আত্মবিশ্বাসী নারীর জন্য by শর্মিলা সিনড্রেলা
খাবার পরিবেশন ও সংরক্ষণের নানা সামগ্রী তৈরিতে টাপারওয়্যারের নামটা আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত। বাংলাদেশে এ প্রতিষ্ঠানটি তাদের কার্যক্রম শুরু করে গত বছর। ফুড গ্রেড প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি খাবার সংরক্ষণের বাক্স, জগ, গ্লাস, পানির বোতল ইত্যাদি সবই আছে তাদের। তবে কোনো শোরুমে তারা তাদের পণ্য বিক্রি করে না।
টাপারওয়্যারের পণ্য পেতে হলে যোগাযোগ করতে হবে তাদের কনসালট্যান্টদের সঙ্গে। আর কনসালট্যান্টদের সবাই নারী। পরিবারে যথেষ্ট সময় দিয়েও তাঁরা কাজ করছেন টাপারওয়্যারের সঙ্গে। এভাবেই তাঁরা স্বাবলম্বী হয়েছেন।
১১ জুন রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় টাপারওয়্যার আয়োজন করেছিল ‘চেইন অব কনফিডেন্স’ শিরোনামে একটি অনুষ্ঠানের। এদিন সেখানে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এই উপমহাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশা গুপ্তা। এ ছাড়া ছিলেন অ্যাডকম লিমিটেডের চেয়ারম্যান গীতিআরা সাফিয়া চৌধুরী। আর তাঁদের কনসালট্যান্টরা তো ছিলেনই।
গীতিআরা সাফিয়া চৌধুরী বলেন, নারীরা সব পারে। আর টাপারওয়্যারের মতো প্রতিষ্ঠান তাঁদের সাহায্য করে।
আশা গুপ্তা বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠানটি আমাদের কাছে একটা শিশুর মতো। আমরা একে লালন-পালন করে চলছি।’
এখানে কাজ করে যেসব নারী স্বাবলম্বী হয়েছেন, তাঁরা শোনালেন তাঁদের কথা। মহাখালী থেকে আসা পিনাকী সাহা বলেন, ‘আগে আমি একা বের হতে পারতাম না। এখন একা বের হওয়াটা আমি শিখেছি। এখানে কাজ করে আমি হতে পেরেছি আত্মবিশ্বাসী।’
এদিন এই প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক ধাপ পেরিয়ে যাঁরা আরও ওপরে উঠেছেন, তাঁদের অভিনন্দন জানানো হয়।
ঢাকার গুলশান ২ নম্বর সড়কে পিংক সিটি শপিং কমপ্লেক্সে টাপারওয়্যারের কার্যালয় আছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে চাইলে বা পণ্য পাওয়ার নানা তথ্য জানতে হলে এখানে আসতে হবে।
১১ জুন রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় টাপারওয়্যার আয়োজন করেছিল ‘চেইন অব কনফিডেন্স’ শিরোনামে একটি অনুষ্ঠানের। এদিন সেখানে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এই উপমহাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশা গুপ্তা। এ ছাড়া ছিলেন অ্যাডকম লিমিটেডের চেয়ারম্যান গীতিআরা সাফিয়া চৌধুরী। আর তাঁদের কনসালট্যান্টরা তো ছিলেনই।
গীতিআরা সাফিয়া চৌধুরী বলেন, নারীরা সব পারে। আর টাপারওয়্যারের মতো প্রতিষ্ঠান তাঁদের সাহায্য করে।
আশা গুপ্তা বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠানটি আমাদের কাছে একটা শিশুর মতো। আমরা একে লালন-পালন করে চলছি।’
এখানে কাজ করে যেসব নারী স্বাবলম্বী হয়েছেন, তাঁরা শোনালেন তাঁদের কথা। মহাখালী থেকে আসা পিনাকী সাহা বলেন, ‘আগে আমি একা বের হতে পারতাম না। এখন একা বের হওয়াটা আমি শিখেছি। এখানে কাজ করে আমি হতে পেরেছি আত্মবিশ্বাসী।’
এদিন এই প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক ধাপ পেরিয়ে যাঁরা আরও ওপরে উঠেছেন, তাঁদের অভিনন্দন জানানো হয়।
ঢাকার গুলশান ২ নম্বর সড়কে পিংক সিটি শপিং কমপ্লেক্সে টাপারওয়্যারের কার্যালয় আছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে চাইলে বা পণ্য পাওয়ার নানা তথ্য জানতে হলে এখানে আসতে হবে।
No comments