ঢাকা মেডিকেল থেকে কারাগারে মান্না, সুষ্ঠু বিচার হলে মান্না নিরাপরাধ প্রমাণ হবে: মান্নার স্ত্রী
নাগরিক
ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাকে চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতাল থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় দফা পুলিশ
হেফাজতে থাকা অবস্থায় হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করায় ১০ মার্চ রাত ১১টার দিকে
তাকে হাসপাতালে আনা হয়। রাজারবাগ পুলিশ ও কারারক্ষীদের সহায়তায় বৃহস্পতিবার
দুপুর পৌনে ১টায় তাকে কারাগারে ফেরত নেওয়া হয়। মান্নার চিকিৎসায় গঠিত
ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ডের প্রধান ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ
বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. আবদুল ওয়াদুদ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত
করেছেন। তিনি বলেন, মান্নার অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল। হৃদপিণ্ডের বড়
ধরণের সমস্যা এখন ঠিক হয়ে গেছে। তবে তার ঘাড়ে ব্যথ্যার কিছু সমস্যা রয়েছে। এ
জন্য তাকে নিউরোলজি বিভাগের শরণাপন্ন হবার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। কার্ডিওলজি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাওসিন জানান, মান্না উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন।
বিএনপি নেতা সাদেক হোসেন খোকা ও অজ্ঞাত এক ব্যক্তির সঙ্গে ফোনালাপে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীকে উৎসাহিত করতে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে ৫ মার্চ গুলশান থানার এসআই সোহেল রানা বাদী হয়ে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি করেন।
রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গত ৭ মার্চ থেকে দ্বিতীয় দফায় ১০ দিন রিমান্ড শুরু হয়েছিল মাহমুদুর রহমান মান্নার। গত ১০ মার্চ রাত ১১টার দিকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার অবস্থায় মাহমুদুর রহমান মান্না হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিভাগে আনা হয়। গত ১০ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত তিনি এ বিভাগের করোনারি কেয়ার ইউনিটে ছিলেন। তার হৃদপিণ্ডের প্রধান শিরায় তিনটি ব্লক ধরা পড়েছিল। এখানে রিং বসানো ঝুঁকিপর্ণ বিধায় চিকিৎসকরা এ থেকে বিরত থেকেছেন বলে জানা যায়।
অপরদিকে একই অভিযোগে ২৫ ফেব্রুয়ারি গুলশান থানায় করা মামলায় মান্নাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গুলশান থানায় ২৪ ফেব্রুয়ারি মামলাটি করেছিলেন উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা।
ওইদিনই রাত ১০টা ৫০ মিনিটে ধানমন্ডির স্টার কাবাবের সামনে থেকে র্যাব-২ মাহমুদুর রহমান মান্নাকে আটক করে বলে দাবি করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে। মামলাটির তদন্তভার ডিবির কাছে রয়েছে।
বিএনপি নেতা সাদেক হোসেন খোকা ও অজ্ঞাত এক ব্যক্তির সঙ্গে ফোনালাপে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীকে উৎসাহিত করতে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে ৫ মার্চ গুলশান থানার এসআই সোহেল রানা বাদী হয়ে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি করেন।
রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গত ৭ মার্চ থেকে দ্বিতীয় দফায় ১০ দিন রিমান্ড শুরু হয়েছিল মাহমুদুর রহমান মান্নার। গত ১০ মার্চ রাত ১১টার দিকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার অবস্থায় মাহমুদুর রহমান মান্না হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিভাগে আনা হয়। গত ১০ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত তিনি এ বিভাগের করোনারি কেয়ার ইউনিটে ছিলেন। তার হৃদপিণ্ডের প্রধান শিরায় তিনটি ব্লক ধরা পড়েছিল। এখানে রিং বসানো ঝুঁকিপর্ণ বিধায় চিকিৎসকরা এ থেকে বিরত থেকেছেন বলে জানা যায়।
অপরদিকে একই অভিযোগে ২৫ ফেব্রুয়ারি গুলশান থানায় করা মামলায় মান্নাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গুলশান থানায় ২৪ ফেব্রুয়ারি মামলাটি করেছিলেন উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা।
ওইদিনই রাত ১০টা ৫০ মিনিটে ধানমন্ডির স্টার কাবাবের সামনে থেকে র্যাব-২ মাহমুদুর রহমান মান্নাকে আটক করে বলে দাবি করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে। মামলাটির তদন্তভার ডিবির কাছে রয়েছে।
সুষ্ঠু বিচার হলে মান্না নিরাপরাধ প্রমাণ হবে: মান্নার স্ত্রী
সুষ্ঠুভাবে
বিচার হলে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না নিরপরাধ প্রমাণিত
হবেন বলে দাবি করেছেন তার স্ত্রী মেহের নিগার। তার স্বামীর জামিনে মুক্তি
দেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে সরকার যেন মান্নাকে বঞ্চিত না
করেন।
আজ বেলা ১১টার দিকে তোপখানা রোডের নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তার মেয়ে নিলম মান্না উপস্থিত ছিলেন। ছেলে নিলয় মান্না অসুস্থ হয়ে পড়ায় সংবাদ সম্মেলনে আসতে পারেননি বলে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে মেহের নিগার অভিযোগ করে বলেন, ফোনালাপে মান্নার কথা বিকৃত করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যা আমাদের ব্যাথিত করেছে। একজন অসুস্থ মানুষের প্রতি রিমাণ্ডের নামে কি অাচরণ করা হয়েছে তা বোঝা যায় মান্নার হাসপাতালে ভর্তি হওয়া থেকেই। গুরুতর অসুস্থ হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
মান্নার স্ত্রী বলেন, কারা অন্তরালে মান্নার সূচিকিৎসা ও আইনানুগ সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত থাকলে মান্না সুস্থ হয়ে দেশসেবায় রাজনীতিতে সক্রিয় থাকতে পারবেন। এ জন্য তাকে জামিন দেয়ার আবেদন জানাই।
আজ বেলা ১১টার দিকে তোপখানা রোডের নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তার মেয়ে নিলম মান্না উপস্থিত ছিলেন। ছেলে নিলয় মান্না অসুস্থ হয়ে পড়ায় সংবাদ সম্মেলনে আসতে পারেননি বলে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে মেহের নিগার অভিযোগ করে বলেন, ফোনালাপে মান্নার কথা বিকৃত করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যা আমাদের ব্যাথিত করেছে। একজন অসুস্থ মানুষের প্রতি রিমাণ্ডের নামে কি অাচরণ করা হয়েছে তা বোঝা যায় মান্নার হাসপাতালে ভর্তি হওয়া থেকেই। গুরুতর অসুস্থ হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
মান্নার স্ত্রী বলেন, কারা অন্তরালে মান্নার সূচিকিৎসা ও আইনানুগ সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত থাকলে মান্না সুস্থ হয়ে দেশসেবায় রাজনীতিতে সক্রিয় থাকতে পারবেন। এ জন্য তাকে জামিন দেয়ার আবেদন জানাই।
No comments