুল, নয়াপল্টন, বিজয়নগর, কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ ও মগবাজার মোড়ে ছিল তাদের ব্যাপক উপস্থিতি। রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসানো হয় ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা। উঁচু ভবনগুলোতে ছিল পুলিশের নজরদারি। জোটের এই কর্মসূচির কারণে নয়াপল্টন, শান্তিনগর, মালিবাগসহ আশপাশের এলাকায় ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়।
গণমিছিলের আগে সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির সহসভাপতি ও ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা। মিছিলে অংশ নেন ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ড. আবদুল মঈন খান, মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান খান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, রবকতউল্লা বুলু, রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম, দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. সালাহউদ্দিন মোল্লাসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতারা। জোটের শরিক দলের নেতাদের মধ্যে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর অধ্যাপক মজিবুর রহমান, মিয়া গোলাম পরওয়ার, তাসনীম আলম, শফিকুল ইসলাম মাসুদ, হামিদুর রহমান আযাদ, ইসলামী ঐক্যজোটের আবদুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির শামীম আল মামুন, খেলাফত মজলিসের মাওলানা শফিক উদ্দিন, শেখ গোলাম আজগর, নোমান মাজহারী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির খন্দকার গোলাম মূর্তজা, ন্যাপের জেবেল রহমান গানি, ইসলামিক পার্টির আবদুল মবিন, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাপ ভাসানীর শেখ আনোয়ারুল হক, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক পার্টির সাইফুদ্দিন মনি, পিপলস লীগের সৈয়দ মাহবুব হোসেন প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে জোটের সর্বশেষ এর আগের গণমিছিলটি হয়েছিল গত ৩০ জানুয়ারি। ওই মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
No comments