যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা-৪৫ হাজার কোটি ডলার সামরিক ব্যয় কমানো হবে
যুক্তরাষ্ট্র সরকার আগামী ১০ বছরে তাদের প্রতিরক্ষা খাতে ৪৫ হাজার কোটি ডলারের বেশি ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ ব্যাপারে দেশটির প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার কথা।সামরিক খাতে রাজস্ব সীমাবদ্ধতা ও ক্রমবর্ধমান আন্ত-র্জাতিক শক্তি চীন ও ইরানের সম্ভাব্য হুমকি মোকাবিলার কথা বিবেচনা করে নতুন প্রতিরক্ষা কৌশল নিতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন। তবে পেন্টাগন বলেছে, যেকোনো ধরনের ব্যয়সংকোচনই
হতে হবে সামরিক কৌশল পর্যালোচনার ওপর ভিত্তি করে। সামরিক বিশেষজ্ঞ ও কর্মকর্তারা বলছেন, ইরান ও চীনের বিরুদ্ধে আকাশ ও নৌপথে সম্ভাব্য হুমকি মোকাবিলার কথা বিবেচনায় নিয়ে সামরিক কৌশল নেওয়া হচ্ছে। নতুন প্রতিরক্ষা কৌশলের ক্ষেত্রে স্থলযুদ্ধের ওপর জোর দেওয়া হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, ‘প্রতিরক্ষা কৌশল পর্যালোচনা’ শীর্ষক নতুন প্রতিরক্ষা কৌশলে ছোট কিন্তু ক্ষিপ্রগতিসম্পন্ন সামরিক বাহিনীর প্রস্তাব করা হয়েছে। আর এশিয়ায় থাকবে এ বাহিনীর সবচেয়ে বড় ভূমিকা। মধ্যপ্রাচ্যেও থাকবে নৌবাহিনীর শক্ত অবস্থান।
কর্মকর্তারা বলেছেন, নতুন প্রস্তাবনা অনুযায়ী উপসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রকে তেল সরবরাহের ক্ষেত্রে ইরান যাতে ভবিষ্যতে কোনো বাধা সৃষ্টি করতে না পারে, এ জন্য মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ঢেলে সাজানো হবে। একইভাবে দক্ষিণ চীন সাগরের আন্তর্জাতিক নৌ-সীমায় চীনের আধিপত্য রোধেও প্রস্তুতি নেওয়া হবে। তবে নতুন পরিকল্পনায় ইরাক বা আফগানিস্তানের মতো জায়গায় অভিযান গুরুত্ব পাবে কম। এর পরিবর্তে সেনা ও নৌবাহিনী শক্তিশালীকরণের ওপর জোর দেওয়া হবে।
লেক্সিনটন ইনস্টিটিউটের গবেষক লরেন টমসন বলেন, ইরান ও চীনকে নিয়ন্ত্রণ করতেই নতুন প্রতিরক্ষা কৌশল নেওয়া হচ্ছে। তাই সামরিক এ কৌশলের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে পারস্য উপসাগর ও পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর। এএফপি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, ‘প্রতিরক্ষা কৌশল পর্যালোচনা’ শীর্ষক নতুন প্রতিরক্ষা কৌশলে ছোট কিন্তু ক্ষিপ্রগতিসম্পন্ন সামরিক বাহিনীর প্রস্তাব করা হয়েছে। আর এশিয়ায় থাকবে এ বাহিনীর সবচেয়ে বড় ভূমিকা। মধ্যপ্রাচ্যেও থাকবে নৌবাহিনীর শক্ত অবস্থান।
কর্মকর্তারা বলেছেন, নতুন প্রস্তাবনা অনুযায়ী উপসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রকে তেল সরবরাহের ক্ষেত্রে ইরান যাতে ভবিষ্যতে কোনো বাধা সৃষ্টি করতে না পারে, এ জন্য মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ঢেলে সাজানো হবে। একইভাবে দক্ষিণ চীন সাগরের আন্তর্জাতিক নৌ-সীমায় চীনের আধিপত্য রোধেও প্রস্তুতি নেওয়া হবে। তবে নতুন পরিকল্পনায় ইরাক বা আফগানিস্তানের মতো জায়গায় অভিযান গুরুত্ব পাবে কম। এর পরিবর্তে সেনা ও নৌবাহিনী শক্তিশালীকরণের ওপর জোর দেওয়া হবে।
লেক্সিনটন ইনস্টিটিউটের গবেষক লরেন টমসন বলেন, ইরান ও চীনকে নিয়ন্ত্রণ করতেই নতুন প্রতিরক্ষা কৌশল নেওয়া হচ্ছে। তাই সামরিক এ কৌশলের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে পারস্য উপসাগর ও পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর। এএফপি।
No comments