হিজড়ার পরিচয়ে চাকরি নেয়ার চেষ্টা ১২ পুরুষের
অনেক দিন ধরেই হিজড়াদেরকে কল্যাণ ও পুনর্বাসনের চিন্তা করে আসছে সরকার। তাদের চাকরি দেয়ার কথা চিন্তা করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ২০১৪ সালে হিজড়াদের চাকরি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সে মোতাবেক ১৪ হিজড়াকে পরীক্ষা নিয়ে চাকরির জন্য মনোনীতও করা হয়। চূড়ান্ত নিয়োগদানের আগে আসলেই তারা হিজড়া কিনা তা ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ঢাকার সিভিল সার্জন অফিসে পাঠানো হয়। আর এ পরীক্ষার পরই বাঁধে বিপত্তি। ডাক্তারী পরীক্ষায় ধরা পড়ে তারা হিজড়া নন। ডাকার জন্য মনোনীত ১২ জনের সবাই পুরুষ। সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রতিষ্ঠান) বেগম পারভিন মেহতাব গতকাল মানবজমিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, চলতি রমজানের মধ্যেই তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এ জালিয়াতি ধরা পড়ায় বর্তমান ওই নিয়োগ স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি এখন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এ ব্যাপারে পরবর্তী নির্দেশনা এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পারভিন মেহতাব জানান, কল্যাণ এবং পুনর্বাসনের অংশ হিসাবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে কিছু হিজড়াকে সমাজসেবা দপ্তরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ২০১৪ সালে। এরপর মৌখিক পরীক্ষার পর ঢাকায় ১২ জন এবং চট্টগ্রামে দুজনকে মনোনীত করা হয়। হিজড়া পরিচয়ে অনেক সময় বিভিন্ন প্রতারণার ঘটনা ঘটে। এ কারণে নিয়োগ দেয়ার আগে তাদের লিঙ্গ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাছাড়া চাকরিতে যোগদানের আগে বিধি অনুযায়ী স্বাস্থ্য পরীক্ষাও করা হয়। এজন্য তাদেরকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ঢাকার সিভিল সার্জনের দপ্তরে পাঠানো হয়। তাদের পরীক্ষার জন্য সিভিল সার্জন ৫ সদস্যের একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করে। ওই বোর্ড ততাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানায়, এদের কেউই হিজড়া নন। ঢাকায় মনোনীত ১২ জনই পূর্ণাঙ্গ পুরুষ। যার কারণে তাদের নিয়োগ স্থগিত করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন এই রমজানের মধ্যেই এদের নিয়োগদানের কথা ছিল। কিন্তু জালিয়াতি ধরা পড়ায় তা স্থগিত করা হয়েছে। এখন রিপোর্টসহ সামগ্রিক বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। আরও নির্ভুলভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। এরপর মন্ত্রণালয় থেকে যে সুপারিশ আসবে সে অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অধিদপ্তরের এই অতিরিক্ত পরিচালক আরও জানান, আমার কাছে এসে তাদের কজন প্রতিবাদ করে বলেছেন আমরা হিজড়া। প্রতারণা করতে চাইলে আমরা কি ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য যেতাম... কিন্তু ডাক্তারী পরীক্ষা বিশ্বাস করা ছাড়া অধিদপ্তরের কিছু করার নেই।
পারভীন মেহতাব আরও জানান, চট্টগ্রামের পরীক্ষায় দুই জনকে পুরুষ জাতীয় হিজড়া হিসাবে রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। ফলে, চট্টগ্রামে মনোনীত দুই জনকে নিয়ে সমাজসেবা দপ্তর কি করবে সে সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।
পারভিন মেহতাব জানান, কল্যাণ এবং পুনর্বাসনের অংশ হিসাবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে কিছু হিজড়াকে সমাজসেবা দপ্তরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ২০১৪ সালে। এরপর মৌখিক পরীক্ষার পর ঢাকায় ১২ জন এবং চট্টগ্রামে দুজনকে মনোনীত করা হয়। হিজড়া পরিচয়ে অনেক সময় বিভিন্ন প্রতারণার ঘটনা ঘটে। এ কারণে নিয়োগ দেয়ার আগে তাদের লিঙ্গ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাছাড়া চাকরিতে যোগদানের আগে বিধি অনুযায়ী স্বাস্থ্য পরীক্ষাও করা হয়। এজন্য তাদেরকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ঢাকার সিভিল সার্জনের দপ্তরে পাঠানো হয়। তাদের পরীক্ষার জন্য সিভিল সার্জন ৫ সদস্যের একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করে। ওই বোর্ড ততাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানায়, এদের কেউই হিজড়া নন। ঢাকায় মনোনীত ১২ জনই পূর্ণাঙ্গ পুরুষ। যার কারণে তাদের নিয়োগ স্থগিত করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন এই রমজানের মধ্যেই এদের নিয়োগদানের কথা ছিল। কিন্তু জালিয়াতি ধরা পড়ায় তা স্থগিত করা হয়েছে। এখন রিপোর্টসহ সামগ্রিক বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। আরও নির্ভুলভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। এরপর মন্ত্রণালয় থেকে যে সুপারিশ আসবে সে অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অধিদপ্তরের এই অতিরিক্ত পরিচালক আরও জানান, আমার কাছে এসে তাদের কজন প্রতিবাদ করে বলেছেন আমরা হিজড়া। প্রতারণা করতে চাইলে আমরা কি ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য যেতাম... কিন্তু ডাক্তারী পরীক্ষা বিশ্বাস করা ছাড়া অধিদপ্তরের কিছু করার নেই।
পারভীন মেহতাব আরও জানান, চট্টগ্রামের পরীক্ষায় দুই জনকে পুরুষ জাতীয় হিজড়া হিসাবে রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। ফলে, চট্টগ্রামে মনোনীত দুই জনকে নিয়ে সমাজসেবা দপ্তর কি করবে সে সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।
No comments