শ্লেষণ- অবস্থান সংহত মুরসির
সেনাবাহিনীর শীর্ষ পদে বিশ্বস্তদের এনে নিজের অবস্থান সংহত করেছেন মিসরের ইসলামপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি। পশ্চিমা কূটনীতিকদের মতে, সেনাবাহিনীর নতুন সেকেন্ড ইন কমান্ড সিদকি এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি ইসলামপন্থীদের প্রতি সহানুভূতিশীল।
মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের প্রত্যাহার করা উচিত বলে একটা সময় মনে করতেন সদ্য নিয়োগ পাওয়া মিসরের সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি লেফটেন্যান্ট জেনারেল সিদকি সবহি সৈয়দ আহমেদ। তাঁর অভিমত, ওয়াশিংটনের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক ‘পক্ষপাতদুষ্ট’।
ইউএস ওয়ার কলেজে মাস্টার অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ ডিগ্রি অর্জনের সময় ২০০৫ সালে মিসরের সামরিক বাহিনীর নতুন চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল সিদকি যে অভিসন্দর্ভ (থিসিস) জমা দিয়েছেন তাতে এসব মতামত তুলে ধরেছেন তিনি। ওই সময় তিনি ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
কোনো কোনো বিশ্লেষকের মতে, সেনাবাহিনীর ভেতর থেকেই এই পরিবর্তনের দাবি উঠতে পারে। সংক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা হয়তো পরিবর্তনের পক্ষেই ছিলেন। এ ছাড়া ধারণা করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রশিক্ষিত সেনা কর্মকর্তারা মনে করতেন, সেনাবাহিনীর অবশ্যই রাজনীতি থেকে দূরে থাকা প্রয়োজন।
পশ্চিমা একজন কূটনীতিক বলেন, নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি খুব সহজেই প্রেসিডেন্ট মুরসির বিশ্বস্ত মিত্রতে পরিণত করতে পারবেন। গোয়েন্দা হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা এবং সামরিক বাহিনী সম্পর্কে তাঁর অগাধ জ্ঞানের কারণেও প্রেসিডেন্ট তাঁর ওপর ভরসা করতে চাইবেন।
গত জুন মাসে শপথ নেওয়ার পর থেকেই প্রেসিডেন্ট মুরসির সঙ্গে সেনাবাহিনীর ক্ষমতার লড়াইয়ের শুরু। রোববার আকস্মিকভাবে সেনাবাহিনীতে পরিবর্তন ঘটান মুরসি। ফিল্ড মার্শাল হুসেইন তানতাউয়িকে অবসরে পাঠিয়ে তাঁর জায়গায় সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব দেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল সিসিকে। সামরিক বাহিনীর চিফ অব স্টাফ সামি আনানকে সরিয়ে নতুন দায়িত্ব দেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল সিদকিকে। রয়টার্স।
ইউএস ওয়ার কলেজে মাস্টার অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ ডিগ্রি অর্জনের সময় ২০০৫ সালে মিসরের সামরিক বাহিনীর নতুন চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল সিদকি যে অভিসন্দর্ভ (থিসিস) জমা দিয়েছেন তাতে এসব মতামত তুলে ধরেছেন তিনি। ওই সময় তিনি ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
কোনো কোনো বিশ্লেষকের মতে, সেনাবাহিনীর ভেতর থেকেই এই পরিবর্তনের দাবি উঠতে পারে। সংক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা হয়তো পরিবর্তনের পক্ষেই ছিলেন। এ ছাড়া ধারণা করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রশিক্ষিত সেনা কর্মকর্তারা মনে করতেন, সেনাবাহিনীর অবশ্যই রাজনীতি থেকে দূরে থাকা প্রয়োজন।
পশ্চিমা একজন কূটনীতিক বলেন, নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি খুব সহজেই প্রেসিডেন্ট মুরসির বিশ্বস্ত মিত্রতে পরিণত করতে পারবেন। গোয়েন্দা হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা এবং সামরিক বাহিনী সম্পর্কে তাঁর অগাধ জ্ঞানের কারণেও প্রেসিডেন্ট তাঁর ওপর ভরসা করতে চাইবেন।
গত জুন মাসে শপথ নেওয়ার পর থেকেই প্রেসিডেন্ট মুরসির সঙ্গে সেনাবাহিনীর ক্ষমতার লড়াইয়ের শুরু। রোববার আকস্মিকভাবে সেনাবাহিনীতে পরিবর্তন ঘটান মুরসি। ফিল্ড মার্শাল হুসেইন তানতাউয়িকে অবসরে পাঠিয়ে তাঁর জায়গায় সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব দেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল সিসিকে। সামরিক বাহিনীর চিফ অব স্টাফ সামি আনানকে সরিয়ে নতুন দায়িত্ব দেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল সিদকিকে। রয়টার্স।
No comments