৪১৭টি মসজিদ পুড়িয়ে দিয়েছে খ্রিস্টান জঙ্গিরা
মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে যে ৪৩৬টি মসজিদ ছিল তার প্রায় সবগুলোই গুঁড়িয়ে দিয়েছে দেশটির খ্রিস্টান জঙ্গিরা। দেশটি সফর শেষে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সামান্থা পাওয়ার।
এ ধ্বংসযজ্ঞকে এক ধরনের উন্মত্ততা ও শীতলতা বলে মন্তব্য করেছেন সামান্থা। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হয়ে তিনি দেশটি সফরে যান। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ফরাসি শান্তিরক্ষী সৈন্যদের দেশটি থেকে সরিয়ে নেয়া হলে সেখানে নিরাপত্তা শূন্যতা তৈরি হবে বলে হুশিয়ার করে দেন এ মার্কিন কূটনীতিক।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে নজিরবিহীন সহিংসতা সৃষ্টি হয়। এখন পর্যন্ত সেখানে অন্তত ৫ হাজার লোক নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই হতভাগ্য মুসলিম বলে আশংকা করা হয়েছে।
দেশটির মোট জনসংখ্যা ৪৫ লাখ। এর মধ্যে ১০ লাখের মতো লোক উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই মুসলিম।
সামান্থা পাওয়ার জানান, দেশটির ৪১৭টি মসজিদই গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। রাজধানী বাঙ্গুইয়ের পাশের একটি এলাকা পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, সেখানে এখনও মুসলমানরা বাস করছেন। তাদের আতংকিত জনতা বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সামান্থা জানান, এমনকি আতংকে বহু মুসলিম নারী সন্তান প্রসবের জন্য হাসপাতালে যেতেও ভয় পাচ্ছেন। ভয়ে বাড়িতেই সন্তান প্রসব করছেন তারা।
সামান্থা জানান, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী, ইউরোপীয় বাহিনী এবং ফরাসি সৈন্যরা সেখানে শান্তি রক্ষায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তাদের সফরের পরপরই ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৭৫০ শান্তিরক্ষী দেশটি ছেড়ে চলে গেছে। এতে বড় ধরনের সামর্থের ঘাটতি তৈরি হয়েছে।
এ ধ্বংসযজ্ঞকে এক ধরনের উন্মত্ততা ও শীতলতা বলে মন্তব্য করেছেন সামান্থা। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হয়ে তিনি দেশটি সফরে যান। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ফরাসি শান্তিরক্ষী সৈন্যদের দেশটি থেকে সরিয়ে নেয়া হলে সেখানে নিরাপত্তা শূন্যতা তৈরি হবে বলে হুশিয়ার করে দেন এ মার্কিন কূটনীতিক।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে নজিরবিহীন সহিংসতা সৃষ্টি হয়। এখন পর্যন্ত সেখানে অন্তত ৫ হাজার লোক নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই হতভাগ্য মুসলিম বলে আশংকা করা হয়েছে।
দেশটির মোট জনসংখ্যা ৪৫ লাখ। এর মধ্যে ১০ লাখের মতো লোক উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই মুসলিম।
সামান্থা পাওয়ার জানান, দেশটির ৪১৭টি মসজিদই গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। রাজধানী বাঙ্গুইয়ের পাশের একটি এলাকা পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, সেখানে এখনও মুসলমানরা বাস করছেন। তাদের আতংকিত জনতা বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সামান্থা জানান, এমনকি আতংকে বহু মুসলিম নারী সন্তান প্রসবের জন্য হাসপাতালে যেতেও ভয় পাচ্ছেন। ভয়ে বাড়িতেই সন্তান প্রসব করছেন তারা।
সামান্থা জানান, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী, ইউরোপীয় বাহিনী এবং ফরাসি সৈন্যরা সেখানে শান্তি রক্ষায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তাদের সফরের পরপরই ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৭৫০ শান্তিরক্ষী দেশটি ছেড়ে চলে গেছে। এতে বড় ধরনের সামর্থের ঘাটতি তৈরি হয়েছে।
No comments