ইংল্যান্ডকেই ভালো লাগে আনচেলত্তির
মাত্র তিন মাসই হয়েছে ইংলিশ ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন কার্লো আনচেলত্তি। এর মধ্যেই ইংলিশ ফুটবলের মহাভক্ত বনে গেছেন চেলসির ইতালিয়ান কোচ। ইংল্যান্ড-মুগ্ধতা জানাতে গিয়ে নিজের দেশ ইতালিকে দেখিয়েছেন একটু খাটো করেই।
ইতালির বাইরে এই প্রথম কোচ হয়ে গেলেন সাবেক এসি মিলান ও জুভেন্টাস কোচ। ইংল্যান্ডের সবকিছুই তাঁর কাছে আলাদা লাগবে, নতুন লাগবে; এটা স্বাভাবিক। তবে আনচেলত্তি শুধু এ কারণেই ইংলিশদের ক্রীড়ামোদি হিসেবে অ্যাখ্যা দেননি। ‘প্রথম ব্যাপার হলো স্টেডিয়াম। ইংল্যান্ডের স্টেডিয়ামগুলো আকর্ষণীয়, আরামদায়ক এবং মানানসই। আর ইতালিতে তা নয়। আর এখানে সমর্থকেরা যায় খেলা উপভোগ করতে, রেফারি কিংবা প্রতিপক্ষের প্রতি চড়াও হতে নয়’—আনচেলত্তি ইংলিশ ফুটবলের সঙ্গে ইতালির ফুটবলের তফাত্ দেখছেন এভাবেই। ইংল্যান্ডকে বেশি ক্রীড়া-ঘনিষ্ঠ দেশ বলেও মনে করছেন চেলসির নতুন কোচ, ‘এটা বেশি ক্রীড়া-ঘনিষ্ঠ, এখানে সংস্কৃতি ভিন্ন। বলতে গেলে ক্রীড়া সংস্কৃতিই এখানকার সংস্কৃতি।’
সবকিছু ভালো লাগলেও আনচেলত্তির কাছে সবচেয়ে কঠিন মনে হচ্ছে ভাষা। ইংরেজিতে একদমই কাঁচা এই ইতালিয়ান। ধীরে ধীরে অবশ্য রপ্ত করে নিচ্ছেন, ‘উন্নতি হচ্ছে। খুব কঠিন, কিন্তু আমি খুব চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপনি ইংরেজি স্কুলে পড়েননি কেন—এই প্রশ্নটা মানুষ আমাকে কতবার যে জিজ্ঞেস করেছে, তা আমি মনে করতে পারব না। পঞ্চাশে এসে নতুন একটা ভাষা শিখতে শুরু করা সহজ নয়। (রে) উইলকিনস আমাকে সাহায্য করছে। তবে এখন আমাকে সবাই বুঝতে পারে। খুব রেগে গেলে ইতালিয়ান ভাষায় কথা বলে ফেলি। তবে সেগুলো সাধারণ কথা এবং সবাই বোঝে।’
আনচেলত্তির কথ্য ইংরেজির উন্নতি হচ্ছে। কিন্তু তিনি যে দলটি ছেড়ে বিদেশ-বিভুঁইয়ে গেছেন, সেই এসি মিলান কিন্তু চরম অবনতির দিকেই যাচ্ছে। প্রায় আট বছর যে দলটির কোচ ছিলেন, সেই দলটির এই অবস্থা দেখে কেমন লাগছে আনচেলত্তির? তাঁর উত্তর, ‘এটাকে নাটক বানিয়ে ফেলবেন না। কাকাকে বিক্রি করে দেওয়ার কারণে একটা কঠিন সময় যাচ্ছে তাদের। কিন্তু এ অবস্থা থেকে উত্তরণের রসদ তাদের আছে।’
আর শুরুতেই সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হতে শুরু করা এসি মিলানের নতুন কোচ লিওনার্দোও শিগগিরই সবকিছু থেকে সামলে উঠতে পারবেন বলে বিশ্বাস আনচেলত্তির।
আর স্টামফোর্ড ব্রিজে আনচেলত্তির কী অবস্থা? ভালোই আছেন তিনি। তবে স্টামফোর্ড ব্রিজের মরিনহো-প্রীতিটা এখনো আগের মতোই আছে। ‘এখানে সবারই তাঁর (হোসে মরিনহো) প্রতি ভালোবাসা আছে। সে এখানে দারুণ কিছু করেছে এবং সবাই, এমনকি খেলোয়াড়েরাও তাঁকে এখনো ভালোবাসে। একজন কোচের জন্য এটা বড় তৃপ্তির বিষয়।’
