আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকারঃ হেনরী
সোনালী ব্যাংকের সদ্য বিদায়ী পরিচালক জান্নাত আরা তালুকদার হেনরী মনে করছেন, তিনি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। বৃহস্পতিবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দুদকে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
হেনরী বলেন, “আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে।”
হেনরী তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে বলেন, “আমার কোনো অবৈধ সম্পদ নেই। আমার অবৈধ সম্পদ থাকলে আপনারা (সাংবাদিক) কমিশনকে দেবেন।”
দুদকে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, “সংবাদ মাধ্যমে আমার সম্পদের বিষয়ে যেসব অভিযোগ এসেছে সে বিষয়ে দুদক আমাকে তলব করেছে। আমি লিখিত বক্তব্য দিয়েছি।”
সংবাদ মাধ্যমে আসা অভিযোগের সত্যতা নেই বলে দাবি করেন হেনরী। সাংবাদিকদের তিনি কয়েকবার বলেন, “আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।”
সংবাদ মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে যেসব অভিযোগ এসেছে সেবিষয়ে কমিশন বৃহস্পতিবার তাকে তলব করেছে বলে তিনি জানান। জানা গেছে, দুদককে তিনি তার সম্পদ বিবরণী জমা দেন।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় তিনি রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। বেলা ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত তাকে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
প্রসঙ্গত, সিরাজগঞ্জ শহরের সবুজ কানন হাইস্কুলের শিক্ষক হেনরী ২০০৯ সালে সোনালী ব্যাংকের অন্যতম পরিচালক নিযুক্ত হন। মালিক হন বিপুল পরিমাণ অর্থ-বিত্তের। গাড়ি-বাড়ি আর সামাজিক অবস্থানেরও রাতারাতি পরিবর্তন।
হেনরী বর্তমানে কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদিকা। জেলা আওয়ামী লীগের পরীক্ষিত নেতা প্রয়াত মোতাহার হোসেন তালুকদারের পুত্রবধূ হিসেবে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর) আসন থেকে আওয়ামী লীগ থেকে খুব সহজে মনোনয়ন পান হেনরী। কিন্তু পরাজিত হন বিএনপির প্রার্থী রুমানা মাহমুদের কাছে।
দুদকে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, “সংবাদ মাধ্যমে আমার সম্পদের বিষয়ে যেসব অভিযোগ এসেছে সে বিষয়ে দুদক আমাকে তলব করেছে। আমি লিখিত বক্তব্য দিয়েছি।”
সংবাদ মাধ্যমে আসা অভিযোগের সত্যতা নেই বলে দাবি করেন হেনরী। সাংবাদিকদের তিনি কয়েকবার বলেন, “আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।”
সংবাদ মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে যেসব অভিযোগ এসেছে সেবিষয়ে কমিশন বৃহস্পতিবার তাকে তলব করেছে বলে তিনি জানান। জানা গেছে, দুদককে তিনি তার সম্পদ বিবরণী জমা দেন।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় তিনি রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। বেলা ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত তাকে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
প্রসঙ্গত, সিরাজগঞ্জ শহরের সবুজ কানন হাইস্কুলের শিক্ষক হেনরী ২০০৯ সালে সোনালী ব্যাংকের অন্যতম পরিচালক নিযুক্ত হন। মালিক হন বিপুল পরিমাণ অর্থ-বিত্তের। গাড়ি-বাড়ি আর সামাজিক অবস্থানেরও রাতারাতি পরিবর্তন।
হেনরী বর্তমানে কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদিকা। জেলা আওয়ামী লীগের পরীক্ষিত নেতা প্রয়াত মোতাহার হোসেন তালুকদারের পুত্রবধূ হিসেবে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর) আসন থেকে আওয়ামী লীগ থেকে খুব সহজে মনোনয়ন পান হেনরী। কিন্তু পরাজিত হন বিএনপির প্রার্থী রুমানা মাহমুদের কাছে।
No comments