বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ-জুলাই থেকে কার্যকর শুরু, খরচ ৪৮২ কোটি টাকা by মোশতাক আহমেদ
আগামী জুলাইয়ে শুরু হওয়া নতুন অর্থবছর থেকেই দেশের নিবন্ধনকৃত (রেজিস্টার্ড) বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ করা হচ্ছে। তবে শিক্ষকেরা আগামী তিন বছরে তিন ভাগে জাতীয়করণের পুরো টাকা পাবেন। আর এ জন্য বছরে অতিরিক্ত লাগবে প্রায় ৪৮২ কোটি টাকা।
জাতীয়করণের লক্ষ্যে দেশের নিবন্ধনকৃত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামসহ তালিকা আগামী সাত দিনের মধ্যে পাঠাতে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল সোমবার এই নির্দেশ পাঠানো হয়।
গত রোববার আন্দোলনরত শিক্ষকনেতারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা জানান। এর পর থেকেই হিসাব-নিকাশসহ আনুষঙ্গিক কাজ শুরু করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, জুলাই থেকে শুরু হওয়া নতুন অর্থবছরেই বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ হচ্ছে। তবে শিক্ষকেরা আর্থিক সুবিধা পাবেন আগামী তিন অর্থবছরে ভাগ করে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী যেদিন নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, সেদিন পর্যন্ত যেসব বিদ্যালয়ের জমিসহ নিবন্ধন আছে, সেগুলো জাতীয়করণ করা হবে। আর যোগ্যতাসম্পন্ন কর্মরত সব শিক্ষক এ সুযোগ পাবেন। তবে নতুন করে কোনো বিদ্যালয় স্থাপন করে কেউ ওই সুযোগ পাবেন না। এ জন্য আগামী সাত দিনের মধ্যে বিদ্যালয়গুলোর নামসহ তালিকা পাঠানোর জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা অনুযায়ী, নতুন অর্থবছরে জাতীয়করণ করা হলেও বাড়তি টাকা শিক্ষকেরা পাবেন তিন অর্থবছরে। এর মধ্যে আসন্ন নতুন অর্থবছরে দেওয়া হবে ৪০ শতাংশ (১৯২ কোটি ৮০ লাখ), পরের দুই অর্থবছরে দেওয়া হবে ৩০ শতাংশ, অর্থাৎ ১৪৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা করে। শিক্ষকেরা জাতীয়করণের পুরো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন আগামী ২০১৪-১৫ অর্থবছর থেকে। পর্যাপ্ত অর্থ না থাকায় তিন ভাগে অর্থসুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশে বর্তমানে এমপিওভুক্ত নিবন্ধনকৃত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ২২ হাজার ৯৬১টি। এ ধরনের বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্ত শিক্ষকের সংখ্যা ৮৮ হাজার ৮৩৯ জন। এসব বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থী আছে প্রায় ৪০ লাখ, যা প্রাথমিক স্তরের মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ২২ শতাংশ। আর এমপিওভুক্ত কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫৩টি, যার শিক্ষক-সংখ্যা এক হাজার ৪২৪ জন। এর বাইরে নিবন্ধনকৃত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরও সাড়ে নয় হাজার শিক্ষকের নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন আছে। আর অনিয়মিত হয়ে পড়া শিক্ষকের সংখ্যা এক হাজার ১২০ জন।
এমপিওভুক্ত বেসরকারি ও কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাবদ চলতি অর্থবছরের বাজেটে প্রায় ৬৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে। মন্ত্রণালয়ের খসড়া হিসাব অনুযায়ী, শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ করা হলে জাতীয় বেতন স্কেল-২০০৯ অনুযায়ী বার্ষিক মোট ব্যয় হবে এক হাজার ১১৮ কোটি ২৭ লাখ ২৮ হাজার টাকা। এই মোট টাকা থেকে চলতি অর্থবছরের টাকা বাদ দিলে অতিরিক্ত লাগবে ৪৮২ কোটি ২৭ লাখ ২৮ হাজার টাকা।
কর্মকর্তারা বলেন, এই বাড়তি টাকা লাগার কারণ হলো, বর্তমানে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা সরকারি শিক্ষকদের মতো মূল বেতন পেলেও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পান না। জাতীয়করণ হলে সরকারি শিক্ষকদের মতো তাঁরাও বাড়িভাড়াসহ অন্যান্য সুযোগ পাবেন।
