মেলা চলছে, উদ্বোধন হয়নি: প্রচারণার অভাবে জমছে না বৃক্ষমেলা
শেরেবাংলা নগরে মাসব্যাপী চলছে বৃক্ষমেলা। কিন্তু আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন না হওয়ায় এবং প্রচারের অভাবে সেভাবে জমেনি এবারের মেলা। ছবিটি সোমবার দুপুরে তোলা l আশরাফুল আলম |
শহরে
যাঁরা এক টুকরো সবুজ দেখতে চান, গড়তে চান, তাঁদের জন্য রাজধানীর
আগারগাঁওয়ে বাণিজ্য মেলার মাঠে বসেছে সবুজ বৃক্ষের মেলা। বৃক্ষানুরাগীদের
জন্য এই মেলায় পাওয়া যাচ্ছে হরেক রকম দেশি প্রজাতির গাছের চারা। থাকছে বিরল
ও দুষ্প্রাপ্য প্রজাতির উদ্ভিদ আর দেশি-বিদেশি অর্কিডের বিশাল ভান্ডার।
কিন্তু সরকারের তরফ থেকে মেলার কোনো আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়নি। নেওয়া হয়নি কোনো প্রচার-প্রচারণার উদ্যোগ। ফলে মেলায় ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতার সংখ্যাই বেশি দেখা গেছে।
গত সোমবার বৃক্ষমেলায় বিচিত্র ধরনের মনোমুগ্ধকর ক্যাকটাস, হরেক রকমের ছায়াতরু, লতা, গুল্ম, ঔষধি ও সৌন্দর্যময় নানা প্রজাতির উদ্ভিদ শোভা পেতে দেখা গেল। বনসাই ও হাড়জোড়া, ডুরিয়া, লটকন, আমলকী, লেবু, নাশপাতি, আঙুর, মরিচগাছের চারাও বিক্রির জন্য আনা হয়েছে। এক গাছে ১২ জাতের আম ধরা আমগাছ এবার মেলায় নতুনত্ব এনেছে। এক দোকানে খাটো গাছের শাখা-প্রশাখায় ঝাঁপিয়ে টসটসে রসাল আম, লেবু, জাম্বুরা, আমড়া, লাল করমচা, থোকায় থোকায় জামরুল, কামরাঙা, পেয়ারাসহ বাহারি ফল দেখা গেল।
ঢাকার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে বাণিজ্য মেলার মাঠে ৬ জুন থেকে মাসব্যাপী মেলা শুরু হলেও এখনো মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়নি। দর্শনার্থীরা রোজই আসছেন, টুকটাক কিছু চারা, টব, গাছ কিনছেন।
প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে রাত আটটা অবধি মেলা প্রাঙ্গণ উন্মুক্ত থাকছে সবার জন্য। এবার মেলার প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘পাহাড় সমুদ্র উপকূলে, গাছ লাগাই সবাই মিলে’। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ভিজে মেলার গাছগুলো যেন আরও গাঢ় সবুজ হয়ে উঠেছে। মেলায় সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৮৯টি স্টল রয়েছে। এসব স্টলে প্রায় এক হাজার জাতের দেশি-বিদেশি ফলদ, বনজ, ঔষধি ও শোভাবর্ধনকারী গাছ, বাগান পরিচর্যার সরঞ্জাম, জৈব সার, বীজ, কীটনাশক, ফুলের টব, গাছের ভিটামিন ইত্যাদি আছে।
সোমবার বিকেলে লাল জামরুলের গাছ কিনতে বারিধারা ডিওএইচএস থেকে বৃক্ষমেলায় এসেছেন রাকিবুল বাহার দম্পতি। তাঁরা বলেন, ‘দাম বেশি, তবে পছন্দের কারণে কিনে নিলাম। ছোট্ট গাছ দাম পড়েছে প্রায় ছয় শ টাকা।’
মেলায় নানা প্রজাতির ঔষধি বৃক্ষ নিয়ে বসা মডার্ন হারবালের পরামর্শক মো. তারিক বিন হোসেইন প্রথম আলোকে বলেন, ‘এত বিনিয়োগ করে আমরা স্টল নিয়েছি। স্টল চালাতে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। কিন্তু দিনে দুই থেকে তিন হাজার টাকার বেশি বিক্রিও হচ্ছে না।’
