গেমসের অন্য খেলাগুলোর টার্গেট

দুটি স্বর্ণের প্রত্যাশা কারাতে দলের দুটি স্বর্ণ জয়ের প্রত্যশা বাংলাদেশ কারাতে দলের। ১৬ জনের দলে চার কর্মকর্তা ছাড়াও আছে ১০ কারাতেকা । এবারের গেমসে কারাতের এগারটি ইভেন্টের সব কটিতে লড়বে স্বাগতিক খেলোয়াড়রা।
জাপানী কোচ কাগাওয়া জোর দিয়ে বলেছেন অনত্মত দু'টি স্বর্ণের জন্য লড়বে তার দল। অন্য সব ডিসিপিস্ননের মতো কারাতের প্রেরণাও বছরব্যাপী প্রশিণ। ১৯৯৯ সালে কাঠমন্ডু সাফ গেমসে প্রথম কারাতে ডিসিপিস্নন অনত্মভর্ুক্ত হয়। তারপর থেকে প্রতি আসরে এই খেলাটি আছে। এমনিতেও বাংলাদেশের মার্শাল আর্ট খেলা বলতে সাধারণ মানুষের কাছে সবচেয়ে প্রথমে মনে আসে কারাতের নাম। কাঠমন্ডু, এরপর ২০০৪ সালের ইসলামাবাদ এসএ গেমস এবং ২০০৬ সালের কলম্বো এসএ গেমস প্রতি আসরেই এদেশের কারাতেকারা অনত্মত রৌপ্য জয় করেছেন। দুর্ভাগ্যক্রমে স্বর্ণ পদক ওঠেনি গলায়। সেই দুর্দশা দেশের মাটিতে ১১তম এসএ গেমসে কাটাতে চায় কারাতে দল।
উশুর টার্গেট দুই স্বর্ণ অজানা-অচেনা খেলা উশুও দুই স্বর্ণ জয়ের স্বপ্ন দেখছে। এমন উজ্জ্বল সম্ভাবনার কথা শোনার পর এসএ গেমসে উশুকে রাখার সিদ্ধানত্ম নেয়া হয়। তবে ২০০৬ সালে কলম্বো এসএ গেমসে এই খেলাটি থাকলেও বাংলাদেশ তাতে অংশ নেয়নি। চাইনিজ কুংফু খ্যাত এই খেলাটি মূলত চীন সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় এত দূর আসতে পেরেছে। আগামী ২-৮ ফেব্রম্নয়ারি সিলেট বিকেএসপিতে গেমসের উশুর লড়াই হবে। আট ইভেন্টের জন্য ইতোমধ্যে আটজন খেলোয়াড় চূড়ানত্ম করেছে ফেডারেশন। ম্যানচুয়ান অলরাউন্ড ইভেন্টে মেজবাহউদ্দিন, চ্যানচুয়ান অলরাউন্ড ইভেন্টে আবু বকর, তাইকিচুয়ান অলরাউন্ড ইভেন্টে সিদ্দিকুল ইসলাম, তাইকিচুয়ান সিঙ্গল রাউন্ড ইভেন্টে রম্নমা আখতার খেলবেন। এই চারটি ইভেন্টকে এক সঙ্গে বলা হয় ফাউলু লুকিং। আরেকটা স্যামসু বা ফাইট ইভেন্ট।
উলেস্নখ্য, এছাড়া স্বর্ণপদেরক প্রত্যাশা সাইকিংয়ে, ভবিলবলের লৰ্য ব্রোঞ্জ, একই লৰ্য স্কোয়াশের, ভারোত্তোলনেও ভাল করার প্রত্যাশা, রৌপ্যকে স্বর্ণ করতে চায় জুডো, হ্যান্ডবলেও প্রত্যাশা করা হচ্ছে স্বর্ণপদকের, পদকের জন্য লড়বে বাস্কেটবল ও ব্যাডমিন্টন, টিটি নির্ভর করছে ভাগ্যের ওপর, কাবাডি লৰ্য ফাইনাল, কুসত্মিতে অপ্রত্যাশিত স্বর্ণের প্রত্যাশা।

No comments

Powered by Blogger.