ইতালির বাইরে এই প্রথম কোচ হয়ে গেলেন সাবেক এসি মিলান ও জুভেন্টাস কোচ। ইংল্যান্ডের সবকিছুই তাঁর কাছে আলাদা লাগবে, নতুন লাগবে; এটা স্বাভাবিক। তবে আনচেলত্তি শুধু এ কারণেই ইংলিশদের ক্রীড়ামোদি হিসেবে অ্যাখ্যা দেননি। ‘প্রথম ব্যাপার হলো স্টেডিয়াম। ইংল্যান্ডের স্টেডিয়ামগুলো আকর্ষণীয়, আরামদায়ক এবং মানানসই। আর ইতালিতে তা নয়। আর এখানে সমর্থকেরা যায় খেলা উপভোগ করতে, রেফারি কিংবা প্রতিপক্ষের প্রতি চড়াও হতে নয়’—আনচেলত্তি ইংলিশ ফুটবলের সঙ্গে ইতালির ফুটবলের তফাত্ দেখছেন এভাবেই। ইংল্যান্ডকে বেশি ক্রীড়া-ঘনিষ্ঠ দেশ বলেও মনে করছেন চেলসির নতুন কোচ, ‘এটা বেশি ক্রীড়া-ঘনিষ্ঠ, এখানে সংস্কৃতি ভিন্ন। বলতে গেলে ক্রীড়া সংস্কৃতিই এখানকার সংস্কৃতি।’
সবকিছু ভালো লাগলেও আনচেলত্তির কাছে সবচেয়ে কঠিন মনে হচ্ছে ভাষা। ইংরেজিতে একদমই কাঁচা এই ইতালিয়ান। ধীরে ধীরে অবশ্য রপ্ত করে নিচ্ছেন, ‘উন্নতি হচ্ছে। খুব কঠিন, কিন্তু আমি খুব চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপনি ইংরেজি স্কুলে পড়েননি কেন—এই প্রশ্নটা মানুষ আমাকে কতবার যে জিজ্ঞেস করেছে, তা আমি মনে করতে পারব না। পঞ্চাশে এসে নতুন একটা ভাষা শিখতে শুরু করা সহজ নয়। (রে) উইলকিনস আমাকে সাহায্য করছে। তবে এখন আমাকে সবাই বুঝতে পারে। খুব রেগে গেলে ইতালিয়ান ভাষায় কথা বলে ফেলি। তবে সেগুলো সাধারণ কথা এবং সবাই বোঝে।’
আনচেলত্তির কথ্য ইংরেজির উন্নতি হচ্ছে। কিন্তু তিনি যে দলটি ছেড়ে বিদেশ-বিভুঁইয়ে গেছেন, সেই এসি মিলান কিন্তু চরম অবনতির দিকেই যাচ্ছে। প্রায় আট বছর যে দলটির কোচ ছিলেন, সেই দলটির এই অবস্থা দেখে কেমন লাগছে আনচেলত্তির? তাঁর উত্তর, ‘এটাকে নাটক বানিয়ে ফেলবেন না। কাকাকে বিক্রি করে দেওয়ার কারণে একটা কঠিন সময় যাচ্ছে তাদের। কিন্তু এ অবস্থা থেকে উত্তরণের রসদ তাদের আছে।’
আর শুরুতেই সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হতে শুরু করা এসি মিলানের নতুন কোচ লিওনার্দোও শিগগিরই সবকিছু থেকে সামলে উঠতে পারবেন বলে বিশ্বাস আনচেলত্তির।
আর স্টামফোর্ড ব্রিজে আনচেলত্তির কী অবস্থা? ভালোই আছেন তিনি। তবে স্টামফোর্ড ব্রিজের মরিনহো-প্রীতিটা এখনো আগের মতোই আছে। ‘এখানে সবারই তাঁর (হোসে মরিনহো) প্রতি ভালোবাসা আছে। সে এখানে দারুণ কিছু করেছে এবং সবাই, এমনকি খেলোয়াড়েরাও তাঁকে এখনো ভালোবাসে। একজন কোচের জন্য এটা বড় তৃপ্তির বিষয়।’
No comments