রুশদির পর তসলিমা
ধর্ম বিরোধী বিতর্কিত লেখক সালমান রুশদির পর এবার টার্গেট বাংলাদেশের বিতর্কিত নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। কলকাতা বইমেলায় তসলিমার বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিল সেখানকার ধর্মীয় সংগঠন। এর আগে গত কয়েকদিন ধরেই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল জয়পুর সাহিত্য উৎসব।
ওই সাহিত্য সম্মেলনে 'মিডনাইটস চিলড্রেন' এর লেখকের উপস্থিতিকে ঘিরে চাপানউতোর চরমে উঠেছিল। সৌজন্যে একাধিক মৌলবাদী সংগঠন।
এবার সেই একইভাবে ধর্মীয় অনুষঙ্গকে শিখন্ডী খাড়া করে কলকাতায় তসলিমার বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হল।
বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানকে বন্ধ করার উদ্দেশ্য মেমোরেন্ডামসহ বুধবার সকালে লালবাজারে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে পৌঁছে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে কলকাতা শহরের একাধিক মুসলিম সংগঠন।
তাদের দাবি, যে কোনও মূল্যে কলকাতা বইমেলায় তসলিমার বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে। ওই বিতর্কিত লেখিকার বই সাধারণ মানুষের ধর্মীয় বোধে আঘাত করবে বলে অভিযোগ তাদের।
অন্যদিকে, বইমেলা কর্তৃপক্ষের তরফে এই ঘটনায় সাফাই দিয়ে বলা হয়েছে, যে হলে তসলিমার বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল তা এখনও সম্পূর্ণ প্রস্তুত নয়।
প্রসঙ্গত, এদিন এই প্রসঙ্গে তসলিমা ট্যুইট করে জানিয়েছেন, "সব রাজনৈতিক সংগঠনই ধর্মীয় অনুষঙ্গকে ভয় পায়। বলা ভাল এড়িয়ে চলে। কলকাতার মত উন্নত শহরেই এই ঘটনা ঘটছে।"
এভাবে আর কতদিন?
প্রসঙ্গত, জয়পুর সাহিত্য উৎসবে রুশদির ভিডিও কনফারেন্সও বাতিল করতে আয়োজকদের বাধ্য করেছিল ওই ধর্মীয় সংগঠনটি।
‘স্যাটানিক ভার্সেস’ মুসলিমদের ধর্মবোধে আঘাত করবে বলে দাবি করেছিল তারা।
এবার সেই একইভাবে ধর্মীয় অনুষঙ্গকে শিখন্ডী খাড়া করে কলকাতায় তসলিমার বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হল।
বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানকে বন্ধ করার উদ্দেশ্য মেমোরেন্ডামসহ বুধবার সকালে লালবাজারে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে পৌঁছে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে কলকাতা শহরের একাধিক মুসলিম সংগঠন।
তাদের দাবি, যে কোনও মূল্যে কলকাতা বইমেলায় তসলিমার বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে। ওই বিতর্কিত লেখিকার বই সাধারণ মানুষের ধর্মীয় বোধে আঘাত করবে বলে অভিযোগ তাদের।
অন্যদিকে, বইমেলা কর্তৃপক্ষের তরফে এই ঘটনায় সাফাই দিয়ে বলা হয়েছে, যে হলে তসলিমার বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল তা এখনও সম্পূর্ণ প্রস্তুত নয়।
প্রসঙ্গত, এদিন এই প্রসঙ্গে তসলিমা ট্যুইট করে জানিয়েছেন, "সব রাজনৈতিক সংগঠনই ধর্মীয় অনুষঙ্গকে ভয় পায়। বলা ভাল এড়িয়ে চলে। কলকাতার মত উন্নত শহরেই এই ঘটনা ঘটছে।"
এভাবে আর কতদিন?
প্রসঙ্গত, জয়পুর সাহিত্য উৎসবে রুশদির ভিডিও কনফারেন্সও বাতিল করতে আয়োজকদের বাধ্য করেছিল ওই ধর্মীয় সংগঠনটি।
‘স্যাটানিক ভার্সেস’ মুসলিমদের ধর্মবোধে আঘাত করবে বলে দাবি করেছিল তারা।
No comments