‘কৌতূহলী হতে শেখো’
সারা
বিশ্বের কোটি কোটি ভক্তকে কাঁদিয়ে নীরবেই চিরবিদায় নিয়েছেন নন্দিত
পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ প্রফেসর স্টিফেন হকিং। কাজের মাধ্যমে বৃটিশ এই
বিজ্ঞানী হয়ে উঠেছেন বিশ্ববাসীর। তিনি সীমান্ত অতিক্রম করে পৌঁছে গেছেন সব
মানুষের কাছে। ফলে তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করেন শুধু বিজ্ঞানের ছাত্রই
নয়, বিভিন্ন পেশার মানুষও। অথচ ১৯৬৩ সালে তার দেহে ধরা পড়ে মোটর নিউরন
ডিজিজ। এর ফলে তার কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র বিকল হয়ে যায়। ডাক্তাররা তাকে
দু’বছরের আয়ু দিলেও তিনি হুইল চেয়ারে বসে এতটা বছর চালিয়ে গিয়েছেন গবেষণা।
সেসব গবেষণা বিশ্ববাসীর কাছে এক অমূল্য সম্পদ। তাই স্যার আলবার্ট
আইনস্টাইনের পরেই তাকে বড় বিজ্ঞানী হিসেবে ভাবা হয়। ১৯৪২ সালের ৮ই জানুয়ারি
তার জন্ম। পুরো নাম স্টিফেন উইলিয়াম হকিং। তিনি কাজ করেছেন জেনারেল
রিলেটিভিটি, কোয়ান্টাম গ্রাভিটি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে। জীবদ্দশায় তিনি যেসব
উক্তি করেছের তা স্মরণ করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে। যেমন তিনি বলেছেন, আপনি
যদি পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারেন তাহলে আপনাকে বলা হবে
বুদ্ধিমত্তা।
দুই. পায়ের দিকে নয়, তাকাও আকাশের নক্ষত্ররাজির দিকে। যা দেখছো, তা উপলব্ধি করার চেষ্টা কর এবং বিস্ময়াভূত হও যে, সমগ্র বিশ্ব কেমন করে টিকে আছে। কৌতূহলী হতে শেখো।
তিন. জীবন যেমনই কঠিন হোক না কেন, অবশ্যই এমন কিছু আছে যা তুমি করতে পারবে এবং সে কাজে তুমি সফল হবে।
চার. বিজ্ঞান শুধু অনুসন্ধানের বা কার্যকারণের শিষ্যই নয়; বরং তা এক ধরনের ভালোবাসা ও অনুরাগও বটে।
পাঁচ. যদি আপনি সবসময় রাগান্বিত থাকেন এবং অভিযোগ করতে থাকেন, কেউ আপনার জন্য নিজের মূল্যবান সময়টুকু দিতে চাইবে না।
ছয়. জীবনটা খুবই ছন্দহীন হয়ে যেত যদি জীবনে কোনো হাসি ঠাট্টা না থাকত।
সাত. একটি বৃহৎ মস্তিষ্কের নিউরণগুলো যেভাবে একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত থাকে, আমরাও বর্তমানে ইন্টারনেটের সঙ্গে এভাবেই যুক্ত আছি।
আট. আমার মতো অন্যান্য চলৎশক্তিহীন ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে আমার উপদেশ হবে এই যে, আপনারা কখনো নিজেদের নিয়ে হীনম্মন্যতায় ভুগবেন না বা আপনার অবস্থা কেন এমন হলো তা নিয়ে কারণ খুঁজতে যাবেন না। এর কোনো কারণ নেই। এর চাইতে নিজের মাঝে যতটুকু শক্তি রয়েছে, তা দিয়ে অন্যের উপকার করুন।
নয়. কয়েকদিনের পূর্বাভাস না দেখে কেউ হঠাৎ করে একদিনের আবহাওয়া পূর্বাভাস বলে দিতে পারবে না।
দশ. অভিকর্ষ থাকবার কারণেই এই বিশ্ব শূন্য থেকে তৈরি হয়ে যেতে পারে।
দুই. পায়ের দিকে নয়, তাকাও আকাশের নক্ষত্ররাজির দিকে। যা দেখছো, তা উপলব্ধি করার চেষ্টা কর এবং বিস্ময়াভূত হও যে, সমগ্র বিশ্ব কেমন করে টিকে আছে। কৌতূহলী হতে শেখো।
তিন. জীবন যেমনই কঠিন হোক না কেন, অবশ্যই এমন কিছু আছে যা তুমি করতে পারবে এবং সে কাজে তুমি সফল হবে।
চার. বিজ্ঞান শুধু অনুসন্ধানের বা কার্যকারণের শিষ্যই নয়; বরং তা এক ধরনের ভালোবাসা ও অনুরাগও বটে।
পাঁচ. যদি আপনি সবসময় রাগান্বিত থাকেন এবং অভিযোগ করতে থাকেন, কেউ আপনার জন্য নিজের মূল্যবান সময়টুকু দিতে চাইবে না।
ছয়. জীবনটা খুবই ছন্দহীন হয়ে যেত যদি জীবনে কোনো হাসি ঠাট্টা না থাকত।
সাত. একটি বৃহৎ মস্তিষ্কের নিউরণগুলো যেভাবে একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত থাকে, আমরাও বর্তমানে ইন্টারনেটের সঙ্গে এভাবেই যুক্ত আছি।
আট. আমার মতো অন্যান্য চলৎশক্তিহীন ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে আমার উপদেশ হবে এই যে, আপনারা কখনো নিজেদের নিয়ে হীনম্মন্যতায় ভুগবেন না বা আপনার অবস্থা কেন এমন হলো তা নিয়ে কারণ খুঁজতে যাবেন না। এর কোনো কারণ নেই। এর চাইতে নিজের মাঝে যতটুকু শক্তি রয়েছে, তা দিয়ে অন্যের উপকার করুন।
নয়. কয়েকদিনের পূর্বাভাস না দেখে কেউ হঠাৎ করে একদিনের আবহাওয়া পূর্বাভাস বলে দিতে পারবে না।
দশ. অভিকর্ষ থাকবার কারণেই এই বিশ্ব শূন্য থেকে তৈরি হয়ে যেতে পারে।
No comments