‘৭১ বাংলাদেশ’ ওয়েবসাইটের উদ্বোধন
বাংলাদেশের
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও দলিলাদি নিয়ে ‘একাত্তর বাংলাদেশ’
নামের একটি ওয়েবপেজ চালু হয়েছে। www.71bangladesh.com ঠিকানায়
ওয়েবপেজটি পাওয়া যাবে। আজ সোমবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে আয়োজিত এক
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ওয়েবসাইটটির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ
ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমি একজন অর্থনীতিবিদ। সেই
হিসেবেই বলছি, উন্নয়নেও ইতিহাস বড় ভূমিকা রাখতে পারে। আর বাংলাদেশের
সবচেয়ে বড় অর্জন মুক্তিযুদ্ধ। সেই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এই আর্কাইভ হয়েছে।
আমি আশা করছি, এর মাধ্যমে তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে
পারবে।’
আতিউর রহমান বলেন, ‘এই দেশের মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষ, কৃষকের অনেক বেশি অবদান রয়েছে। আমি আশা করি, এই আর্কাইভে সেই ইতিহাস উঠে আসবে। বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে মানুষ এই ইতিহাস জানতে পারবে।’
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন একটি নতুন পথে যাত্রা শুরু করেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে এবং একের পর এক মামলার রায় হচ্ছে। এটি সম্ভব হয়েছে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার কারণে। নতুন ভোটাররা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ওই নির্বাচনে ভোট দিয়েছিল।’
মুক্তিযুদ্ধ গবেষক এম এ হাসান বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছে। এক কোটি লোক উদ্বাস্তু হয়েছে। সাড়ে চার লাখ নারীর সম্ভ্রমহানি হয়েছে। সঠিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরলেই এই বিশাল আত্মত্যাগের মূল্য দেওয়া যাবে।
আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আশফাক হোসেন এবং একাত্তর বাংলাদেশের প্রধান সম্পাদক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আনোয়ার হোসেন।
আতিউর রহমান বলেন, ‘এই দেশের মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষ, কৃষকের অনেক বেশি অবদান রয়েছে। আমি আশা করি, এই আর্কাইভে সেই ইতিহাস উঠে আসবে। বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে মানুষ এই ইতিহাস জানতে পারবে।’
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন একটি নতুন পথে যাত্রা শুরু করেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে এবং একের পর এক মামলার রায় হচ্ছে। এটি সম্ভব হয়েছে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার কারণে। নতুন ভোটাররা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ওই নির্বাচনে ভোট দিয়েছিল।’
মুক্তিযুদ্ধ গবেষক এম এ হাসান বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছে। এক কোটি লোক উদ্বাস্তু হয়েছে। সাড়ে চার লাখ নারীর সম্ভ্রমহানি হয়েছে। সঠিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরলেই এই বিশাল আত্মত্যাগের মূল্য দেওয়া যাবে।
আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আশফাক হোসেন এবং একাত্তর বাংলাদেশের প্রধান সম্পাদক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আনোয়ার হোসেন।
No comments