সিসিবিরোধী বিক্ষোভে গুলি নিহত ২
মিসরের কায়রোয় পুলিশের সঙ্গে সরকারবিরোধীদের সংঘর্ষে অন্তত দু’জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। বুধবার দেশটির গিজা প্রদেশের নাহিয়ায় রাস্তা দখলে নিয়ে সমাবেশ করতে গেলে পুলিশি হামলা ও কয়েকজনকে আটকের পর সেটা সংঘর্ষে রূপ নেয়। তখন আল আজহার ও কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যায়।
এদিকে মিসরীয় সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি সরকারের বিরুদ্ধে আজ শুক্রবার ‘ব্যারাকে ফিরে যাও’ স্লোগানে আরেকটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের জুলাইয়ে নাটকীয়ভাবে নির্বাচিত মিসরের প্রথম গণতান্ত্রিক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি সেনা বিদ্রোহে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে বোমা হামলা ও সশস্ত্র হামলা স্বাভাবিক দৃশ্যে পরিণত হয়েছে।সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের ওপর নির্দয় আক্রমণের জন্য মানবাধিকার সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে ব্যাপক চাপে রয়েছে মিসরের ক্ষমতাসীন সরকার।মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সিসি ক্ষমতায় আসার পর ১৪০০ মুরসি-সমর্থক নিহতসহ ২২ হাজার সমর্থককে আটক করা হয়েছে। এছাড়া ২০০ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয়া হয়।মিসরীয় নৌজাহাজে হামলা : মিসরীয় সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভূমধ্যসাগরে তাদের নৌবাহিনীর জাহাজে এক নজিরবিহীন ‘সন্ত্রাসী হামলায়’ নৌবাহিনীর ৫ সদস্য আহত এবং আটজন নিখোঁজ রয়েছে। নৌবাহিনীর পাল্টা আক্রমণে অন্তত চারজন আক্রমণকারী নিহত হয়েছেন।এক বিবৃতিতে সামরিক বাহিনী বলেছে, আক্রমণকারীদের চারটি নৌকা ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে এবং ৩২ সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার সকালে মিসরের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় দামিয়েতা প্রদেশের উপকূলে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে সামরিক বাহিনী। সুয়েজখালের অদূরেই এর অবস্থান। ভূমধ্যসাগরে চোরাকারবারিদের ঠেকাতে টহল দিয়ে থাকে মিসরীয় নৌবাহিনী। মাঝে মাঝে তাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে থাকে।তবে মিসরের সামরিক বাহিনী ও পুলিশের বিরুদ্ধে লড়াই করছে ইসলামপন্থী জঙ্গিরা। এতে বহু সেনা এবং পুলিশ সদস্য মারা গেছে। বুধবারের ওই ঘটনা এমন সময় ঘটলো যখন ইসলামিক স্টেটের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে সিনাইভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন আনসার বেইত আল-মাকদিস। দুর্ধর্ষ এই সংগঠনটি সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠন যেটি ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রণকারী আইএসের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করল। এএফপি।
এদিকে মিসরীয় সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি সরকারের বিরুদ্ধে আজ শুক্রবার ‘ব্যারাকে ফিরে যাও’ স্লোগানে আরেকটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের জুলাইয়ে নাটকীয়ভাবে নির্বাচিত মিসরের প্রথম গণতান্ত্রিক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি সেনা বিদ্রোহে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে বোমা হামলা ও সশস্ত্র হামলা স্বাভাবিক দৃশ্যে পরিণত হয়েছে।সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের ওপর নির্দয় আক্রমণের জন্য মানবাধিকার সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে ব্যাপক চাপে রয়েছে মিসরের ক্ষমতাসীন সরকার।মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সিসি ক্ষমতায় আসার পর ১৪০০ মুরসি-সমর্থক নিহতসহ ২২ হাজার সমর্থককে আটক করা হয়েছে। এছাড়া ২০০ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয়া হয়।মিসরীয় নৌজাহাজে হামলা : মিসরীয় সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভূমধ্যসাগরে তাদের নৌবাহিনীর জাহাজে এক নজিরবিহীন ‘সন্ত্রাসী হামলায়’ নৌবাহিনীর ৫ সদস্য আহত এবং আটজন নিখোঁজ রয়েছে। নৌবাহিনীর পাল্টা আক্রমণে অন্তত চারজন আক্রমণকারী নিহত হয়েছেন।এক বিবৃতিতে সামরিক বাহিনী বলেছে, আক্রমণকারীদের চারটি নৌকা ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে এবং ৩২ সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার সকালে মিসরের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় দামিয়েতা প্রদেশের উপকূলে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে সামরিক বাহিনী। সুয়েজখালের অদূরেই এর অবস্থান। ভূমধ্যসাগরে চোরাকারবারিদের ঠেকাতে টহল দিয়ে থাকে মিসরীয় নৌবাহিনী। মাঝে মাঝে তাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে থাকে।তবে মিসরের সামরিক বাহিনী ও পুলিশের বিরুদ্ধে লড়াই করছে ইসলামপন্থী জঙ্গিরা। এতে বহু সেনা এবং পুলিশ সদস্য মারা গেছে। বুধবারের ওই ঘটনা এমন সময় ঘটলো যখন ইসলামিক স্টেটের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে সিনাইভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন আনসার বেইত আল-মাকদিস। দুর্ধর্ষ এই সংগঠনটি সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠন যেটি ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রণকারী আইএসের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করল। এএফপি।
No comments