ইউক্রেনে আবার রুশ সৈন্য ঢুকেছে : ন্যাটো
ইউক্রেন সংকট নিয়ে জরুরি বৈঠক করেছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিল। পূর্ব ইউক্রেনে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কাছে সেনা, ট্যাংক ও অস্ত্র পাঠাচ্ছে রাশিয়া, ন্যাটোর এ অভিযোগের মুখে এ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হল। শুধু ইউক্রেন নিয়ে জাতিসংঘ এই ২৬ বারের মতো বৈঠকে বসল। জাতিসংঘে আমেরিকার দূত সামানথা পাওয়ার বৈঠকে বলেন, রাশিয়ায় অযাচিত হস্তক্ষেপই ইউক্রেন সমস্যার মূল কারণ। ইউক্রেন সংকটকে উস্কে দিচ্ছে রাশিয়া। সব সমস্যার মূলে রয়েছে এই দেশটি।
তিনি বলেন, সমস্যার কোনো রদবদল হয়নি। কোন জায়গা থেকে এ সমস্যা তৈরি হচ্ছে, তার মূলে কে সেটা নিশ্চিত হওয়া গেছে। রাশিয়ার হস্তক্ষেপ ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও অত্র অঞ্চলের স্থিতিশীলতায় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউক্রেন সংকট খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করছেন জাতিসংঘের প্রতিনিধি সদস্যরা। ইউরোপের ন্যাটো কমান্ডার জেনারেল ফিলিপ ব্রেডলাব বলেন, রাশিয়ান সেনাদের সরঞ্জাম ইউক্রেনে প্রবেশ করা শুরু করেছে।তিনি বলেন, গত দুদিন ধরে আমরা যে বিষয়টি দেখছি তা হল- রাশিয়ার ট্যাংক, অস্ত্র, আর্টিলারি, বিমান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম এক এক করে ইউক্রেনে প্রবেশ করছে। এদিকে ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, গত এপ্রিল মাস থেকে ইউক্রেনে যে অস্থিরতা শুরু হয়েছে তাতে রাশিয়ার কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ নেই।অন্যদিকে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্তেপান পোলতোরাক বলেছেন, রাশিয়াকে সমুচিত জবাব দেয়ার জন্য তারাও প্রস্তুত হচ্ছেন। গত সেপ্টেম্বর মাসে যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়েছিল তা ভেস্তে যেতে পারে বলেও আশংকা প্রকাশ করেছেন তিনি।তিনি বলেন, যে এলাকাগুলো ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণে নেই সেগুলো থেকে কোনো অপ্রত্যাশিত আচরণ এলে তার জবাব দেয়ার জন্য ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীকে পুনর্বিন্যাস করা হচ্ছে।এদিকে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত লুহানস্ক এলাকার কাছে সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনী। লড়াইয়ে ইউক্রেনের একজন সেনা নিহত এবং আরেকজন আহত হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।এদিকে অপর এক বিবৃতিতে ন্যাটো প্রধান বলেন, যে কোন ভাবে সেনা মোতায়েনের অর্থ হলো অস্ত্রবিরতিকে হুমকির মুখে ফেলা যা গত ৫ সেপ্টেম্বরে মিনস্তে স্বাক্ষরিত হয়েছিল।রাশিয়ার প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল ইগর কোনাশেঙ্কোভ বলেন, ব্রিডলাভের দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ নেই। রাশিয়া অব্যাহতভাবে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে বিদ্রোহীদের সহায়তায় সেনা ও সরঞ্জাম পাঠানোর কথা অস্বীকার করে আসছে। কিন্তু বিদ্রোহীরা বলছে রাশিয়ার স্বেচ্ছাসেবকরা তাদের সাহায্য করছে।
তিনি বলেন, সমস্যার কোনো রদবদল হয়নি। কোন জায়গা থেকে এ সমস্যা তৈরি হচ্ছে, তার মূলে কে সেটা নিশ্চিত হওয়া গেছে। রাশিয়ার হস্তক্ষেপ ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও অত্র অঞ্চলের স্থিতিশীলতায় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউক্রেন সংকট খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করছেন জাতিসংঘের প্রতিনিধি সদস্যরা। ইউরোপের ন্যাটো কমান্ডার জেনারেল ফিলিপ ব্রেডলাব বলেন, রাশিয়ান সেনাদের সরঞ্জাম ইউক্রেনে প্রবেশ করা শুরু করেছে।তিনি বলেন, গত দুদিন ধরে আমরা যে বিষয়টি দেখছি তা হল- রাশিয়ার ট্যাংক, অস্ত্র, আর্টিলারি, বিমান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম এক এক করে ইউক্রেনে প্রবেশ করছে। এদিকে ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, গত এপ্রিল মাস থেকে ইউক্রেনে যে অস্থিরতা শুরু হয়েছে তাতে রাশিয়ার কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ নেই।অন্যদিকে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্তেপান পোলতোরাক বলেছেন, রাশিয়াকে সমুচিত জবাব দেয়ার জন্য তারাও প্রস্তুত হচ্ছেন। গত সেপ্টেম্বর মাসে যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়েছিল তা ভেস্তে যেতে পারে বলেও আশংকা প্রকাশ করেছেন তিনি।তিনি বলেন, যে এলাকাগুলো ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণে নেই সেগুলো থেকে কোনো অপ্রত্যাশিত আচরণ এলে তার জবাব দেয়ার জন্য ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীকে পুনর্বিন্যাস করা হচ্ছে।এদিকে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত লুহানস্ক এলাকার কাছে সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনী। লড়াইয়ে ইউক্রেনের একজন সেনা নিহত এবং আরেকজন আহত হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।এদিকে অপর এক বিবৃতিতে ন্যাটো প্রধান বলেন, যে কোন ভাবে সেনা মোতায়েনের অর্থ হলো অস্ত্রবিরতিকে হুমকির মুখে ফেলা যা গত ৫ সেপ্টেম্বরে মিনস্তে স্বাক্ষরিত হয়েছিল।রাশিয়ার প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল ইগর কোনাশেঙ্কোভ বলেন, ব্রিডলাভের দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ নেই। রাশিয়া অব্যাহতভাবে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে বিদ্রোহীদের সহায়তায় সেনা ও সরঞ্জাম পাঠানোর কথা অস্বীকার করে আসছে। কিন্তু বিদ্রোহীরা বলছে রাশিয়ার স্বেচ্ছাসেবকরা তাদের সাহায্য করছে।
No comments