মাইলসের তিন দশক by মেহেদী মাসুদ
ফরিদ রশীদ, কামাল মইনুদ্দিন, ইশতিয়াক, ল্যারি, মুসা, রবিন আর হ্যাপি আখন্দ। মাইলসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তাঁরা। সময়টা ১৯৭৯ সাল। তিন মাস পর এই ব্যান্ডে যোগ দেন শাফিন আহমেদ ও হামিন আহমেদ। ছয় মাস পর মানাম আহমেদ। মাইলসের শুরুটা হয়েছিল ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে (রূপসী বাংলা)।
তখন এই হোটেলে সপ্তাহে অন্তত ছয় দিন নিয়মিত গান করত মাইলস। ওই সময় মাইলসের কণ্ঠে ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিভিন্ন জনপ্রিয় শিল্পীদের গান। ১৯৯৯ সালে এসে আবার কিছু পরিবর্তন। শাফিন আহমেদ, হামিন আহমেদ আর মানাম আহমেদের সঙ্গে মাইলসে যোগ দেন সৈয়দ মুস্তফা ইকবাল (আসিফ) ও জিয়াউর রহমান (তূর্য)। এখন পর্যন্ত তাঁদের নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে ব্যান্ডটি।
হামিন আহমেদের মতে, ‘এরই মধ্যে ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠার ৩২ বছর পূর্ণ করেছে।’ কিন্তু শাফিন আহমেদের মতে, ‘হিসাবটা একটু অন্য রকম। মাইলস প্রথম একক কনসার্ট করে ১৯৮২ সালে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীতে। হোটেলের বাইরে এটাই ছিল দর্শকদের সামনে আমাদের প্রথম কনসার্ট। ওই হিসাবে এবার আমরা তিন দশক পূর্তি উদ্যাপন করছি।’
১০ ফেব্রুয়ারি রূপসী বাংলা হোটেলে তিন দশক পূর্তি উপলক্ষে কনসার্টের আয়োজন করেছে মাইলস। ‘থার্টি ইয়ারস অব মাইলস কনসার্ট’ শুরু হবে ওই দিন সন্ধ্যা ছয়টায়। শাফিন বললেন, ‘মাইলসের শুরুটা হয়েছিল এই ভবনে। তাই তিন দশক পূর্তির অনুষ্ঠানটি এখানেই আয়োজন করছি।’
‘থার্টি ইয়ারস অব মাইলস কনসার্ট’-এর প্রস্তুতি দেখার জন্য রোববার সন্ধ্যায় গিয়েছিলাম বাংলামোটরে, মাইলসের প্র্যাকটিস প্যাডে। রাত সাড়ে আটটার মধ্যেই সেখানে পৌঁছে গেছেন হামিন, মানাম, জুয়েল। কিছুক্ষণ পর এলেন শাফিন। জানা গেল, তূর্য থাকেন নারায়ণগঞ্জে। ব্যস্ততার কারণে তিনি সেদিন আসতে পারছেন না।
এসেই শাফিন, হামিন আর মানাম ব্যস্ত হয়ে পড়েন পরদিন চ্যানেল নাইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য নিজেদের গান নির্বাচন নিয়ে। ঘণ্টা দেড়েক পর শুরু হলো আড্ডা।
শুরুতেই এল ব্যান্ডের নামের প্রসঙ্গটি। মাইলস কেন? শাফিন বললেন, এই ব্যান্ডটির মূল উদ্যোক্তা ছিলেন ফরিদ রশীদ। মাইলস নিয়ে তাঁর অনেক ভাবনা এবং স্বপ্ন ছিল। মাইলস শব্দটির সঙ্গে সংগীতের চমৎকার একটা মিল রয়েছে। সংগীতের কোনো শেষ নেই। আসলে অসীম এই পথচলার ভাবনা থেকেই নামটি নেওয়া হয়েছিল।
আজ অনেকগুলো জনপ্রিয় বাংলা গান রয়েছে মাইলসের। কিন্তু শুরু থেকে প্রায় ১১ বছর তাদের চর্চাটা ছিল ইংরেজি গান নিয়ে। ইউরোপ আর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জনপ্রিয় গান করত তারা। তারই ফাঁকে নিজেদের কিছু ইংরেজি গানও তৈরি করে।
মাইলস বাংলা গান গাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ১৯৯০ সালে। কিন্তু তার আগেই বেরিয়ে গেছে তাদের দুটো অডিও অ্যালবাম: মাইলস (১৯৮২) ও এ স্টেপ ফারদার (১৯৮৬)।
