গেমসে স্বর্ণ পুনরম্নদ্ধারের মিশন পুরম্নষ ফুটবল দলের

১৯৯৯ সালে কাঠমন্ডু সাফ গেমসে প্রথম এবং সবশেষ স্বর্ণ জিতেছিল বাংলাদেশ পুরম্নষ ফুটবল দল। তখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল জাতীয় দলকেন্দ্রিক, যার কারণে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল পুরম্নষ ফুটবল।
কিন্তু এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা যুবদলকেন্দ্রিক হওয়ায় তেমন আকর্ষণ নেই। কিন্তু তারপরও মর্যাদার দিক থেকে এই ইভেন্টের স্বর্ণ পদক অনেক ওপরে। উলেস্নখ্য, মহিলা ফুটবল এবারই প্রথম। এর আগে ৪ বার রৌপ্য পদক জয় করলেও, কাঠমন্ডু সাফ গেমসের পর আর কখনও ফাইনালে যেতে পারেনি বাংলাদেশ। হোম ভেনু্যর ফায়দা তুলে এবার সেই বন্ধ্যত্ব ঘুচানোর মিশন বাংলাদেশের। দলের নতুন সার্বিয়ান কোচ জোরান দর্দর্ভিচের অধীনে অনুশীলন শুরম্ন করে স্বাগতিক ফুটবল দল। এসএ গেমসে পুরম্নষ বিভাগে অনূধর্্ব-২৩ ফুটবল দলের অংশ নেয়ার বিধান থাকলেও, তিনজন সিনিয়র ফুটবলার চাইলে যোগ দিতে পারেন এই স্কোয়াডে।
গোলরক আমিনুল হক, স্ট্রাইকার এনামুল হক আর ডিফেন্ডার ওয়ালি ফয়সাল তিন সিনিয়রকে নিয়ে বাংলাদেশ দল ঘোষণা করেছে, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। দলের নেতৃত্বের ভার থাকছে গোলরক আমিনুল হকের কাঁধে আর তাঁর ডেপুটি থাকবেন ওয়ালি ফয়সাল। উলেস্নখ যে, বঙ্গবন্ধু সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে এই দুইজনই যথাক্রমে অধিনায়ক ও সহঅধিনায়ক ছিলেন। বয়স সীমার মধ্যে থাকায় জাহেদ পারভেজ-জাহিদ হোসেন এমিলির মতো দেশসেরা খেলোয়াড়দের সার্ভিস এমনিতেই পাবে বাংলাদেশ। স্বর্ণ পুনরম্নদ্ধারের মিশন থাকলেও, এখনই সেই ল্যের কথা স্পষ্ট না করে, ভাল পারফর্মের আশ্বাস দেন সংশিস্নষ্টরা। বিশেষ করে নতুন কোচ খেলোয়াড়দের মানসিক শক্তির ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি মনে করেন সবাই যদি একই ল্যে কাজ করে এবং দেশের জন্য খেলে তাহলে যেকোন অসম্ভবকেই জয় করা সম্ভব।

No comments

Powered by Blogger.