ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধনে বক্তারা- নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন
নারী ও শিশু নির্যাতনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে গতকাল রোববার মানববন্ধন করেছেন ঢকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব থেকে বেরিয়ে এসে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধনে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাংসদ রাশেদ খান মেনন বলেন, দেশে বর্তমানে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে। আইন থাকা সত্ত্বেও আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
রাশেদ খান মেনন বলেন, আশির দশকে দেশে অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনা হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু সামাজিক প্রতিরোধে তা সমাজ থেকে অনেকটাই দূরীভূত হয়েছিল। তিনি নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে সবাইকে পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘একটি গণধর্ষণের ঘটনা সমগ্র ভারতকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। আমাদের সমাজেও নারী নির্যাতন, ধর্ষণসহ সব সামাজিক অনাচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহফুজা খানম বলেন, সমগ্র দেশ হঠাৎ করে নৃশংস হয়ে উঠেছে। ধর্ষণ ও নির্যাতন যেন সীমারেখা অতিক্রম করেছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের একাধারে বিবেককে জাগ্রত করতে হবে ও আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি আ স ম আবদুর রব বলেন, মুক্তিযুদ্ধের এত দিন পরও নারীদের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হওয়ায় পুরো সমাজ, রাষ্ট্র আজ আসামির কাঠগড়ায়। গোটা সমাজব্যবস্থার মধ্যে পচন ধরেছে।
ভাষাসৈনিক রওশন আরা বাচ্চু বলেন, প্রতিদিনই খুন ও ধর্ষণ হচ্ছে। ধর্ষণ ও নির্যাতনকারী নরপশুদের চিহ্নিতও করা হচ্ছে। তবুও এদের বিচার হচ্ছে না। অপরাধীরা যেন আইনের ফাঁক দিয়ে পার না পায় সে জন্য আগামী সংসদ অধিবেশনে কঠোর আইন প্রণয়নের দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাবেক সভাপতি সেলিনা খান বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমে কোনো নির্যাতিতা নারীর বিবর্ণ ছবি দেখতে চাই না। আমরা চাই, নির্যাতনকারীদের নাম-ঠিকানা ও ছবি। যাতে জাতি মানুষরূপী ওই নরপশুদের চিনতে পারে।’
মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী সেলিমা রহমান, অধ্যাপক রওশন আরা আমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
মানববন্ধনে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাংসদ রাশেদ খান মেনন বলেন, দেশে বর্তমানে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে। আইন থাকা সত্ত্বেও আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
রাশেদ খান মেনন বলেন, আশির দশকে দেশে অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনা হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু সামাজিক প্রতিরোধে তা সমাজ থেকে অনেকটাই দূরীভূত হয়েছিল। তিনি নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে সবাইকে পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘একটি গণধর্ষণের ঘটনা সমগ্র ভারতকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। আমাদের সমাজেও নারী নির্যাতন, ধর্ষণসহ সব সামাজিক অনাচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহফুজা খানম বলেন, সমগ্র দেশ হঠাৎ করে নৃশংস হয়ে উঠেছে। ধর্ষণ ও নির্যাতন যেন সীমারেখা অতিক্রম করেছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের একাধারে বিবেককে জাগ্রত করতে হবে ও আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি আ স ম আবদুর রব বলেন, মুক্তিযুদ্ধের এত দিন পরও নারীদের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হওয়ায় পুরো সমাজ, রাষ্ট্র আজ আসামির কাঠগড়ায়। গোটা সমাজব্যবস্থার মধ্যে পচন ধরেছে।
ভাষাসৈনিক রওশন আরা বাচ্চু বলেন, প্রতিদিনই খুন ও ধর্ষণ হচ্ছে। ধর্ষণ ও নির্যাতনকারী নরপশুদের চিহ্নিতও করা হচ্ছে। তবুও এদের বিচার হচ্ছে না। অপরাধীরা যেন আইনের ফাঁক দিয়ে পার না পায় সে জন্য আগামী সংসদ অধিবেশনে কঠোর আইন প্রণয়নের দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাবেক সভাপতি সেলিনা খান বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমে কোনো নির্যাতিতা নারীর বিবর্ণ ছবি দেখতে চাই না। আমরা চাই, নির্যাতনকারীদের নাম-ঠিকানা ও ছবি। যাতে জাতি মানুষরূপী ওই নরপশুদের চিনতে পারে।’
মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী সেলিমা রহমান, অধ্যাপক রওশন আরা আমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
No comments