অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব- আমরা এই প্রস্তাব মানি না প্রত্যাখ্যান করছি: খালেদা
নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা এই প্রস্তাব মানি না। এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করছি।’
গতকাল রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের দুটি সংগঠন আয়োজিত ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসতে প্রধানমন্ত্রী এ প্রস্তাব দিয়েছেন। এ প্রস্তাব মানার কোনো কারণ নেই। বিএনপি নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। আন্দোলনের মাধ্যমে সেই দাবি মানতে সরকারকে বাধ্য করা হবে। ঈদের পর কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেও তিনি জানান।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশ ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশ যৌথভাবে এই ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
খালেদা জিয়া ইফতারের নির্ধারিত সময়ের দুই মিনিট আগে পৌঁছান এবং সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, সারা দেশে লুটপাট আর চাঁদাবাজি শুরু হয়েছে। সরকারি দল, তাদের অঙ্গসংগঠন ও আত্মীয়স্বজনেরা এই লুটপাটের সঙ্গে যুক্ত। দেশে এখন সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নেই, স্বাধীনতা নেই। এ জন্য সাংবাদিকেরাও সরকারের নানা কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন। এই সরকারের বিরুদ্ধে এক মঞ্চ থেকে আন্দোলন করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ইফতার অনুষ্ঠানে রাজনীতিক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব উদ্ভট: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাবকে ‘উদ্ভট চিন্তা’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় মন্ত্রীরা মন্ত্রী থাকবেন, এমপিরা এমপি থাকবেন আর সবাই সে নির্বাচনে ডুগডুগি বাজিয়ে অংশ নেবে। এখনো সময় আছে, এসব উদ্ভট চিন্তা বাদ দিন। জনগণকে এত বোকা ভাবার কারণ নেই।’
গতকাল বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর ১৮ দলীয় জোট আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে মির্জা ফখরুল এ মন্তব্য করেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গাড়ি পোড়ানোর ‘মিথ্যা মামলা ও অভিযোগ গঠনের’ প্রতিবাদে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে হবে—প্রধানমন্ত্রী এ ঘোষণা দিলে ওই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা কে হবেন, তা নিয়ে সংলাপে বসতে রাজি বিএনপি। অন্য কোনো বিষয় নিয়ে সংলাপের ইচ্ছা বিএনপির নেই।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম। এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মজিবুর রহমান, যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, জামায়াতের ঢাকা মহানগরের সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশ ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশ যৌথভাবে এই ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
খালেদা জিয়া ইফতারের নির্ধারিত সময়ের দুই মিনিট আগে পৌঁছান এবং সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, সারা দেশে লুটপাট আর চাঁদাবাজি শুরু হয়েছে। সরকারি দল, তাদের অঙ্গসংগঠন ও আত্মীয়স্বজনেরা এই লুটপাটের সঙ্গে যুক্ত। দেশে এখন সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নেই, স্বাধীনতা নেই। এ জন্য সাংবাদিকেরাও সরকারের নানা কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন। এই সরকারের বিরুদ্ধে এক মঞ্চ থেকে আন্দোলন করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ইফতার অনুষ্ঠানে রাজনীতিক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব উদ্ভট: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাবকে ‘উদ্ভট চিন্তা’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় মন্ত্রীরা মন্ত্রী থাকবেন, এমপিরা এমপি থাকবেন আর সবাই সে নির্বাচনে ডুগডুগি বাজিয়ে অংশ নেবে। এখনো সময় আছে, এসব উদ্ভট চিন্তা বাদ দিন। জনগণকে এত বোকা ভাবার কারণ নেই।’
গতকাল বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর ১৮ দলীয় জোট আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে মির্জা ফখরুল এ মন্তব্য করেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গাড়ি পোড়ানোর ‘মিথ্যা মামলা ও অভিযোগ গঠনের’ প্রতিবাদে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে হবে—প্রধানমন্ত্রী এ ঘোষণা দিলে ওই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা কে হবেন, তা নিয়ে সংলাপে বসতে রাজি বিএনপি। অন্য কোনো বিষয় নিয়ে সংলাপের ইচ্ছা বিএনপির নেই।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম। এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মজিবুর রহমান, যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, জামায়াতের ঢাকা মহানগরের সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
No comments