দেশব্যাপী রন্ধনশিল্পী প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক সূচনা
দেশের সেরা রন্ধনশিল্পী খুঁজে বের করতে গতকাল শনিবার থেকে শুরু হয়েছে দেশব্যাপী ‘মনিটর-মালয়েশিয়ান পাম অয়েল শেফ অব দি ইয়ার-২০০৯’।
প্রতিযোগিতার আয়োজক দেশের শীর্ষস্থানীয় ভ্রমণবিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর। মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল এ প্রতিযোগিতার টাইটেল স্পন্সরের এবং এমিরেটস এয়ারলাইন এ প্রতিযোগিতার প্রিমিয়াম পার্টনার হয়েছে।
প্রতিযোগিতার বিস্তারিত জানাতে রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিযোগিতা শুরুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন মনিটর-এর সম্পাদক ও প্রতিযোগিতার চেয়ারম্যান কাজী ওয়াহিদুল আলম, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের বাংলাদেশ, নেপাল ও মায়ানমারের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম, এমিরেটস বাংলাদেশের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক হানিফ জাকারিয়া এবং জুরি কমিটির প্রধান ও বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ সিদ্দিকা কবীর।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়,প্রতিযোগীকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি মেইন ডিস ও একটি ভেজিটেবল ডিসের রন্ধনপ্রণালী (রেসিপি) পাঠাতে হবে। প্রতিটি রেসিপি ছয়জন প্রাপ্তবয়স্ক লোককে পরিবেশনার ভিত্তিতে হতে হবে। সৃজনশীল রেসিপি অগ্রাধিকার পাবে। তবে একজন একাধিক পাঠাতে পারবেন। ১৫ নভেম্বর ২০০৯ তারিখের মধ্যে সব এন্ট্রি দ্য বাংলাদেশ মনিটর, সিটি হার্ট (১০ম তলা), ৬৭ নয়াপল্টন, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
প্রতিযোগীদের পাঠানো রন্ধনপ্রণালীর ওপর ভিত্তি করে প্রাথমিক পর্যায়ে মোট ১০ জন প্রতিযোগীকে ১৩ ডিসেম্বর ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে।
বিভিন্ন বিবেচনায় একজন ‘মনিটর-মালয়েশিয়ান পাম অয়েল শেফ অব দি ইয়ার-২০০৯’ অথবা সেরা রন্ধনশিল্পী-২০০৯ নির্বাচিত হবেন। একজনকে প্রথম রানার আপ ও অন্য একজনকে দ্বিতীয় রানার আপ ঘোষণা করা হবে। বিজয়ী একটি ক্রেস্ট, দুবাইয়ে দুই রাত্রিযাপন ও দুজনের জন্য ঢাকা-দুবাই-ঢাকা এয়ার টিকিট, নগদ ২৫,০০০ টাকাসহ অন্যান্য পুরস্কার পাবেন।
প্রতিযোগিতার আয়োজক দেশের শীর্ষস্থানীয় ভ্রমণবিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর। মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল এ প্রতিযোগিতার টাইটেল স্পন্সরের এবং এমিরেটস এয়ারলাইন এ প্রতিযোগিতার প্রিমিয়াম পার্টনার হয়েছে।
প্রতিযোগিতার বিস্তারিত জানাতে রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিযোগিতা শুরুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন মনিটর-এর সম্পাদক ও প্রতিযোগিতার চেয়ারম্যান কাজী ওয়াহিদুল আলম, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের বাংলাদেশ, নেপাল ও মায়ানমারের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম, এমিরেটস বাংলাদেশের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক হানিফ জাকারিয়া এবং জুরি কমিটির প্রধান ও বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ সিদ্দিকা কবীর।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়,প্রতিযোগীকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি মেইন ডিস ও একটি ভেজিটেবল ডিসের রন্ধনপ্রণালী (রেসিপি) পাঠাতে হবে। প্রতিটি রেসিপি ছয়জন প্রাপ্তবয়স্ক লোককে পরিবেশনার ভিত্তিতে হতে হবে। সৃজনশীল রেসিপি অগ্রাধিকার পাবে। তবে একজন একাধিক পাঠাতে পারবেন। ১৫ নভেম্বর ২০০৯ তারিখের মধ্যে সব এন্ট্রি দ্য বাংলাদেশ মনিটর, সিটি হার্ট (১০ম তলা), ৬৭ নয়াপল্টন, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
প্রতিযোগীদের পাঠানো রন্ধনপ্রণালীর ওপর ভিত্তি করে প্রাথমিক পর্যায়ে মোট ১০ জন প্রতিযোগীকে ১৩ ডিসেম্বর ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে।
বিভিন্ন বিবেচনায় একজন ‘মনিটর-মালয়েশিয়ান পাম অয়েল শেফ অব দি ইয়ার-২০০৯’ অথবা সেরা রন্ধনশিল্পী-২০০৯ নির্বাচিত হবেন। একজনকে প্রথম রানার আপ ও অন্য একজনকে দ্বিতীয় রানার আপ ঘোষণা করা হবে। বিজয়ী একটি ক্রেস্ট, দুবাইয়ে দুই রাত্রিযাপন ও দুজনের জন্য ঢাকা-দুবাই-ঢাকা এয়ার টিকিট, নগদ ২৫,০০০ টাকাসহ অন্যান্য পুরস্কার পাবেন।
No comments