জেএমবি চায় বাংলাদেশ হবে ইসলামি রাষ্ট্র -মোদি সরকারের নতুন সমীক্ষা
বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মাদরাসা শিক্ষকরা উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় ভারতের মাদরাসাগুলোয় পাঠদান করছেন। ওই শিক্ষকরা ইসলামের ‘সঠিক’ ব্যাখ্যা তাদের মতো করে এমনভাবে উপস্থাপন করছেন, যার ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ‘জিহাদে’র দিকে অনুপ্রাণিত হচ্ছে। অন্যদিকে এ শিক্ষকদের সঙ্গে জেএমবির সম্পর্ক রয়েছে। জেএমবি বাংলাদেশে একটি ইসলামি রাষ্ট্র কায়েম করতে চায়। আর একই লক্ষ্যে তারা পশ্চিমবঙ্গের মালদা, নদীয়া ও মুর্শিদাবাদকেও টার্গেট করেছে।
গত মাসে ভারত সরকারের পরিচালিত একটি নতুন সমীক্ষায় ওই চিত্র ফুটে উঠেছে মর্মে গত ১২ই নভেম্বর টাইমস অব ইন্ডিয়ায় এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। রিপোর্ট মতে, ওই সমীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা বলেছেন, ওই শিক্ষকরা ভিডিও-র সাহায্যে ভারতে মুসলমানরা কিভাবে পিছিয়ে আছে এবং তারা বঞ্চিত হচ্ছে সেই বিষয়ে তালিম দিয়ে চলেছে। এর ফলে ভারতের মাদরাসা শিক্ষার্থীরা নিজের দেশ ও সমাজ সম্পর্কে ভুল শিক্ষা পাচ্ছে।
ওই রিপোর্টে বলা হয় যে, নরেন্দ্র মোদি সরকার এই সমীক্ষা রিপোর্টের ভিত্তিতে এখন আরেকটি নতুন সমীক্ষা চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর লক্ষ্য হবে বাংলাদেশ ও নেপাল সীমান্তবর্তী এলাকায় পরিচালিত মাদরাসাগুলোয় ঠিক কি পরিমাণ ‘বিদেশী’ শিক্ষক রয়েছেন তা খতিয়ে দেখা। কারণ, ওই সমীক্ষা রিপোর্ট বলেছে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো মাদরাসা গজিয়ে উঠছে। এর ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। কিংবা থাকলেও তা যথেষ্ট শিথিল। ওই কর্মকর্তার মতে, সমীক্ষাধীন মাদরাসাগুলোর শিক্ষকদের সংখ্যাগরিষ্ঠই বাংলাদেশী। আর তাদের সঙ্গে জমিয়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ জেএমবির যোগসূত্র রয়েছে। তাছাড়া যে সব মাদরাসা সরকারি অনুদান পায় না, তাদেরকেই এই কাজে ব্যবহার করার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। কারণ, যেখানে সরকারি সাহায্য নেই। সেখানে কোন সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই। আর এসব অনিয়ন্ত্রত মাদরাসায় কেবলমাত্র ধর্মীয় শিক্ষার ওপরেই জোর দেয়া হয়ে থাকে। একজন ঊর্ধ্বতন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, যে সব মাদরাসায় ধর্মীয় শিক্ষার বাইরে কোন শিক্ষা দেয়া হয় না, সেখানে বিপদটা বেশি। কারণ, এসব প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরে তারা সাধারণত কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে চাকরি-বাকরির সংস্থান করতে পারে না।
গত মাসে ভারত সরকারের পরিচালিত একটি নতুন সমীক্ষায় ওই চিত্র ফুটে উঠেছে মর্মে গত ১২ই নভেম্বর টাইমস অব ইন্ডিয়ায় এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। রিপোর্ট মতে, ওই সমীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা বলেছেন, ওই শিক্ষকরা ভিডিও-র সাহায্যে ভারতে মুসলমানরা কিভাবে পিছিয়ে আছে এবং তারা বঞ্চিত হচ্ছে সেই বিষয়ে তালিম দিয়ে চলেছে। এর ফলে ভারতের মাদরাসা শিক্ষার্থীরা নিজের দেশ ও সমাজ সম্পর্কে ভুল শিক্ষা পাচ্ছে।
ওই রিপোর্টে বলা হয় যে, নরেন্দ্র মোদি সরকার এই সমীক্ষা রিপোর্টের ভিত্তিতে এখন আরেকটি নতুন সমীক্ষা চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর লক্ষ্য হবে বাংলাদেশ ও নেপাল সীমান্তবর্তী এলাকায় পরিচালিত মাদরাসাগুলোয় ঠিক কি পরিমাণ ‘বিদেশী’ শিক্ষক রয়েছেন তা খতিয়ে দেখা। কারণ, ওই সমীক্ষা রিপোর্ট বলেছে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো মাদরাসা গজিয়ে উঠছে। এর ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। কিংবা থাকলেও তা যথেষ্ট শিথিল। ওই কর্মকর্তার মতে, সমীক্ষাধীন মাদরাসাগুলোর শিক্ষকদের সংখ্যাগরিষ্ঠই বাংলাদেশী। আর তাদের সঙ্গে জমিয়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ জেএমবির যোগসূত্র রয়েছে। তাছাড়া যে সব মাদরাসা সরকারি অনুদান পায় না, তাদেরকেই এই কাজে ব্যবহার করার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। কারণ, যেখানে সরকারি সাহায্য নেই। সেখানে কোন সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই। আর এসব অনিয়ন্ত্রত মাদরাসায় কেবলমাত্র ধর্মীয় শিক্ষার ওপরেই জোর দেয়া হয়ে থাকে। একজন ঊর্ধ্বতন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, যে সব মাদরাসায় ধর্মীয় শিক্ষার বাইরে কোন শিক্ষা দেয়া হয় না, সেখানে বিপদটা বেশি। কারণ, এসব প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরে তারা সাধারণত কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে চাকরি-বাকরির সংস্থান করতে পারে না।
No comments