কুড়ি ঘণ্টা কোথায় ছিলেন মান্না?
বাংলাদেশে
নাগরিক ঐক্য নামে একটি দলের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বাসা থেকে
নিখোঁজ হওয়ার চব্বিশ ঘণ্টারও বেশী সময় পরে এসে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করার
কথা স্বীকার করেছে।
মি. রহমানের পরিবারের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার দাবী করা হয়, সোমবার গভীর রাতে তাকে সাদা পোশাকের পুলিশ বনানীর একটি বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়।
কিন্তু এদিন সারাদিনই পুলিশের তরফ থেকে তাকে আটকের অভিযোগ অস্বীকার করা হয়।
অবশ্য বুধবার সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশ একটি সংবাদ সম্মেলন করে বলছে, মঙ্গলবার মাঝরাতে ধানমন্ডির একটি রেস্তোরা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
পরে গুলশান থানায় একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
কিন্তু এর প্রায় কুড়ি ঘণ্টা আগে মি. রহমানকে তুলে নেবার যে অভিযোগ তার পরিবার করছে, সেই কুড়ি ঘণ্টা তিনি কোথায় ছিলেন, সেই প্রশ্নের জবাব এখনো পাওয়া যাচ্ছে না।
সংবাদ সম্মেলনে বিবিসির শাহনাজ পারভীন এই প্রশ্নটি তুললে পুলিশের মুখপাত্র মনিরুল ইসলাম বলেন, সেটার জবাব আমরা দিতে পারবো না। রেকর্ড বলছে তাকে গত রাত বারোটায় আটক করা হয়েছে। এর আগের খবর জানিনা।
মি. ইসলাম আরও বলেন, তার নিখোঁজ হবার ব্যাপারে তার পরিবারের তরফ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। সেটার তদন্ত করার পরই বলা যাবে তিনি কোথায় ছিলেন।
সেনা উসকানির মামলা:
র্যাবের মুখপাত্র মুফতি মাহমুদ খান বিবিসিকে বলেছেন, মাহমুদুর রহমান মান্নার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় দণ্ডবিধির ১৩১ ধারায় একটি মামলা ছিল। সেই মামলার আওতায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দণ্ডবিধির ১৩১ ধারাটিতে বলা হয়েছে, বিদ্রোহে সাহায্য, প্ররোচনা বা কোন সৈন্য, নাবিক বা বৈমানিককে কর্তব্য হতে বিপথগামী করার চেষ্টা করা।
পুলিশ বলছে, আজই মি. রহমানকে আদালতে হাজির করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
মি. রহমানের দল নাগরিক ঐক্য বাংলাদেশে বিবদমান প্রধান দুই দলকে সংলাপে বসানোর আহ্বান জানিয়েছিল এবং এই মর্মে আন্দোলন করছিল।
এরই এক পর্যায়ে মি. রহমানের কিছু টেলিফোন কথোপকথন ফাঁস হয়, যাতে তিনি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করবার ষড়যন্ত্র করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে।
এই কথোপকথন ফাঁস হবার পরদিনই তাকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায় বলে তার পরিবার অভিযোগ করে।
মি. রহমানের পরিবারের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার দাবী করা হয়, সোমবার গভীর রাতে তাকে সাদা পোশাকের পুলিশ বনানীর একটি বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়।
কিন্তু এদিন সারাদিনই পুলিশের তরফ থেকে তাকে আটকের অভিযোগ অস্বীকার করা হয়।
অবশ্য বুধবার সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশ একটি সংবাদ সম্মেলন করে বলছে, মঙ্গলবার মাঝরাতে ধানমন্ডির একটি রেস্তোরা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
পরে গুলশান থানায় একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
কিন্তু এর প্রায় কুড়ি ঘণ্টা আগে মি. রহমানকে তুলে নেবার যে অভিযোগ তার পরিবার করছে, সেই কুড়ি ঘণ্টা তিনি কোথায় ছিলেন, সেই প্রশ্নের জবাব এখনো পাওয়া যাচ্ছে না।
সংবাদ সম্মেলনে বিবিসির শাহনাজ পারভীন এই প্রশ্নটি তুললে পুলিশের মুখপাত্র মনিরুল ইসলাম বলেন, সেটার জবাব আমরা দিতে পারবো না। রেকর্ড বলছে তাকে গত রাত বারোটায় আটক করা হয়েছে। এর আগের খবর জানিনা।
মি. ইসলাম আরও বলেন, তার নিখোঁজ হবার ব্যাপারে তার পরিবারের তরফ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। সেটার তদন্ত করার পরই বলা যাবে তিনি কোথায় ছিলেন।
সেনা উসকানির মামলা:
র্যাবের মুখপাত্র মুফতি মাহমুদ খান বিবিসিকে বলেছেন, মাহমুদুর রহমান মান্নার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় দণ্ডবিধির ১৩১ ধারায় একটি মামলা ছিল। সেই মামলার আওতায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দণ্ডবিধির ১৩১ ধারাটিতে বলা হয়েছে, বিদ্রোহে সাহায্য, প্ররোচনা বা কোন সৈন্য, নাবিক বা বৈমানিককে কর্তব্য হতে বিপথগামী করার চেষ্টা করা।
পুলিশ বলছে, আজই মি. রহমানকে আদালতে হাজির করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
মি. রহমানের দল নাগরিক ঐক্য বাংলাদেশে বিবদমান প্রধান দুই দলকে সংলাপে বসানোর আহ্বান জানিয়েছিল এবং এই মর্মে আন্দোলন করছিল।
এরই এক পর্যায়ে মি. রহমানের কিছু টেলিফোন কথোপকথন ফাঁস হয়, যাতে তিনি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করবার ষড়যন্ত্র করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে।
এই কথোপকথন ফাঁস হবার পরদিনই তাকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায় বলে তার পরিবার অভিযোগ করে।
No comments