জমকালো জামদানি by শর্মিলা সিনড্রেলা
আলমারিতে তুলে রাখা মায়ের বহু পুরনো জামদানি শাড়িটা কি আপনার অনেক পছন্দের? এবার নিজের জন্যে একটা কিনে নিতে চান? তাহলে যেতে পারেন ঢাকার বনানীর অঞ্জন’স-এর শোরুমে। ৬ জানুয়ারি থেকে এখানে চলছে এগারো দিনব্যাপী জামদানি প্রদর্শনী। এখানে আপনি পাবেন বিভিন্ন ডিজাইনের এবং বিভিন্ন রঙের সমন্বয়ে তৈরী করা বাহারী জামদানি। পুরনো জামদানিগুলোতে যেসব ত্রিভুজ, করাতের মোটিফ ব্যবহার করা হতো সেগুলোতেই আবারও কিছু
নতুনত্ব এনে করা হয়েছে এসব কাজ। আবার কোনটির মীনা করা রয়েছে। লাল, বেগুনী, নীল রঙের মধ্যে থেকে আপনি মনমত বেছে নিতে পারেন নিজেরটি।
মূলত দুই ধরনের জামদানি শাড়ি দেখা যায়। সুতি জামদানি এবং হাফ সিল্ক জামদানি। ব্যতিক্রমী ডিজাইন এবং রঙের ব্যবহারে দুই ধরনেরই অনন্য কিছু জামদানি পাবেন এখানে। এছাড়াও পাবেন বিয়ের শাড়ি।
অঞ্জন’স এর বনানী শাখার সহকারি ব্যবস্থাপক আরিফুল ইসলাম বলেন ‘প্রদর্শনীর শাড়িগুলোতে শত বছরের পুরনো শাড়ির মোটিফও ব্যবহার হয়েছে। তখনকার তাঁতীরা কয় ঘর পরপর সুতা তুলে এটা তৈরী করেছিল সেটাতো আমরা জানি না। তবে চেষ্টা করেছি আমরা সেই নকশাটাতেই একটু নতুনত্ব এনে নতুনভাবে জামদানি উপস্থাপন করতে। অনেক সময় নিয়ে এবং ধৈর্য সহকারে এসব শাড়ি তৈরী করা হয়েছে।’
আয়োজকরা জানালেন, এই শাড়িগুলোতে ব্যবহার হয়েছে একশরও বেশি কাউন্ট সুতা। ফলে এই সব শাড়ি অনেকবেশি টেকসই।
আয়োজনের শুরুতে রূপগঞ্জের তাঁতীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করেন অঞ্জন’স। তাদের তৈরী শাড়িই এখানে প্রদর্শনীতে রাখা হয়েছে। প্রদশর্নীতে গেলে দেখা পাবেন সেই তাঁতীদেরও। প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী এবং ফ্যাশন ডিজাইনার রুবি গজনবী। জামদানি শাড়ির দাম পড়বে চার হাজার থেকে ষাট হাজার টাকা। এছাড়াও এখানে পাবেন জামদানির টু-পিস, ওড়না ও ফতুয়া। এসব ওড়নার দাম পড়বে ৯৫২ টাকা। আর টু-পিসের দাম দিতে হবে ২৯৯০ টাকা। ফতুয়া পাবেন ১৫৯৫ টাকায়। সকাল দশটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকবে এই প্রদর্শনী।
মূলত দুই ধরনের জামদানি শাড়ি দেখা যায়। সুতি জামদানি এবং হাফ সিল্ক জামদানি। ব্যতিক্রমী ডিজাইন এবং রঙের ব্যবহারে দুই ধরনেরই অনন্য কিছু জামদানি পাবেন এখানে। এছাড়াও পাবেন বিয়ের শাড়ি।
অঞ্জন’স এর বনানী শাখার সহকারি ব্যবস্থাপক আরিফুল ইসলাম বলেন ‘প্রদর্শনীর শাড়িগুলোতে শত বছরের পুরনো শাড়ির মোটিফও ব্যবহার হয়েছে। তখনকার তাঁতীরা কয় ঘর পরপর সুতা তুলে এটা তৈরী করেছিল সেটাতো আমরা জানি না। তবে চেষ্টা করেছি আমরা সেই নকশাটাতেই একটু নতুনত্ব এনে নতুনভাবে জামদানি উপস্থাপন করতে। অনেক সময় নিয়ে এবং ধৈর্য সহকারে এসব শাড়ি তৈরী করা হয়েছে।’
আয়োজকরা জানালেন, এই শাড়িগুলোতে ব্যবহার হয়েছে একশরও বেশি কাউন্ট সুতা। ফলে এই সব শাড়ি অনেকবেশি টেকসই।
আয়োজনের শুরুতে রূপগঞ্জের তাঁতীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করেন অঞ্জন’স। তাদের তৈরী শাড়িই এখানে প্রদর্শনীতে রাখা হয়েছে। প্রদশর্নীতে গেলে দেখা পাবেন সেই তাঁতীদেরও। প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী এবং ফ্যাশন ডিজাইনার রুবি গজনবী। জামদানি শাড়ির দাম পড়বে চার হাজার থেকে ষাট হাজার টাকা। এছাড়াও এখানে পাবেন জামদানির টু-পিস, ওড়না ও ফতুয়া। এসব ওড়নার দাম পড়বে ৯৫২ টাকা। আর টু-পিসের দাম দিতে হবে ২৯৯০ টাকা। ফতুয়া পাবেন ১৫৯৫ টাকায়। সকাল দশটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকবে এই প্রদর্শনী।
No comments