হামিন বললেন, ‘যখন বুঝতে পারলাম, এখন আমাদের বাংলা গান করার সময় এসেছে, তখনই বাংলা গানের চর্চা শুরু করি। আরও একটা ব্যাপার ছিল, ইংরেজি গান দিয়ে আমরা একধরনের শ্রোতার কাছে পৌঁছে গিয়েছিলাম। এবার আমরা বাংলা গান দিয়ে বড় অংশের শ্রোতার কাছে যাওয়ার পরিকল্পনা করি। বাংলা গান নিয়ে আমাদের প্রথম অ্যালবামটি ছিল প্রতিশ্রুতি (১৯৯১)।’
এরপর বেরিয়েছে প্রত্যাশা (১৯৯৩), প্রত্যয় (১৯৯৬), প্রয়াস (১৯৯৭), প্রবাহ (২০০০) ও প্রতিধ্বনি (২০০৬)। এ বছরই বের হবে প্রতিচ্ছবি। এ ছাড়া ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেস্ট অব মাইলস নামে বেরিয়েছে ডাবল সিডির দুটি অ্যালবাম।
প্রথম সেই কনসার্টের প্রসঙ্গ উঠতেই সবার মুখে হাসির রেখা। হামিন গিটারে কিছু একটা বাজাচ্ছিলেন। তা থেকে হাসিমাখা মুখটি তুললেন। শাফিন বললেন, ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মিলনায়তনে আমরা সাউন্ড চেক করে বাইরে এসে দেখি লম্বা লাইন। টিকিট কেটে অসংখ্য মানুষ দাঁড়িয়ে আছে ভেতরে ঢোকার জন্য। আমরা নিজেরাই অবাক হলাম, আমাদের কখন কীভাবে চিনল! টাকা খরচ করে আমাদের দেখার আগ্রহটা তাদের কবে তৈরি হলো!’
হামিন বললেন, ‘সেদিন আমরা দুই ঘণ্টা গান করেছিলাম।’ আর মানাম বললেন, ‘তখন পর্যটনে ভালো কিছু স্পিকার ছিল। কনসার্টের আগে রাস্তার উল্টো দিক থেকে সেগুলো ঠেলে ঠেলে নিয়ে আসি। অনুষ্ঠান শেষে আবার সেগুলো ফেরত দিয়ে আসি।’
এরপর বিটিভিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান করে মাইলস। বিটিভির মাধ্যমে ‘প্রথম প্রেমের মতো’ আর ‘চাঁদ তারা’ গান দুটি তখন মাইলসের আলাদা জনপ্রিয়তা এনে দেয়।
শাফিন জানালেন, বিটিভির জন্য মাইলস তখন ছয়টা ইনস্ট্রুমেন্টাল পিস তৈরি করেছিল। এগুলো বিটিভি নিজেদের সিগনেচার টিউন হিসেবে টানা দুই বছর প্রতিদিন কয়েকবার প্রচার করেছে।
মাইলস এ পর্যন্ত দেশে ও দেশের বাইরে প্রায় দেড় হাজার কনসার্টে গান করেছে। দেশের বাইরে প্রথম গান করে ভারতের বেঙ্গালুরুতে (১৯৯৪)। দুই বছর পর যুক্তরাষ্ট্রে টানা তিন মাসের সফরে ১০টি কনসার্টে গান করেছে মাইলস।
১০ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠান পরিকল্পনা প্রসঙ্গে শাফিন বললেন, ‘আমাদের প্রথম অ্যালবামের নাম ছিল মাইলস। সেই থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত প্রকাশিত সব কটি অ্যালবাম থেকে উল্লেখযোগ্য গানগুলো করব ধারাবাহিকভাবে। আমাদের সঙ্গে মঞ্চে থাকবেন আমন্ত্রিত কয়েকজন বাদ্যযন্ত্রশিল্পী। এ ছাড়া দেশের বাইরে আমাদের অনেক সংগীতশিল্পী বন্ধু রয়েছেন। এই যেমন জুনুনের আলী আজমত, ফুজনের শাফকাত, পাকিস্তানের শিল্পী মিকাল হাসান। তাঁদেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছি। আরও আমন্ত্রণ জানিয়েছি আমাদের এ দেশের সংগীতশিল্পী বন্ধুদেরও। তাঁরাও সেদিন গান করবেন।’
জানালেন, সেদিন মাইলসের সঙ্গে মঞ্চে আরও গান করবে ফিডব্যাক, ওয়ারফেজ, ফুয়াদ অ্যান্ড ফ্রেন্ডস ও ক্রাল। মাইলসের এই আয়োজনের সঙ্গে আছে গ্রামীণফোন।
এখন প্রতিদিনই সন্ধ্যার পর নিয়মিত প্র্যাকটিস প্যাডে বসছেন মাইলসের সদস্যরা। ‘থার্টি ইয়ারস অব মাইলস কনসার্ট’-এর পরিকল্পনাগুলো চূড়ান্ত করছেন। নিজেদের গানগুলো চর্চা করছেন।
মাইলসের জনপ্রিয় গান
চাঁদ তারা
প্রথম প্রেমের মতো
দরদিয়া
ফিরিয়ে দাও
ধিকি ধিকি
নীলা
পাহাড়ি মেয়ে
জাদু
জ্বালা জ্বালা
পিয়াসী মন
জাতীয় সংগীতের
দ্বিতীয় লাইন
