আ.লীগ নেতাদের পুলিশ–বন্দনা!
বিরোধী দলীয় সাবেক চীফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে মারপিট করে পদোন্নতি পেয়েছে উপ-পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশিদ |
‘আপনারা
পুলিশের প্রশংসা করে বক্তব্য দেবেন না। আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি তুলে ধরবেন
এবং পরামর্শমূলক বক্তব্য দেবেন।’ এই বক্তব্য লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজাহানের।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা চত্বরে গতকাল শনিবার কমিউনিটি পুলিশিং-বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। কিন্তু তাঁর এ বক্তব্যে কাজ হয়নি। লোহাগাড়া থানার উদ্যোগে আয়োজিত এ সভায় আমন্ত্রিত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের বেশির ভাগ নেতার কণ্ঠেই ছিল পুলিশের প্রশংসা।
সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এক ঘণ্টা পুলিশ না থাকলে দোকান ও বিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাবে। স্বর্ণের দোকান থাকবে না।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন হিরু বলেন, ‘লোহাগাড়া থানার ওসি অত্যন্ত ভদ্র ও সাদা মনের মানুষ।’
উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মুজিবর রহমান বলেন, ‘২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতায় আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই।’
উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘পুলিশের সহযোগিতায় আমরা এলাকায় শান্তি সমাবেশ করেছি।’
উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী জেসমিন আক্তার বলেন, ‘পুলিশের প্রশংসা না করলে অন্যায় হবে। কারণ জামায়াত-শিবির যখন আমার বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়, তখন পুলিশের সহযোগিতা না পেলে আরও বড় ক্ষতি হয়ে যেত।’
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা আনোয়ার কামাল বলেন, ‘পুলিশ জনগণের বন্ধু।’
তবে আ ন ম মিনহাজ আহমদ ও হুমায়ুন কবিরসহ আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁরা বলেন, পুলিশ তখনই সুনাম পাবে, যখন একজন অসহায় দরিদ্র ব্যক্তি থানায় অভিযোগ করতে পারবে। অবৈধ অর্থের লেনদেন হবে না। মিথ্যা মামলা দিয়ে জনগণকে হয়রানি করা হবে না।
সভার প্রধান অতিথি চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার হাফিজ আক্তার বলেন, কেউ হরতালের সময় গাড়ি চালাতে বাধা দিলে ও নাশকতা সৃষ্টি করলে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফিজনূর রহমান ও সহকারী পুলিশ সুপার এমরান ভূইয়া।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা চত্বরে গতকাল শনিবার কমিউনিটি পুলিশিং-বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। কিন্তু তাঁর এ বক্তব্যে কাজ হয়নি। লোহাগাড়া থানার উদ্যোগে আয়োজিত এ সভায় আমন্ত্রিত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের বেশির ভাগ নেতার কণ্ঠেই ছিল পুলিশের প্রশংসা।
সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এক ঘণ্টা পুলিশ না থাকলে দোকান ও বিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাবে। স্বর্ণের দোকান থাকবে না।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন হিরু বলেন, ‘লোহাগাড়া থানার ওসি অত্যন্ত ভদ্র ও সাদা মনের মানুষ।’
উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মুজিবর রহমান বলেন, ‘২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতায় আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই।’
উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘পুলিশের সহযোগিতায় আমরা এলাকায় শান্তি সমাবেশ করেছি।’
উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী জেসমিন আক্তার বলেন, ‘পুলিশের প্রশংসা না করলে অন্যায় হবে। কারণ জামায়াত-শিবির যখন আমার বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়, তখন পুলিশের সহযোগিতা না পেলে আরও বড় ক্ষতি হয়ে যেত।’
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা আনোয়ার কামাল বলেন, ‘পুলিশ জনগণের বন্ধু।’
তবে আ ন ম মিনহাজ আহমদ ও হুমায়ুন কবিরসহ আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁরা বলেন, পুলিশ তখনই সুনাম পাবে, যখন একজন অসহায় দরিদ্র ব্যক্তি থানায় অভিযোগ করতে পারবে। অবৈধ অর্থের লেনদেন হবে না। মিথ্যা মামলা দিয়ে জনগণকে হয়রানি করা হবে না।
সভার প্রধান অতিথি চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার হাফিজ আক্তার বলেন, কেউ হরতালের সময় গাড়ি চালাতে বাধা দিলে ও নাশকতা সৃষ্টি করলে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফিজনূর রহমান ও সহকারী পুলিশ সুপার এমরান ভূইয়া।
No comments