খসড়া হিসাব অনুযায়ী, অতিরিক্ত টাকার মধ্যে বাড়িভাড়া বাবদ ২৭৯ কোটি টাকা, চিকিৎসা ভাতা বাবদ ৬১ কোটি, উৎসব ভাতা বাবদ ৮৯ কোটি, টিফিন ভাতা বাবদ ১৮ কোটি এবং শিক্ষা ভাতা বাবদ ৩৬ কোটি টাকা লাগবে। সব নাম-তালিকা পাওয়ার পর এই হিসাব কিছুটা এদিক-সেদিক হতে পারে।
বর্তমানে সরকারি ও রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মূল বেতন সমান। এর মধ্যে দুই ধরনের বিদ্যালয়ের প্রশিক্ষণবিহীন সহকারী শিক্ষকেরা মূল বেতন পান চার হাজার ৭০০ টাকা এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা পান চার হাজার ৯০০ টাকা। আর প্রশিক্ষণবিহীন প্রধান শিক্ষকদের মূল বেতন পাঁচ হাজার ২০০ টাকা এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের পাঁচ হাজার ৫০০ টাকা।
মূল বেতন একই হলেও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বেসরকারি শিক্ষকেরা সরকারি শিক্ষকদের চেয়ে কম পান। এর মধ্যে সরকারি শিক্ষকেরা বাড়িভাড়া পান প্রতি মাসে ৫৫ থেকে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত। অন্যদিকে বেসরকারি শিক্ষকেরা সর্বসাকুল্যে বাড়িভাড়া পান মাত্র ২০০ টাকা। চিকিৎসা ভাতা সরকারি শিক্ষকেরা পান ৭০০ টাকা আর বেসরকারি শিক্ষকেরা পান ২০০ টাকা। সরকারি শিক্ষকেরা টিফিন ভাতা হিসেবে ১৫০ টাকা ও যাতায়াত ভাড়া বাবদ ১৫০ টাকা পান। অন্যদিকে বেসরকারি শিক্ষকেরা এগুলো পান না।
সরকারি শিক্ষকেরা উৎসব ভাতা পান বছরে দুটি। অন্যদিকে বেসরকারি শিক্ষকদের একটি উৎসব ভাতার টাকা অর্ধেক করে দুবারে দেওয়া হয়। সরকারি শিক্ষকেরা পেনশন পেলেও বেসরকারি শিক্ষকেরা তা পান না। সরকারি শিক্ষকেরা তিনটি টাইমস্কেল (আট বছর পর) পেলেও বেসরকারি শিক্ষকেরা পান না। জাতীয়করণ হলে সরকারি শিক্ষকদের মতোই সব সুযোগ-সুবিধা পাবেন বেসরকারি শিক্ষকেরা।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং আন্দোলনরত বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের নেতারা জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশে জাতীয়করণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন। আগামী মাসেই ওই মহাসমাবেশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের সদস্যসচিব আবদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি, আগামী মাসেই মহাসমাবেশের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সময় দেবেন এবং সেখান থেকে তিনি জাতীয়করণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন।’
গত রোববার আন্দোলনরত শিক্ষকনেতারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা জানান। এর পর থেকেই হিসাব-নিকাশসহ আনুষঙ্গিক কাজ শুরু করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, জুলাই থেকে শুরু হওয়া নতুন অর্থবছরেই বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ হচ্ছে। তবে শিক্ষকেরা আর্থিক সুবিধা পাবেন আগামী তিন অর্থবছরে ভাগ করে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী যেদিন নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, সেদিন পর্যন্ত যেসব বিদ্যালয়ের জমিসহ নিবন্ধন আছে, সেগুলো জাতীয়করণ করা হবে। আর যোগ্যতাসম্পন্ন কর্মরত সব শিক্ষক এ সুযোগ পাবেন। তবে নতুন করে কোনো বিদ্যালয় স্থাপন করে কেউ ওই সুযোগ পাবেন না। এ জন্য আগামী সাত দিনের মধ্যে বিদ্যালয়গুলোর নামসহ তালিকা পাঠানোর জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা অনুযায়ী, নতুন অর্থবছরে জাতীয়করণ করা হলেও বাড়তি টাকা শিক্ষকেরা পাবেন তিন অর্থবছরে। এর মধ্যে আসন্ন নতুন অর্থবছরে দেওয়া হবে ৪০ শতাংশ (১৯২ কোটি ৮০ লাখ), পরের দুই অর্থবছরে দেওয়া হবে ৩০ শতাংশ, অর্থাৎ ১৪৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা করে। শিক্ষকেরা জাতীয়করণের পুরো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন আগামী ২০১৪-১৫ অর্থবছর থেকে। পর্যাপ্ত অর্থ না থাকায় তিন ভাগে অর্থসুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশে বর্তমানে এমপিওভুক্ত নিবন্ধনকৃত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ২২ হাজার ৯৬১টি। এ ধরনের বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্ত