হামিন আহমেদের মতে, ‘এরই মধ্যে ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠার ৩২ বছর পূর্ণ করেছে।’ কিন্তু শাফিন আহমেদের মতে, ‘হিসাবটা একটু অন্য রকম। মাইলস প্রথম একক কনসার্ট করে ১৯৮২ সালে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীতে। হোটেলের বাইরে এটাই ছিল দর্শকদের সামনে আমাদের প্রথম কনসার্ট। ওই হিসাবে এবার আমরা তিন দশক পূর্তি উদ্যাপন করছি।’
১০ ফেব্রুয়ারি রূপসী বাংলা হোটেলে তিন দশক পূর্তি উপলক্ষে কনসার্টের আয়োজন করেছে মাইলস। ‘থার্টি ইয়ারস অব মাইলস কনসার্ট’ শুরু হবে ওই দিন সন্ধ্যা ছয়টায়। শাফিন বললেন, ‘মাইলসের শুরুটা হয়েছিল এই ভবনে। তাই তিন দশক পূর্তির অনুষ্ঠানটি এখানেই আয়োজন করছি।’
‘থার্টি ইয়ারস অব মাইলস কনসার্ট’-এর প্রস্তুতি দেখার জন্য রোববার সন্ধ্যায় গিয়েছিলাম বাংলামোটরে, মাইলসের প্র্যাকটিস প্যাডে। রাত সাড়ে আটটার মধ্যেই সেখানে পৌঁছে গেছেন হামিন, মানাম, জুয়েল। কিছুক্ষণ পর এলেন শাফিন। জানা গেল, তূর্য থাকেন নারায়ণগঞ্জে। ব্যস্ততার কারণে তিনি সেদিন আসতে পারছেন না।
এসেই শাফিন, হামিন আর মানাম ব্যস্ত হয়ে পড়েন পরদিন চ্যানেল নাইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য নিজেদের গান নির্বাচন নিয়ে। ঘণ্টা দেড়েক পর শুরু হলো আড্ডা।
শুরুতেই এল ব্যান্ডের নামের প্রসঙ্গটি। মাইলস কেন? শাফিন বললেন, এই ব্যান্ডটির মূল উদ্যোক্তা ছিলেন ফরিদ রশীদ। মাইলস নিয়ে তাঁর অনেক ভাবনা এবং স্বপ্ন ছিল। মাইলস শব্দটির সঙ্গে সংগীতের চমৎকার একটা মিল রয়েছে। সংগীতের কোনো শেষ নেই। আসলে অসীম এই পথচলার ভাবনা থেকেই নামটি নেওয়া হয়েছিল।
আজ অনেকগুলো জনপ্রিয় বাংলা গান রয়েছে মাইলসের। কিন্তু শুরু থেকে প্রায় ১১ বছর তাদের চর্চাটা ছিল ইংরেজি গান নিয়ে। ইউরোপ আর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জনপ্রিয় গান করত তারা। তারই ফাঁকে নিজেদের কিছু ইংরেজি গানও তৈরি করে।
মাইলস বাংলা গান গাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ১৯৯০ সালে। কিন্তু তার আগেই বেরিয়ে গেছে তাদের দুটো অডিও অ্যালবাম: মাইলস (১৯৮২) ও এ স্টেপ ফারদার (১৯৮৬)।
হামিন বললেন, ‘যখন বুঝতে পারলাম, এখন আমাদের বাংলা গান করার সময় এসেছে, তখনই বাংলা গানের চর্চা শুরু করি। আরও একটা ব্যাপার ছিল, ইংরেজি গান দিয়ে আমরা একধরনের শ্রোতার কাছে পৌঁছে গিয়েছিলাম। এবার আমরা বাংলা গান দিয়ে বড় অংশের শ্রোতার কাছে যাওয়ার পরিকল্পনা করি। বাংলা গান নিয়ে আমাদের প্রথম অ্যালবামটি ছিল প্রতিশ্রুতি (১৯৯১)।’
এরপর বেরিয়েছে প্রত্যাশা (১৯৯৩), প্রত্যয় (১৯৯৬), প্রয়াস (১৯৯৭), প্রবাহ (২০০০) ও প্রতিধ্বনি (২০০৬)। এ বছরই বের হবে প্রতিচ্ছবি। এ ছাড়া ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেস্ট অব মাইলস নামে বেরিয়েছে ডাবল সিডির দুটি অ্যালবাম।
প্রথম সেই কনসার্টের প্রসঙ্গ উঠতেই সবার মুখে হাসির রেখা। হামিন গিটারে কিছু একটা বাজাচ্ছিলেন। তা থেকে হাসিমাখা মুখটি তুললেন। শাফিন বললেন, ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মিলনায়তনে আমরা সাউন্ড চেক করে বাইরে এসে দেখি লম্বা লাইন। টিকিট কেটে অসংখ্য মানুষ দাঁড়িয়ে আছে ভেতরে ঢোকার জন্য। আমরা নিজেরাই অবাক হলাম, আমাদের কখন কীভাবে চিনল! টাকা খরচ করে আমাদের দেখার আগ্রহটা তাদের কবে তৈরি হলো!’
