কবি শামসুর রাহমানের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমানের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। শামসুর রাহমান স্মৃতিপরিষদের পক্ষে সম্পাদক কবি মুহাম্মদ সামাদ জানিয়েছেন, আজ সকাল সাড়ে ১০টায় বনানী কবরস্থানে কবির
কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে কবির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। এতে কবির পরিবারের সদস্য ও তাঁর অনুরাগীরা অংশ নেবেন। বিকেলে পরিবারের উদ্যোগে ৩/১ শ্যামলী প্রথম গলির কবির বাসভবনে মিলাদ মাহফিল ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
শামসুর রাহমান স্মৃতি পরিষদ এ বছর থেকে কবির নামে একটি সাহিত্য পদক প্রবর্তন করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুহাম্মদ সামাদ। তিনি জানান, আগামী ২৩ অক্টোবর কবির জন্মদিনের উৎসব বিস্তারিত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদ্যাপন করা হবে। সেই উৎসবেই পদক প্রদান করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এ জন্য অধ্যাপক আনিসুজ্জামানকে সভাপতি করে পরিষদের ১৯ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কবি শামসুর রাহমানের জন্ম ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর পুরান ঢাকার মাহুতটুলীতে। ঢাকা নগরেই তাঁর বেড়ে ওঠা। তাই নাগরিক কষ্ট, দুঃখ-সুখ তাঁর কবিতায় বিশেষভাবে উঠে এসেছে। জীবনের সত্য-সুন্দরকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অনন্য। পাশাপাশি বাঙালির সব আন্দোলন- সংগ্রামের গৌরবদীপ্ত অধ্যায় ফিরে ফিরে এসেছে তাঁর কবিতায়। তাঁর প্রথম কাব্য গ্রন্থ প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬০ সালে। ৬০টি কাব্যসহ প্রকাশিত গ্রন্থ শতাধিক। দৈনিক বাংলার সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন অনেক দিন। কবি বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬৯), একুশে পদক (১৯৭৭) এবং স্বাধীনতা পদকসহ (১৯৯১) দেশ-বিদেশের অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেন। বাংলাদেশের মানুষের জন্য তিনি লিখেছেন আমৃত্যু।
শামসুর রাহমান স্মৃতি পরিষদ এ বছর থেকে কবির নামে একটি সাহিত্য পদক প্রবর্তন করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুহাম্মদ সামাদ। তিনি জানান, আগামী ২৩ অক্টোবর কবির জন্মদিনের উৎসব বিস্তারিত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদ্যাপন করা হবে। সেই উৎসবেই পদক প্রদান করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এ জন্য অধ্যাপক আনিসুজ্জামানকে সভাপতি করে পরিষদের ১৯ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কবি শামসুর রাহমানের জন্ম ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর পুরান ঢাকার মাহুতটুলীতে। ঢাকা নগরেই তাঁর বেড়ে ওঠা। তাই নাগরিক কষ্ট, দুঃখ-সুখ তাঁর কবিতায় বিশেষভাবে উঠে এসেছে। জীবনের সত্য-সুন্দরকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অনন্য। পাশাপাশি বাঙালির সব আন্দোলন- সংগ্রামের গৌরবদীপ্ত অধ্যায় ফিরে ফিরে এসেছে তাঁর কবিতায়। তাঁর প্রথম কাব্য গ্রন্থ প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬০ সালে। ৬০টি কাব্যসহ প্রকাশিত গ্রন্থ শতাধিক। দৈনিক বাংলার সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন অনেক দিন। কবি বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬৯), একুশে পদক (১৯৭৭) এবং স্বাধীনতা পদকসহ (১৯৯১) দেশ-বিদেশের অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেন। বাংলাদেশের মানুষের জন্য তিনি লিখেছেন আমৃত্যু।
No comments