শিক্ষকের সংখ্যা ৮৮ হাজার ৮৩৯ জন। এসব বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থী আছে প্রায় ৪০ লাখ, যা প্রাথমিক স্তরের মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ২২ শতাংশ। আর এমপিওভুক্ত কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫৩টি, যার শিক্ষক-সংখ্যা এক হাজার ৪২৪ জন। এর বাইরে নিবন্ধনকৃত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরও সাড়ে নয় হাজার শিক্ষকের নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন আছে। আর অনিয়মিত হয়ে পড়া শিক্ষকের সংখ্যা এক হাজার ১২০ জন।
এমপিওভুক্ত বেসরকারি ও কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাবদ চলতি অর্থবছরের বাজেটে প্রায় ৬৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে। মন্ত্রণালয়ের খসড়া হিসাব অনুযায়ী, শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ করা হলে জাতীয় বেতন স্কেল-২০০৯ অনুযায়ী বার্ষিক মোট ব্যয় হবে এক হাজার ১১৮ কোটি ২৭ লাখ ২৮ হাজার টাকা। এই মোট টাকা থেকে চলতি অর্থবছরের টাকা বাদ দিলে অতিরিক্ত লাগবে ৪৮২ কোটি ২৭ লাখ ২৮ হাজার টাকা।
কর্মকর্তারা বলেন, এই বাড়তি টাকা লাগার কারণ হলো, বর্তমানে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা সরকারি শিক্ষকদের মতো মূল বেতন পেলেও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পান না। জাতীয়করণ হলে সরকারি শিক্ষকদের মতো তাঁরাও বাড়িভাড়াসহ অন্যান্য সুযোগ পাবেন।
খসড়া হিসাব অনুযায়ী, অতিরিক্ত টাকার মধ্যে বাড়িভাড়া বাবদ ২৭৯ কোটি টাকা, চিকিৎসা ভাতা বাবদ ৬১ কোটি, উৎসব ভাতা বাবদ ৮৯ কোটি, টিফিন ভাতা বাবদ ১৮ কোটি এবং শিক্ষা ভাতা বাবদ ৩৬ কোটি টাকা লাগবে। সব নাম-তালিকা পাওয়ার পর এই হিসাব কিছুটা এদিক-সেদিক হতে পারে।
বর্তমানে সরকারি ও রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মূল বেতন সমান। এর মধ্যে দুই ধরনের বিদ্যালয়ের প্রশিক্ষণবিহীন সহকারী শিক্ষকেরা মূল বেতন পান চার হাজার ৭০০ টাকা এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা পান চার হাজার ৯০০ টাকা। আর প্রশিক্ষণবিহীন প্রধান শিক্ষকদের মূল বেতন পাঁচ হাজার ২০০ টাকা এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের পাঁচ হাজার ৫০০ টাকা।
মূল বেতন একই হলেও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বেসরকারি শিক্ষকেরা সরকারি শিক্ষকদের চেয়ে কম পান। এর মধ্যে সরকারি শিক্ষকেরা বাড়িভাড়া পান প্রতি মাসে ৫৫ থেকে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত। অন্যদিকে বেসরকারি শিক্ষকেরা সর্বসাকুল্যে বাড়িভাড়া পান মাত্র ২০০ টাকা। চিকিৎসা ভাতা সরকারি শিক্ষকেরা পান ৭০০ টাকা আর বেসরকারি শিক্ষকেরা পান ২০০ টাকা। সরকারি শিক্ষকেরা টিফিন ভাতা হিসেবে ১৫০ টাকা ও যাতায়াত ভাড়া বাবদ ১৫০ টাকা পান। অন্যদিকে বেসরকারি শিক্ষকেরা এগুলো পান না।
সরকারি শিক্ষকেরা উৎসব ভাতা পান বছরে দুটি। অন্যদিকে বেসরকারি শিক্ষকদের একটি উৎসব ভাতার টাকা অর্ধেক করে দুবারে দেওয়া হয়। সরকারি শিক্ষকেরা পেনশন পেলেও বেসরকারি শিক্ষকেরা তা পান না। সরকারি শিক্ষকেরা তিনটি টাইমস্কেল (আট বছর পর) পেলেও বেসরকারি শিক্ষকেরা পান না। জাতীয়করণ হলে সরকারি শিক্ষকদের মতোই সব সুযোগ-সুবিধা পাবেন বেসরকারি শিক্ষকেরা।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং আন্দোলনরত বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের নেতারা জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশে জাতীয়করণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন। আগামী মাসেই ওই মহাসমাবেশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের সদস্যসচিব আবদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি, আগামী মাসেই মহাসমাবেশের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সময় দেবেন এবং সেখান থেকে তিনি জাতীয়করণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন।’
No comments