চাঁদপুরের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়- ক্ষমতায় থাকতেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যকর হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতেই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারের রায় কার্যকর করা হবে। মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতার বিরুদ্ধে যারা অপরাধ করেছে, তাদের কেউ বাঁচাতে পারবে না। গতকাল শনিবার গণভবনে চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে নানা ষড়যন্ত্র করছে অভিযোগ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে।
ইনশা আল্লাহ এই বিচারের রায়ও আমরা কার্যকর করতে পারব। বাংলাদেশেই বিচারের রায় কার্যকর হবে। জনগণ এই বিচার চায়।’
আওয়ামী লীগের প্রধান আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ শুরু করেছিলেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান এসে বিচারকাজ বন্ধ করে দেন এবং চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে আনেন। এমনকি জিয়াউর রহমান তাঁর সময়ে বঙ্গবন্ধুর এক খুনিকে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দেন। তিনি বলেন, ১৯৯৮ সালের নভেম্বরে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ের দিন, বিচারপতিরা যাতে আদালতে উপস্থিত হতে না পারেন, সে জন্য তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল বিএনপি হরতাল ডেকেছিল। কিন্তু তারা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রক্ষা করতে পারেনি।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শহীদ নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। ১৯৮৭ সালে ১০ নভেম্বর এরশাদবিরোধী মিছিলে অংশ নিয়ে জিরো পয়েন্টের কাছে পুলিশের গুলিতে নূর হোসেন শহীদ হন।
পরে প্রধানমন্ত্রী চাঁদপুরের তৃণমূল নেতাদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার মতবিনিময় করেন। সভায় উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, প্রধানমন্ত্রী দলের নেতা-কর্মীদের এখন থেকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরুর নির্দেশ দেন।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও কাজী জাফর উল্যাহ, দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।
ঢাকা-দিল্লির সম্পর্ক এখন অনেক শক্তিশালী: বার্তা সংস্থা বাসসের খবরে বলা হয়, সফররত ভারতের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি বলেন, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। বৈঠকে শেখ হাসিনা ও গোলাম নবী আজাদ দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। ভারতীয় মন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন, প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ-উজ-জামান, সচিব শেখ ওয়াহিদ উজ্জামান ও প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের প্রধান আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ শুরু করেছিলেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান এসে বিচারকাজ বন্ধ করে দেন এবং চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে আনেন। এমনকি জিয়াউর রহমান তাঁর সময়ে বঙ্গবন্ধুর এক খুনিকে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দেন। তিনি বলেন, ১৯৯৮ সালের নভেম্বরে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ের দিন, বিচারপতিরা যাতে আদালতে উপস্থিত হতে না পারেন, সে জন্য তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল বিএনপি হরতাল ডেকেছিল। কিন্তু তারা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রক্ষা করতে পারেনি।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শহীদ নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। ১৯৮৭ সালে ১০ নভেম্বর এরশাদবিরোধী মিছিলে অংশ নিয়ে জিরো পয়েন্টের কাছে পুলিশের গুলিতে নূর হোসেন শহীদ হন।
পরে প্রধানমন্ত্রী চাঁদপুরের তৃণমূল নেতাদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার মতবিনিময় করেন। সভায় উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, প্রধানমন্ত্রী দলের নেতা-কর্মীদের এখন থেকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরুর নির্দেশ দেন।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও কাজী জাফর উল্যাহ, দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।
ঢাকা-দিল্লির সম্পর্ক এখন অনেক শক্তিশালী: বার্তা সংস্থা বাসসের খবরে বলা হয়, সফররত ভারতের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি বলেন, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। বৈঠকে শেখ হাসিনা ও গোলাম নবী আজাদ দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। ভারতীয় মন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন, প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ-উজ-জামান, সচিব শেখ ওয়াহিদ উজ্জামান ও প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন।
No comments