অ্যাসাঞ্জ হেরে গেলে ধরা দিতে রাজি
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। ছবি: এএফপি |
যুক্তরাজ্য
ও সুইডেনের বিরুদ্ধে মামলায় হেরে গেলেই আগামীকাল শুক্রবার যুক্তরাজ্যের
পুলিশের কাছে ধরা দেবেন বলে জানিয়েছেন উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান
অ্যাসাঞ্জ। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা অস্ট্রেলীয়
নাগরিক জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ এ কথা বলেছেন। খবর এএফপির।
কাল শুক্রবার ‘জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ভার্সেস ইউনাইটেড কিংডম অ্যান্ড সুইডেন’ শীর্ষক মামলার রায় দেবে জাতিসংঘের ‘ইউএন ওয়ার্কিং গ্রুপ অন আরবিট্রেরি ডিটেনশন (ডব্লিউজিএডি)’। এ মামলায় যদি পরাজয় ঘটে, তাহলে একই দিন লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাস থেকে অ্যাসাঞ্জ বেরিয়ে আসবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে সুইডেন ও যুক্তরাজ্যের জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা করেন অ্যাসাঞ্জ।
অ্যাসাঞ্জ বলেন, যুক্তরাজ্য ও সুইডেনের মামলায় হেরে গেলে শুক্রবার যুক্তরাজ্যের পুলিশের কাছে ধরা দেবেন তিনি। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষগুলোর (যুক্তরাজ্য ও সুইডেন) অবৈধ আচরণের বিরুদ্ধে যদি আমি জয়ী হই, আশা করব আমার পাসপোর্ট অবিলম্বে ফেরত পাব।’
২০১০ সালে সুইডেন ভ্রমণের সময় দুই নারীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে করা মামলায় দেশটির আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিন বছরের বেশি সময় ধরে ইকুয়েডরের লন্ডন দূতাবাসের আশ্রয়ে আছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। দূতাবাস থেকে বের হলেই তাঁকে গ্রেপ্তার করবে যুক্তরাজ্যের পুলিশ।
২০১০ সালে আড়াই লাখ মার্কিন কূটনৈতিক তারবার্তা ও পাঁচ লাখ সামরিক গোপন নথি ফাঁস করে আলোড়ন সৃষ্টি করে উইকিলিকস। অ্যাসাঞ্জের ভয়, তিনি সুইডেনে আদালতের মুখোমুখি হলে তাঁকে আদতে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়া হবে। মার্কিন কর্তৃপক্ষ নথি ফাঁস করার অভিযোগে তাঁকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।
কাল শুক্রবার ‘জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ভার্সেস ইউনাইটেড কিংডম অ্যান্ড সুইডেন’ শীর্ষক মামলার রায় দেবে জাতিসংঘের ‘ইউএন ওয়ার্কিং গ্রুপ অন আরবিট্রেরি ডিটেনশন (ডব্লিউজিএডি)’। এ মামলায় যদি পরাজয় ঘটে, তাহলে একই দিন লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাস থেকে অ্যাসাঞ্জ বেরিয়ে আসবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে সুইডেন ও যুক্তরাজ্যের জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা করেন অ্যাসাঞ্জ।
অ্যাসাঞ্জ বলেন, যুক্তরাজ্য ও সুইডেনের মামলায় হেরে গেলে শুক্রবার যুক্তরাজ্যের পুলিশের কাছে ধরা দেবেন তিনি। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষগুলোর (যুক্তরাজ্য ও সুইডেন) অবৈধ আচরণের বিরুদ্ধে যদি আমি জয়ী হই, আশা করব আমার পাসপোর্ট অবিলম্বে ফেরত পাব।’
২০১০ সালে সুইডেন ভ্রমণের সময় দুই নারীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে করা মামলায় দেশটির আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিন বছরের বেশি সময় ধরে ইকুয়েডরের লন্ডন দূতাবাসের আশ্রয়ে আছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। দূতাবাস থেকে বের হলেই তাঁকে গ্রেপ্তার করবে যুক্তরাজ্যের পুলিশ।
২০১০ সালে আড়াই লাখ মার্কিন কূটনৈতিক তারবার্তা ও পাঁচ লাখ সামরিক গোপন নথি ফাঁস করে আলোড়ন সৃষ্টি করে উইকিলিকস। অ্যাসাঞ্জের ভয়, তিনি সুইডেনে আদালতের মুখোমুখি হলে তাঁকে আদতে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়া হবে। মার্কিন কর্তৃপক্ষ নথি ফাঁস করার অভিযোগে তাঁকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।
No comments