দিনাজপুরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত- বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় ড. ইউনূসকে দায়ী করা ঠিক নয়
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা বলেছেন, ‘গ্রামীণ ব্যাংক একটি চমৎকার প্রতিষ্ঠান। এটা আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি। গ্রামীণ ব্যাংকের এবং ড. ইউনূসের দর্শন আমি সমর্থন করি। বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় ড. ইউনূসকে দায়ী করা ঠিক নয়।’
দিনাজপুর প্রেসক্লাবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ার পেছনে ড. ইউনূসকে দায়ী করে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত যে অভিযোগ করেছেন, এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে গিয়ে মজীনা এসব কথা বলেন।
মজীনা আরও বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংক বিশাল ভূমিকা রেখে চলেছে। বিশেষ করে গ্রামীণ দরিদ্র নারীরা যেভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন, জাতীয় উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন, তা অভাবনীয়। ভালো কাজের জন্য বিশ্বব্যাপী গ্রামীণ ব্যাংকের অবদান স্বীকৃতি লাভ করেছে। আর এ কারণে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তাঁর প্রতিষ্ঠান নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ওপর জামায়াত-শিবিরের হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মতপ্রকাশের অধিকার সবার আছে। কিন্তু এর নামে কোনো প্রকার সহিংসতাকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার কখনোই সমর্থন করে না।
মতবিনিময়কালে বাংলাদেশে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা (পলিটিক্যাল অফিসার) আন্দ্রেই কোটন, ফিরোজ আহমেদ, ইনফরমেশন অফিসার মেরিনা ইয়াসমিন এবং রাষ্ট্রদূতের স্ত্রী মিসেস গ্রেস মজীনা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে মার্কিন রাষ্ট্রদূত তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে দুপুর একটায় দিনাজপুর সার্কিট হাউসে এলে জেলা প্রশাসক শামীম আল রাজী তাঁকে স্বাগত জানান। এরপর দিনাজপুর বিশপ হাউসে মধ্যাহ্নভোজ শেষে তিনি দিনাজপুরের ঐতিহাসিক কান্তজী মন্দির পরিদর্শন করেন।
মজীনা আরও বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংক বিশাল ভূমিকা রেখে চলেছে। বিশেষ করে গ্রামীণ দরিদ্র নারীরা যেভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন, জাতীয় উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন, তা অভাবনীয়। ভালো কাজের জন্য বিশ্বব্যাপী গ্রামীণ ব্যাংকের অবদান স্বীকৃতি লাভ করেছে। আর এ কারণে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তাঁর প্রতিষ্ঠান নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ওপর জামায়াত-শিবিরের হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মতপ্রকাশের অধিকার সবার আছে। কিন্তু এর নামে কোনো প্রকার সহিংসতাকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার কখনোই সমর্থন করে না।
মতবিনিময়কালে বাংলাদেশে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা (পলিটিক্যাল অফিসার) আন্দ্রেই কোটন, ফিরোজ আহমেদ, ইনফরমেশন অফিসার মেরিনা ইয়াসমিন এবং রাষ্ট্রদূতের স্ত্রী মিসেস গ্রেস মজীনা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে মার্কিন রাষ্ট্রদূত তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে দুপুর একটায় দিনাজপুর সার্কিট হাউসে এলে জেলা প্রশাসক শামীম আল রাজী তাঁকে স্বাগত জানান। এরপর দিনাজপুর বিশপ হাউসে মধ্যাহ্নভোজ শেষে তিনি দিনাজপুরের ঐতিহাসিক কান্তজী মন্দির পরিদর্শন করেন।
No comments