হামিন বললেন, ‘সেদিন আমরা দুই ঘণ্টা গান করেছিলাম।’ আর মানাম বললেন, ‘তখন পর্যটনে ভালো কিছু স্পিকার ছিল। কনসার্টের আগে রাস্তার উল্টো দিক থেকে সেগুলো ঠেলে ঠেলে নিয়ে আসি। অনুষ্ঠান শেষে আবার সেগুলো ফেরত দিয়ে আসি।’
এরপর বিটিভিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান করে মাইলস। বিটিভির মাধ্যমে ‘প্রথম প্রেমের মতো’ আর ‘চাঁদ তারা’ গান দুটি তখন মাইলসের আলাদা জনপ্রিয়তা এনে দেয়।
শাফিন জানালেন, বিটিভির জন্য মাইলস তখন ছয়টা ইনস্ট্রুমেন্টাল পিস তৈরি করেছিল। এগুলো বিটিভি নিজেদের সিগনেচার টিউন হিসেবে টানা দুই বছর প্রতিদিন কয়েকবার প্রচার করেছে।
মাইলস এ পর্যন্ত দেশে ও দেশের বাইরে প্রায় দেড় হাজার কনসার্টে গান করেছে। দেশের বাইরে প্রথম গান করে ভারতের বেঙ্গালুরুতে (১৯৯৪)। দুই বছর পর যুক্তরাষ্ট্রে টানা তিন মাসের সফরে ১০টি কনসার্টে গান করেছে মাইলস।
১০ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠান পরিকল্পনা প্রসঙ্গে শাফিন বললেন, ‘আমাদের প্রথম অ্যালবামের নাম ছিল মাইলস। সেই থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত প্রকাশিত সব কটি অ্যালবাম থেকে উল্লেখযোগ্য গানগুলো করব ধারাবাহিকভাবে। আমাদের সঙ্গে মঞ্চে থাকবেন আমন্ত্রিত কয়েকজন বাদ্যযন্ত্রশিল্পী। এ ছাড়া দেশের বাইরে আমাদের অনেক সংগীতশিল্পী বন্ধু রয়েছেন। এই যেমন জুনুনের আলী আজমত, ফুজনের শাফকাত, পাকিস্তানের শিল্পী মিকাল হাসান। তাঁদেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছি। আরও আমন্ত্রণ জানিয়েছি আমাদের এ দেশের সংগীতশিল্পী বন্ধুদেরও। তাঁরাও সেদিন গান করবেন।’
জানালেন, সেদিন মাইলসের সঙ্গে মঞ্চে আরও গান করবে ফিডব্যাক, ওয়ারফেজ, ফুয়াদ অ্যান্ড ফ্রেন্ডস ও ক্রাল। মাইলসের এই আয়োজনের সঙ্গে আছে গ্রামীণফোন।
এখন প্রতিদিনই সন্ধ্যার পর নিয়মিত প্র্যাকটিস প্যাডে বসছেন মাইলসের সদস্যরা। ‘থার্টি ইয়ারস অব মাইলস কনসার্ট’-এর পরিকল্পনাগুলো চূড়ান্ত করছেন। নিজেদের গানগুলো চর্চা করছেন।
মাইলসের জনপ্রিয় গান
চাঁদ তারা
প্রথম প্রেমের মতো
দরদিয়া
ফিরিয়ে দাও
ধিকি ধিকি
নীলা
পাহাড়ি মেয়ে
জাদু
জ্বালা জ্বালা
পিয়াসী মন
জাতীয় সংগীতের
দ্বিতীয় লাইন
No comments