উদ্বোধন না হওয়ায় হতাশ মেলায় অংশ নেওয়া নার্সারি মালিকেরা। আয়োজক বন বিভাগ বলতে পারেনি কবে, কখন এ মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হেল বন বিভাগ থেেক জানানো হয়, জুনের শুরুতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোিদ বাংলাদেশ সফর করায় সরকারের মন্ত্রীরা ব্যস্ত থাকার কারণে মেলা অানুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা সম্ভব হয়নি।
কিন্তু সরকারের তরফ থেকে মেলার কোনো আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়নি। নেওয়া হয়নি কোনো প্রচার-প্রচারণার উদ্যোগ। ফলে মেলায় ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতার সংখ্যাই বেশি দেখা গেছে।
গত সোমবার বৃক্ষমেলায় বিচিত্র ধরনের মনোমুগ্ধকর ক্যাকটাস, হরেক রকমের ছায়াতরু, লতা, গুল্ম, ঔষধি ও সৌন্দর্যময় নানা প্রজাতির উদ্ভিদ শোভা পেতে দেখা গেল। বনসাই ও হাড়জোড়া, ডুরিয়া, লটকন, আমলকী, লেবু, নাশপাতি, আঙুর, মরিচগাছের চারাও বিক্রির জন্য আনা হয়েছে। এক গাছে ১২ জাতের আম ধরা আমগাছ এবার মেলায় নতুনত্ব এনেছে। এক দোকানে খাটো গাছের শাখা-প্রশাখায় ঝাঁপিয়ে টসটসে রসাল আম, লেবু, জাম্বুরা, আমড়া, লাল করমচা, থোকায় থোকায় জামরুল, কামরাঙা, পেয়ারাসহ বাহারি ফল দেখা গেল।
ঢাকার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে বাণিজ্য মেলার মাঠে ৬ জুন থেকে মাসব্যাপী মেলা শুরু হলেও এখনো মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়নি। দর্শনার্থীরা রোজই আসছেন, টুকটাক কিছু চারা, টব, গাছ কিনছেন।
প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে রাত আটটা অবধি মেলা প্রাঙ্গণ উন্মুক্ত থাকছে সবার জন্য। এবার মেলার প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘পাহাড় সমুদ্র উপকূলে, গাছ লাগাই সবাই মিলে’। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ভিজে মেলার গাছগুলো যেন আরও গাঢ় সবুজ হয়ে উঠেছে। মেলায় সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৮৯টি স্টল রয়েছে। এসব স্টলে প্রায় এক হাজার জাতের দেশি-বিদেশি ফলদ, বনজ, ঔষধি ও শোভাবর্ধনকারী গাছ, বাগান পরিচর্যার সরঞ্জাম, জৈব সার, বীজ, কীটনাশক, ফুলের টব, গাছের ভিটামিন ইত্যাদি আছে।
সোমবার বিকেলে লাল জামরুলের গাছ কিনতে বারিধারা ডিওএইচএস থেকে বৃক্ষমেলায় এসেছেন রাকিবুল বাহার দম্পতি। তাঁরা বলেন, ‘দাম বেশি, তবে পছন্দের কারণে কিনে নিলাম। ছোট্ট গাছ দাম পড়েছে প্রায় ছয় শ টাকা।’
মেলায় নানা প্রজাতির ঔষধি বৃক্ষ নিয়ে বসা মডার্ন হারবালের পরামর্শক মো. তারিক বিন হোসেইন প্রথম আলোকে বলেন, ‘এত বিনিয়োগ করে আমরা স্টল নিয়েছি। স্টল চালাতে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। কিন্তু দিনে দুই থেকে তিন হাজার টাকার বেশি বিক্রিও হচ্ছে না।’
উদ্বোধন না হওয়ায় হতাশ মেলায় অংশ নেওয়া নার্সারি মালিকেরা। আয়োজক বন বিভাগ বলতে পারেনি কবে, কখন এ মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হেল বন বিভাগ থেেক জানানো হয়, জুনের শুরুতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোিদ বাংলাদেশ সফর করায় সরকারের মন্ত্রীরা ব্যস্ত থাকার কারণে মেলা অানুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা সম্ভব হয়নি।
No comments